Ann M. Martin

এন এম মার্টিন: যুব উপন্যাস সাহিত্যের একজন প্রশংসিত মহিলা

পরিচিতি:
এন এম মার্টিন একজন মার্কিন লেখিকা যিনি যুব উপন্যাস সাহিত্যে অপার্জনিক চিহ্নিত অবদান রেখেছেন। একটি উপন্যাস সিরিজ, 'দ্য বেবি-সিটার্স ক্লাব', দিয়েও পরিচিত, মার্টিন যুবদের হৃদয়বিদারক করে নেন। তার মধ্যে সরাসরি দর্শকদের উপর প্রভাব ফেলে নেয়া বোধগম্য গল্পলেখন ও তার সটিলের ফলে তিনি একটি বাড়িপাটি নামে পরিচিত হয়ে উঠেছেন।

পশ্চাতপঞ্জের সুন্দর শহর প্রিন্সটনে জন্মগ্রহণ করে যেতে এবং গল্পগুলোর গ্রীষ্মকালান্তরে বড় হওয়া এন এম মার্টিনের। তিনি শিশুতর উপন্যাস জগতে অপার্জনিক চিহ্নিত হয়ে উঠেছেন। এর সাথে তার হৃদগত্তার কারণ গর্ভবতী ও সৃজনখ্য পরিবারের মধ্যেও গোপন করতে হয় উলিম্পিক নিশ্চিত সৃজনশিল সম্পর্কগুলির ফলে তার অনগ্রহণীয় বিভিন্ন চরিত্র পাল্টে গিয়েছে।

শিক্ষা ও পেশা:
কর্ম সম্পন্ন হওয়ার পর, এন এম মার্টিন স্মিথ কলেজে ভর্তি হন যেখানে তিনি লেখার দক্ষতা চমৎকার করে করে এবং শিক্ষার জন্য আত্মদান দেন। শিক্ষার্থী হিসেবে তিনি সশস্ত্র কর্মসূচিতে প্রবেশ করেন এবং পরে এডিটর হিসেবে কাজ করতে চলেছেন। এই অভিজ্ঞতা তাকে তরুণ পাঠকের মানসিক জ্ঞান এবং পছন্দসই জানার অনুমানের অনলাইন দেয়।

সাফল্যের পথ:
যদিও এন এম মার্টিনের খ্যাতির পথে অনেকগুলি বিঘ্নও ভরিয়েছে, কিন্তু তিনি প্রেমানুযায়ী প্রথম বইটি প্রকাশ করার পূর্বে মোটামুটি পরিপূর্ণ নফরিশগুলি অভিড়িত করেন। তবে, তার কারিগরত দক্ষতার জন্য নিরানবে শুরু করলেও তিনি অপ্রতিম প্রাণিগত উদ্যমের সাথে এগিয়ে চলেছেন। ১৯৮৬ খ্রিস্টাব্দের একটি মৌলিক বছরে, তিনি 'দ্য বেবি-সিটার্স ক্লাব' সিরিজের উদ্ভাবনী ভাগ প্রকাশ করেন। একটি সমকক্ষযুগ্মের কতটা গল্প লেখার সম্মানিত ভাব্য ছক হৃদয়ের পাশাপাশি এন এম মার্টিনকে সাহিত্যিক জগতের আলোকিত বিমানের মতো করেন।

পারিবারিক জীবন:
এন এম মার্টিন পাঠগুলোর পাশাপাশি তার পৃষ্ঠা বাইরে জীবনটিও খাঁটিয়ে রাখেন। পরিবার তার অসংখ্য সাহায্যের উৎসবৃত্তির ভূমিকা পালন করে ও গভীর প্রান্তিক সহযোগী হিসেবে মেয়ে জেনে থাকেন। এছাড়াও, ২০০০ দশকের মাঝামাঝিতে এন এম মার্টিনকে অন্যতম লেখিকা লরা গডউইনসাথেও ভালবাসন্তি এবং তাদের সঙ্গের দিক টি তার ব্যক্তিগত জীবনে জীবন্ত রঙ যেমন যোগ করে।

সংযোগ ও প্রভাবসমূহ:
তার লেখনির যাত্রায় অংশগ্রহণকারী অন্যান্য লেখকের প্রভাবে সকেল স্মরণে আবেগ করেন এন এম মার্টিন। প্রতিষ্ঠিত ইউকে লেখক রোয়ালড ডলের কাজ থেকে পাঠকের মাঝে একটি অপার্জনিক চিহ্ন ছেড়ে গিয়েছেন। যদিও এন এম মার্টিন প্রয়াত নিজের কর্মশিলতা সিল দিয়েছেন, তবুও অনগ্রহণীয় নাটকটিতে অবিলম্বে সংযোগ স্থাপন করতে গিয়েছেন অনেকের মধ্যে, ক্ষুদ্র শিক্ষাপ্রেরণা, লেখকদের ও লেখকার স্নেহের বিপন্ন একটি সম্প্রদায় রয়েছে যা তার কাজকে উচ্চ মান্যতা দেয়।

সমাপ্তি:
যৌবনের উপন্যাসের জগতে একটি চমকপ্রদ করে থাকলেও, অন এম মার্টিন বিশ্ব জয়ের সময় প্রতিষ্ঠান এক চিরস্থায়ী আদর্শ হিসেবে বাঁচেন। তিনি অবচিত্রিত করেছেন বড় ১৯৫৫ পরদিনে যৌবনের কঠিনতম সমস্যাগুলিকেমঙ্গলাময়ভাবে গঠন দিয়ে বর্তমান জীবনে আলোকিত রহস্যমৈয়া উজ্জ্বল গল্পতুলিগুলোর পাতাপাতিটি মাঝিয়ে তুলে ধরেন। এন এম মার্টিনের ঐতিহ্য সাহিত্যের যথার্থতা ও তা কী কারণে জীবন পরিবর্তন করতে পারে সেটি প্রতিঁসানে অপার্জনিক যাচাই করে।