Benazir Bhutto

বেনাজীর ভুত্তো একজন পাকিস্তানী রাজনীতিবিদ এবং রাজকীয় ব্যক্তিত্ব, যিনি বিশ্বের অধিকাংশ প্রমুখ স্বাধীন দেশের নেতাদের মধ্যে গণ্য হিসাবে পরিচিত। ১৯৫৩ সালের ২১ জুনে, পাকিস্তানের করাচীতে জন্মগ্রহণ করেন তিনি, যিনি প্রাক্তন পাকিস্তানী প্রধানমন্ত্রী জুলফিকার আলী ভুত্তোর বড় সন্তান। তাঁর পিতা একটি সেনাবাহিনী পর্যায়ে অভিশিক্ষার প্রতিষ্ঠানকে সরে ফেলে দেয় একটি সামরিক দখলের জন্য যখন বেনাজীর মাত্যদান করেন তিনি অস্থায়ী পদত্যাগ করেন এবং পরে সম্প্রদায়ের নিষ্পত্তি দেওয়ার পরবর্তী দিনেও চাকরিটি অস্থায়ীভাবে বাদ দেইখ়ায়। তাঁর মৃত্যু এবং পরিবারের পরবর্তী বিদেশবাস বেনাজীর উপর একটি গভীর প্রভাব রেখে এবং তিনি পাকিস্তানে গণতন্ত্র এবং মানবাধিকারের জন্য তাঁর পিতার উদ্দেশ্যকে সংরক্ষিত করতে আশ্বাস দিয়ে গণতন্ত্র এবং মানব অধিকার এর জন্য লড়াই চালান। বেনাজীর ভুত্তো র্যাডক্লিফ কলেজ, হারভার্ড এবং পরে ওক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষিত হন, যেখানে তিনি দর্শন রাখেন পশ্চিমী গণতন্ত্র আদর্শগুলি এবং পাকিস্তানে একটি গণতান্ত্রিক সরকার স্থাপনে কাজ করার দিকে বেশি আগ্রহ পান।

তার অধ্যয়ন শেষ করার পরে, ভুত্তো পাকিস্তানে ফিরে এসেন, যেখানে তিনি তাঁর পিতার রাজনীতিক দল পাকিস্তান জনপ্রজাতন্ত্রী দলের (পিপিপি) সঙ্গে জড়িত হন। তিনি দলের অধিনায়ক হিসেবে চলমান বছর ১৯৮২ সালে তাঁর বাবার মাত্যদানের পর তা খুব দ্রুতই জনপ্রসিদ্ধি লাভ করেন।

১৯৮৮ সালে, বেনাজীর ভুত্তো সাবধানতার সাথে পাকিস্তানের প্রথম মুসলিম রাজ্যের নেতা হিসাবে নির্বাচিত হয়েছিলেন যখন তিনি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে নির্বাচিত হন। তাঁর নির্বাচন একটি ইতিহাসস্থাপনের উদ্দেশ্য ছিল এবং তিনি মহিলা অধিকার এবং গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের জন্য বিশ্বব্যাপী মহিলা অধিকার সংগঠনের পক্ষে সরাসরি গ্রাহকালীন হওয়ার জন্য আদল হিসাবে পুকুর হলেন।

প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাঁর আদর্শসমূহ স্থাপন করার সময়সীমা আস্তে নয়। বেনাজীর ভুত্তো কাজ করেন যা করতে একজন স্বনির্ভর এবং আত্মবিশ্বাসী নেতা করে তুলে ধরেছিলেন। তিনি শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা এবং সামাজিক সেবা প্রসারণ করতে বহুত সুযোগ দেওয়ার জন্য কয়েকটি পদক্ষেপ নেন, এবং তাঁর সরকারটি স্ত্রীশিক্ষার ওপর অবদানময় আইনগুলির উন্নয়ন করে ফেলছিল।

তবে, ভুত্তো একাধিক বিতর্কের কাছাকাছি রয়েছেন। তিনি দুস্কৃতির অভিযোগে অভিযান চালান এবং ১৯৯০ সালে এই অভিযানের প্রভাবে তিনি বাড়নই। তিনি ১৯৯৩ সালে পুনরায় সরকারে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন তবে একবার আবার দুর্নীতির অভিযোগে ১৯৯৬ সালে অফিস থেকে বাদ দেওয়া হয়ে যান। ভুত্তোকে বিরোধিতা করা হল তবে তিনি পাকিস্তানী জনগোষ্ঠীদের কাছে এখনো একজন জনপ্রিয় আইকন হিসাবে প্রতিফলিত হয়েছিলেন, যারা তাকে গণতন্ত্র, প্রগতি এবং আশার প্রতীক হিসাবে তাকে প্রশংসা করেছেন।

২০০৭ সালে, বেনাজীর ভুত্তো সময় মাফিয়াবাদ হওয়ার পর ফিরে পাকিস্তানে পার্লামেন্টারি নির্বাচনের নেতা হিসেবে তাঁর দল নেতৃত্ব দিতে তাঁর প্রত্যাবর্তন করেন। দুর্দশাপূর্ণভাবে, দিনের একটি স্যুইসাইড বোমা হামলায় তিনি ২০০৭ সালের ডিসেম্বর ২৭ তারিখে রাওয়ালপিন্ডি, পাকিস্তানে হত্যা হওয়ার সামনে হারিয়ে তোলেন। তাঁর মৃত্যু বিশ্বব্যাপী অতিশয়কায় হিটলারের প্রশংসার মতো চমৎকারভাবে মানবতার জন্য একটি বড় দুর্ঘটনা ছিল। তিনি বুদ্ধিমান, করিশমময় এবং নির্ভীক সংস্থাপক ছিলেন যিনি প