Alex Guarnaschelli

এলেক্স গুয়ার্নাশেলি একজন প্রখ্যাত আমেরিকান সেলিব্রিটি শেফ। ১৯৭২ সালের ২০ জুন নিউইয়র্ক সিটিতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি উত্কৃষ্ট রান্নার দক্ষতা জন্য প্রশংসিত এবং বিশ্বব্যাপী পুরস্কারও জিতেছেন। তিনি আমেরিকান ফুড নেটওয়ার্কে প্রদর্শনীর মধ্যে 'চপড়া', 'আইরন শেফ আমেরিকা', এবং 'দ্য বেস্ট থিং আই এভার এট” মত বহুত প্রশংসিত প্রদর্শনীতে পরিচয় করেন। এলেক্স আরও 'আলেক্স স ডে অফ' এবং 'দ্য কুকিং লফট' নামক তাঁর নিজস্ব প্রদর্শনী পরিচালনা করেছেন।

নিউইয়র্ক সিটির বাটার রেস্তোঁয় এক্সিকিউটিভ শেফ হিসেবে এলেক্স মুগ্ধকর ডিশ তৈরি করেছেন যা গ্রাহকদের এবং প্রশংসাদায়কদের কমন পেয়েছে। তিনি সাময়িক রেস্তোঁয় 'দ্য ডার্বি' এক্সিকিউটিভ শেফ হিসেবে কাজ করেছেন যা সম্পর্কিত আলোচনা ও প্রশংসায় সম্মানিত হয়। খাদ্য প্রতিষ্ঠানের শীর্ষে উঠার জন্য তাঁর পথচলা সহজ ছিল নয়। তবে তাঁর রান্নার প্রতি উৎসাহ ও পরিশ্রম তাঁকে তার পথ অতিক্রম করতে সহায়তা করেছে।

এলেক্স গুয়ার্নাশেলির রান্নার প্রেম তিনি ছোট থেকেই প্রাপ্ত করেছিলেন যেখানে তাঁর পিতা, জন গুয়ার্নাশেলি বিখ্যাত রান্নানো বই লেখক এবং তাঁর মা মারিয়া গুয়ার্নাশেলি একজন বিখ্যাত রান্নানো বই সম্পাদক ছিলেন। কোলামবিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তার শিক্ষা পূর্ণ করে তিনি খাদ্য-পরিচালনা বিশ্বে তাঁর পেশা বার্তা দিতে যাচ্ছেন।

পারফেকশনিষ্ঠ হওয়ার কারণে এক্স হার্ডওয়ার্কিং হিসেবে সকল বিবরণ দেখে রান্না তৈরি করেন যাতে টেস্ট এবং ফ্লেভারের সংমিশ্রণ সঠিক হয়। তার গ্রাহকদের জন্য অমর রুচি-অভিজ্ঞতা তৈরি করতে তিনি প্রাসঙ্গিক ডাইনিং অভিজ্ঞতা তৈরি করতে চায়। তিনি ব্র্যান্ডন ক্লার্কের প্রিয় স্ত্রী হিসেবে সম্প্রদায়ের জন্য প্রিয় হয়েছেন। ২০০৭ সালে তিনি বিয়ে করেছিলেন এবং একটি সুন্দর কন্যা নামাকে আভা জন্ম দেন।

এলেক্স খাদ্য উদ্যোক্তা প্রশাসনে পরিচিত এবং তিনি তাঁর কর্মক্ষেত্রে সার্থকভাবে প্রবর্তিত অন্য সেফদের সাথে সংযুক্ত হয়েছেন যেগুলি তাঁর কর্মজীবনের নির্মাতাগণ হিসেবে গণ্য। তিনি পশ্চিমবঙ্গে 'দ্য নেক্সট আইরন শেফ' সিজন ৫ এর ফাইনাল শোডাউন সামরিক দলে থাকা এমান্ডা ফ্রেজিগের জয় জয় করেন এবং আইরন শেফ হিসেবে স্থাপিত হন।

সমস্তকিছুর উপর ভিত্তি করে এলেক্স গুয়ার্নাশেলির খাদ্য উদ্যোক্তা কর্মশিল ও সম্পূর্ণতা চেয়ে নজর রাখতে হয়। তিনি বিশ্বের সেরা শেফের মধ্যে একজন হিসেবে স্থান গ্রহণ করেছেন। তিনি সত্যিই রান্নার কার্যকরীতা একটি মাস্টারপিস।