David Kelly

ফিল্ম শিল্পে তাঁর অসাধারণ অবদানের জন্য পরিচিত ইরিশ চলচ্চিত্র অভিনেতা ডেভিড কেলি প্রশংসা পেয়েছেন। ১১ জুলাই, ১৯২৯ সালে আইরিশের ডাবলিনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ডেভিড কেলি, যাঁর অভিমুক্তি এবং অভিনয়ে রাগসহ আগ্রহ অসীম ছিল।

একটি চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জগতে জড়িয়ে উঠতে সান্ত্বনায় ডেভিড একটি প্রাকৃতিক প্রতিভা প্রদর্শন করেছিলেন। আভি স্কুল অফ অ্যাক্টিং শেষ করার পরে, তিনি নীল বর্ণের চিত্রকলা নিয়ে নানা শিল্পে মন নেড়ে চলেছিলেন এবং চূড়ান্তভাবে অভিনয়ের জগতে নিখুঁতভাবে দলিল করেছিলেন। এই বর্ণময় পদক্ষেপে ফলস্বরূপ কেলির দক্ষতা যুক্ত হয়েছিল এবং এর ফলে তিনি তাঁর ভূমিকাগুলির সাথে একটি অদ্বিতীয় দৃষ্টিকোণ আনতে পারলেন।

তাঁর পেরফরমেন্স আপনিও দার্শনিকের মধ্যে নিতান্ত সুপারিশ্রয় আনিয়েছিল। তিনি তিম বার্টনের চরিত্রিত "Charlie and the Chocolate Factory" ছবিতে দাদীবাবা জোয়ের ভূমিকায় একজন স্বর্ণস্নায়ী নামে একজন খানদানী হয়ে উল্লেখ্য হয়েছিলেন। "স্টারডাস্ট," "ইন্টু দ্য ওয়েস্ট," এবং "দ্য জিগস ম্যান" ইত্যাদি অন্য কিছু উল্লেখযোগ্য নির্মাণায়নে তাঁর ভূমিকার ব্যবস্থর করেছিল, যা একটি পূর্ণমানবিক অভিনেতার মর্যাদা নিশ্চিত করেছিল।

কেলির সাফল্য তাঁর স্ক্রীনের সাথে সহজলভ্য নয়। খ্যাতি প্রাপ্তি অর্জনে তিনি অনেকগুলি বিপর্য়াস মুখমুখি হয়েছিলেন এবং চলচ্চিত্র শিল্পে তাঁর স্থান গড়ে নেওয়ার জন্য তিনিই উচ্চস্থান লাভ করলেন। তবে, তাঁর সহস চিরলিপ্ত থাকছে, যা তাঁর মানসিকতার মধ্যে জ্বলতে থাকে। ঢাবিতে জীবিত বা আদর্শের দিকে আগ্রহী মানুষদের জন্য বিস্মিত সহস্রশত অনুপ্রাণিত কল্পনা হিসেবে টানা রেখেছে।

পরিবর্তন ঘটার আগে শ্রম করার সময়ে কেলি একজন স্নেহময় স্বামী এবং অনুরাগী পিতা ছিলেন। ১৯৬১ সালে তিনি লরি মটন স্বামীর সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আট বছর পালন করেছিলেন, দুজন সন্তান, ডেভিড জুনিয়র এবং মিরিয়াম পালন করেন, যারা কেলির পেশার অভিমুখ ধরে উন্নত সহায়তা প্রদান করেছিলেন।

শিল্পিদের, নির্দেশকদের এবং শিল্পীদের সঙ্গে কেলি বন্ধবী-পেশাদার সম্পর্ক ও পেশাজীবী সংস্থাগুলো গড়ে তুলতে চেষ্টা করেছিলেন। বিন্নি জোনস সহ একটি মনোরত্ন সহকর্মী ব্যবহার করেছিলেন ২০০১ সালের কমেডি চলচ্চিত্র "Mean Machine" এর মধ্য যাঁদের স্ক্রীনে রংবিচিত্র অভিনয় এবং সহযোগিতার বৈচিত্র্য প্রদর্শিত হয়েছিল।

ডেভিড কেলির সাফল্যের পাশাপাশি চাহিদা হয়েছিল। খ্যাতি অর্জনে তিনি অনলাইন মেয়াদকালীন, প্রতিষ্ঠান্তটা সামান্য চোখে তাকাতে পারেননি। তবে, অত্যন্তভাবে তিনি গোপনিয়তায় চিহ্নিত হাসি, যা প্রতিভার প্রসন্নতা প্রকাশ করে। এছাড়াও কথটি ভালোবাসায় এবং কল্যাণময় প্রামিলয়ের সংস্পর্শ করেছিল, যা প্রশংসা ও চক্ষু-চাপাত্মী পরিচয় সৃষ্টি আনেছিল।

ডেভিড কেলির প্রশংসিত ইরিশ অভিনেতার সুরাষ্ট্র এবং চলচ্চিত্রের বিশ্বের মাঝে তাঁর অনমনীর দায়িত্ব সর্বদা স্মরণ করা হবে। তিনি অসাধারণ উপলব্ধি, অশক্তিস্রোত এবং মমতাপূর্ণ প্রকৃতি ধরে স্থান পেয়েছিলেন। এইচ্ছার অভিপ্রেতে অভিনয়কে উদ্ভাবনশীল অভিনেতাদের এবং তাদের বৃত্তির স্পর্শে সমৃদ্ধ পথপ্রস্তাব হিসেবে তিনি অনুসরণীদের হৃদয়ে মিথিলের অবিস্মরণীয় চিহ্ন প্রদান করেছেন।