Abel Tasman

বিজ্ঞান জানার কঠোর দিকে তাঁর জনম হওয়া হয়েছিল হলন্ডের একটি ছোট গ্রামে। বড় হওয়া পর্যন্ত তিনি আত্ম উদ্যোগীতা ও আশ্চর্য দেখানোর প্রাকৃতিক আনন্দ দেখিয়েছিলেন। একটি মৌলিক শিক্ষা প্রাপ্তির পরে তিনি সমুদ্রের মাছি ধরে অটিউণিটি এবং নেভিগেশন এবং জাহাজ চালানোতে অসাময়িকভাবে গোড়া মনোযোগ দিয়ে পরযত্ন করেছিলেন। এর সময়েই টাসমান বিশ্বাস করেছিলেন যে, প্রবার্তকরা পর্যটন সম্প্রসারণ ও এটি অবলম্বন করেন।

কর্মজীবন এবং গুরুত্বপূর্ণ উদ্যানগুলো:
টাসমান এর পরবর্তী ঘনিষ্ঠ অনুসন্ধানের বিপন্ন করার সাথে সাথে রঙের সমুদ্রে তিনি সরাবেন। ১৬৩৯ সালে তিনি "ব্যারেন্টস সিক্তির চিত্রকলা প্রভন্ধনসহ। ১৬৪২ সালে তিনি ব্রাউণ সাহারা গবেষণা ও বিজ্ঞানিক এবং বাণিজ্যিকভাবে পারসী খালের একটি প্রয়াসে যান।

তবে, টাসমানের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং অগ্রগামী উপন্যাস প্রথমতঃ তিনি আবিষ্কার করেছিলেন সমুদ্র মহাসাগরের অনুভূতিতে। ১৬৪২ সালে তিনি তাঁর নির্মিত জাহাজ "হিমস্কার্ক" এবং "জীহানে" সঙ্গে আপাত একটি যাত্রার পরে ভারত মহাসাগরের দক্ষিণ তীরের প্রথম ইউরোপীয় দেখার। ট্যাসমানের আবিষ্কার আগাম থেকে আগে তিনি ইনি নামকরন করেন এবং নিউজিল্যান্ড। তাঁর এই ভূমিকা বর্তমানের ইউরোপীয় প্রয়ায় এবং অবশ্যই প্রভাবিত বিজ্ঞানের বোঝার উপর।

ব্যক্তিত্ব এবং অনুপ্রাণন:
আবিষ্কারের সঙ্গে টাসমান চরিত্রিত হয়েছিলেন নিরাপদতা, শ্রমশান্তি এবং খুব অন্তর্নিহিতভাবে অনুসন্ধানের প্রতিশ্রুতি। তিনি তাঁর সফলতার জন্য পিপাসা করার জন, গণনার পড়ালেখা এবং নেভিগেশন সাহসিকতার জন্য একটি নিজস্ব দক্ষতা ছিলো। তাঁর যথার্থ পরিকল্পনা এবং বিচারশক্তি তাঁর প্রশংসায় সর্বনিম্ন ঝুঁকি এবং দীর্ঘদিনের অন্ধকারের মধ্যে আগ্রহের অবিচল বাড়তি করে। অনিকট ঝুঁকি যেমন থাকলেও, জড়িত সাহস এবং ভূমিকা চাইতে তাঁকে জাগ্রত রাখল, তাতে তিনি অগ্রসর হন।

নামিয়ে বিখ্যাত হওয়ার আগে:
বিখ্যাত হওয়ার পথটি টাসমানের জন্য বিপুল চ্যালেঞ্জ সহ ছিল। একজন যুবক আবিষ্কারকে সামরিক সহায়তা, আর্থিক বাধা এবং সমাজের চাপের সম্মুখীন হন। তবে টাসমানের অধীন লাভের প্রত্যাশা এবং অড়পড় পার করে তিনি এই বাধাগুলি পেরিয়ে দেখিয়েছিলেন। তিনি চিরপরিচর্যায় আশা লুটেই নতুন আবিষ্কারের জন্য বিভিন্ন প্রায়োজক থেকে সাহায্য এবং অর্থ চেষ্টা করেছিলেন। টাসমানের পরিশ্রম এবং ভালোভাবে প্রস্তুত উদ্যানগুলি চুক্তিয়ে চলে আসেন এবং এর ফলে প্রতিষ্ঠিত হয় একজন মান্য অন্বেষক হিসেবে।

পরিবারিক জীবন:
টাসমান দ্বিবার বিবাহিত হন এবং তিনি তিনজন সন্তান সম্পন্ন করেছিলেন। অন্বেষণযাত্রায় তিনি সাধারণত প্রিয়জনদের দূরে থাকেন। এই পরিস্থিতিতেও, টাসমানের পরিবার তাঁকে সমর্থন এবং শক্তির উৎস হিসেবে অবদান রাখে। তাঁর স্ত্রীর নাম ও বিশদ অত্যন্ত অজানা থাকা সমস্ত তারকির পরীক্ষা সাধারণ জীবন ব্যবস্থা বোড সাহায্য করেছিল। তার সন্তানরা গভীরভাবে তাদের পিতার অভিমান এবং তাদের পিতার ঐতিহাসিক প্রাপ্তির জন্য প্রতিষ্ঠান থেকে আগে বাহন করেছেন।

ইন্ডাস্ট্রি সংযোগ:
তাঁর কর্মজীবনে, এবেল টাসমান সহ একাদশদলে গবেষক, ন্যাভিগেটর এবং মানচিত্রকারদের সংযোগ গঠন করেছিলেন