Caelynn Miller-Keyes

কেলিন মিলার-কেইস একজন বিখ্যাত মার্কিন রিয়েলিটি টিভি স্টার যিনি জনপ্রিয় এবিসি রিয়েলিটি টিভি সিরিজ "দ্য ব্যাচেলর" এর অসাধারণ উপস্থিতির জন্য প্রশংসা জয় করেছেন। জন্মঃ ১৫ জুন, ১৯৯৫, ভার্জিনিয়া রাজ্যের ফ্রেডেরিকসবার্গে জন্মগ্রহণ করেন। কেলিন একজন সফল সাংবাদিক যিনি অসাধারণ ক্ষমতা, ব্যক্তিত্ব এবং দৃঢ়তার সাথে লাখ লোকের হৃদয় জিতে নিয়েছেন। কেলিন মিলার-কেইস ভার্জিনিয়া কমনওয়েলথ ইউনিভার্সিটি থেকে ব্রডকাস্ট জার্নালিজমে একটি আর্ট ডিগ্রি পায়। মার্কিন যৌন হয়রানি সার্ভাইভার হিসাবে তার জীবনের কথা প্রকাশ করে সেক্সুয়াল আঘাত চেতনা বাড়ানোর জন্য পুরস্কার জয় করে ছিলেন। প্রখ্যাপিত টিভি সিরিজ এ অংশ হওয়ার আগে কেলিন মিলার-কেইসকে ২০১৭ সালে মিস নর্থ ক্যারোলিনা ইউএসএ নামে ঘোষিত করা হয়। তিনি পরবর্তীতে ২০১৮ সালের মিস ইউএসএ পেজেন্টে অংশগ্রহণ করেন এবং প্রথম রানার-আপ হিসাবে নেওয়া হয়েছিলেন। কেলিনের মতো শখের পরিচয় দেয়ার অনেক কারণ রয়েছে। সে অনেকগুলি ক্ষমতা, মানসিক স্বাস্থ্য এবং অন্যান্য মানবিকতাজনিত বিষয়ে মহিলাদের অধিকার সংক্রান্ত প্রশ্নে এক পণ্যসম্পন্ন, দৃঢ়তার ও উৎসাহময় ব্যক্তিত্ব। কেলিনের প্রাথমিক উদ্দেশ্য তার প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে বিশ্বে একটি সাফল্য প্রভাব সৃষ্টি করা। তিনি মহিলাদের অধিকার সম্পর্কিত বিষয়গুলির প্রচারণা করে যেমন সেক্সুয়াল হয়রানি সচেতনতা এবং প্রতি মানবিক বিষয়েই একজন সমর্থক হতে চেষ্টা করে থাকেন। কেলিন মিলার-কেইস জীবনে অনেকগুলি চ্যালেঞ্জ এবং অবকাঠামো মুখোমুখি হতে হয়েছে। সে যৌন হয়রানি বিরোধী সংগ্রামে লড়াই করেছিলেন যে কারণে তিনি এখন আমেরিকার সবচেয়ে পরিচিত টিভি স্টারদের মধ্যে একজন। তার পথচলা সহজ ছিল না, কিন্তু যে সব চ্যালেঞ্জ ও জয়ের মধ্যে সে আজকের অবস্থানটি অর্জন করছে তার জন্য তিনি সমস্ত উদ্দেশ্যের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকেন। ব্যক্তিগত জীবনে কেলিন মিলার-কেইস ডিন উঙ্লার্ট সঙ্গে সম্পর্কে আছেন এবং সঙ্গে তিনি পশুর নামযুক্ত একটি ঘর কিনেছেন যা ২০২১ এপ্রিলে ক্রয় করা হয়েছিল। তাদের প্রিয় হাসুল প্যাপিনও আছে। কেলিনকে প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বহু শিল্পী, বন্ধু এবং প্রেমদানদার আছেন আর এডভোকেট হিসাবে তিনি বিভিন্ন বিষয়েও প্রস্তুত এবং দক্ষ। এরমধ্যে তিনি হান্নার ব্রাউনও সহযোগীতায় এসেছিলেন, সেই হান্নার যেখানে মিস ইউএসএ অভিজ্ঞতার সময় সঙ্গী ছিলো। তিনি একজন ভাল সম্মানিত ও দক্ষ সাংবাদিক হিসাবে নিজেকে স্থাপন করেছেন এবং নানান দিক থেকে সম্মান ও স্বীকৃতি পেয়ে উঠেছেন।