Angela Merkel

আঙ্গেলা মার্কেল, একজন গুরুত্বপূর্ণ জার্মান রাজনীতিবিদ এবং প্রাকৃতিগবেষক, ২১শ শতাব্দীর সবচেয়ে প্রভাবশালী ও শক্তিশালী বিশ্ব নেতাগণের একজন চিরস্মারক চিহ্ন তৈরি করেছেন।

১৭ জুলাই, ১৯৫৪ সালে, হামবার্গ, পশ্চিম জার্মানি তে জন্মগ্রহণ করেছেন মার্কেল। উত্তম পরিবারে গ্রম্য পরিবেশে তিনি পূর্ণ হয়েছেন পূর্ব জার্মানির ছোট শহর টেমপলিউনে। বিজ্ঞানের উদ্যমে তিনি লাইপজিগ বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্পণ প্রাপ্ত করেন এবং পরবর্তীতে কোয়ান্টাম রাসায়নিক ডিগ্রি অর্জন করেন।

১৯৯০ সালে, মার্কেলের রাজনীতি সময় শুরু হয় যখন তিনি ক্রিশ্চিয়ান ডেমোক্রেটিক ইউনিয়ন (সিডিউ) পার্টিতে যোগদান করেন। তার অসামান্য নেতৃত্ব দক্ষতা দ্রুত সমস্তের নজর আকর্ষণ করে, যার ফলে প্রধানমন্ত্রী হেলমুট কোল তাকে মহিলা ও শিশুর জন্য মন্ত্রী হিসেবে নিয়োজিত করেন। এটি তার জাতীয় রাজনীতি মাঞ্চে প্রবেশ করার নিমিত্ত এবং তার ভবিষ্যৎ সাফল্যের মূল আধার স্থাপন করেন।

তার পথচলা পরিবারিত জীবনের সঙ্গে তিনি অনাবিষ্কারিত উপায়ে জড়িত হয়েছেন। তিনি আপরাধিক জার্মানির কাছে জন্মগ্রহণ করেছেন এবং তাকে স্বাধীনতা ও গণপ্রজাতন্ত্রের জন্য গভীর স্বাদ উপসংহার করানো হয়েছে বেলিন প্রাচীন দেয়ালের যুগে। এই অভিজ্ঞতা তাকে জাগরুক করেছিল বিশ্বে পার্থক্য ও নির্দেশিকার মাত্রে প্রগতি এবং ঐক্যের জন্য প্রচুর শক্তিশালী অভিযানের প্রচেষ্টা করার উদ্দীপনা দিয়েছিল।

ব্যক্তিগত পর্যায়ে, মার্কেলের পরিবারিক জীবন তার ভ্রমণ বিজ্ঞানী হওয়া থেকে আগেই আমার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। তিনি একটি বেলুনা দিয়ে এইচ জার্মানির মধ্যে উভয়েরই শহর টেমপলিনে তার গঠনমূলক বছরগুলিতে তার ভাই এবং বোনের সঙ্গে ভাগ করেছিলেন। মার্কেল বদ্ধপ্রতি রাসায়নিক মার্জদর জোয়াকিম সাওয়ার (দ্বাইমন্ড ফিজিক্যাল রাসায়নিকের অধ্যাপক) সাথে ১৯৯৮ সালে বিবাহিত হন। সাওয়ার সঙ্গে বিবাহ সম্পন্ন হওয়ার আগে, তিনি ১৯৭৭ থেকে ১৯৮২ সালের মধ্যে উল্রিচ মার্কেল বিয়ে করেছিলেন।

অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন এবং বিশ্বজুড়ে প্রস্তুতি করা সাধারণত জার্মানির প্রয়াত্নিক আয়োজনের সঙ্গে মার্কেল চিরপরিচিত ব্যক্তিদের সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করেছেন। একটি ত্রুটিপূর্ণ সংঘ ছিল প্রাক্তান ইউনাইটেড স্টেটসের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, যিনি তাকে বৈষ্ণব মেডল অফ ফ্রীডম দিয়ে সম্মানিত করেছেন, এটি তার অবিস্মরণীয় নেতৃত্ব এবং আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্বে প্রভাবশালী অবদানগুলি প্রমাণ করেছেন।

একজন গবেষণা বিজ্ঞানী থেকে আসতে জার্মানির প্রথম মহিলা চ্যান্সেলর হওয়া পথ চলাকালীন আঙ্গেলা মার্কেল সহনশীলতা, বুদ্ধিমতা এবং প্রজাতন্ত্রকে নিয়ে তার স্বদেশ ও বিশ্বের প্রতিটি ব্যক্তির প্রভাবশালী মুখর ভূমিকা দেখানো। তার রাষ্ট্রীয় নীতিপট পেশাদার পূর্বজীবন সদাচারণ, দৃঢ় সংকল্প এবং গুরুত্বপূর্ণ নৈতিক মার্গদর্শকের জন্য তাকে অনশনাদার স্বরূপে উদাহরণ দেওয়া হয়েছে।