Diem Brown

ডিএম ব্রাউন একজন প্রখ্যাপিত রিয়েলিটি টিভি স্টার এবং ইংরেজি রিপোর্টার ছিলেন, যিনি টিভি গাইডে তার প্রবেশদ্বার সংবাদগুলির জন্য এবং এমটিভির দ্য চ্যালেঞ্জ এবং দ্য ডুয়েলের নিয়মিত প্রদর্শনের বহুল শ্রদ্ধার্ঘ্য ছিলেন। তিনি রিয়েলিটি টেলিভিশনের জন্য তার অসাধারণ দক্ষতা এবং উত্সাহপূর্ণ মনোভাব জন্ম দিয়ে প্রখ্যাপিত হন এবং তাকে একটি বাড়ির নাম করে নিয়ে গিয়েছেন।

ডিএম ব্রাউন ১২ জুন, ১৯৮০ সালে Baumholder, পশ্চিম জার্মানির জিলে জন্মগ্রহণ করেন। তার মাতা-পিতাদের মধ্যে জিলীয়ান এবং রিচার্ড ব্রাউন রয়েছেন। তিনি তার বোন ফেইথ ব্রাউন সহ তিনটি ভাইবোন ছিলেন। একটি শিশু হিসাবে, ডিএম Stamford, Connecticut-এর সাক্রেড হার্ট উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিল এবং পরবর্তীতে Florida State University-তে যাওয়া হয়েছিল।

তার জীবনের দীর্ঘদিনগুলিতে নিরলসভাবে সফলতার আগ্রহ প্রদর্শন করার সংস্কার দিয়ে ডিএম ব্রাউন প্রারম্ভিকভাবে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিলেন, যার মধ্যে দারিদ্র্য, ক্যান্সার এবং অন্যান্য চিকিৎসায় সমস্যাগুলি বাহুল্য ছিল। মজবুত জনসম্প্রদায়ের আবেগ এবং প্রচারঘট জন্ম দিয়ে তিনি একটি রিয়েলিটি টিভি শো এমটিভির ফ্রেশ মিট চ্যালেঞ্জ এ ডেবিউ দিয়ে খুব তাড়াতাড়ি একটি ফলাফল করে ফেলেন।

উদ্যাপনীয় হাসি, কমলা হৃদয় এবং দ্বীন প্রতিযোগীতাসহ পরিচিত ডিএম ব্রাউন রিয়েলিটি টিভি জগতে একটি প্রিয় ব্যক্তি হন। তার উদ্যমপূর্ণ মনোযোগ এবং আত্মশ্রদ্ধায় আদর্শবান হন এবং তার ক্রাফটকে উন্নয়নের প্রতি তার প্রতিজ্ঞাবদ্ধতা এক নয়।

বহুবিধ স্বাস্থ্য চ্যালেঞ্জ সম্মুখীন হয়েছিলেন বছরের সমস্ত সময়, যখন মহান অনুপ্রাণন এবং স্বর্ণজনা এক কোটি লোকের জন্য থেকে শুধুমাত্র। সামাজিক ও প্রফেশনাল উন্নয়নের ক্ষেত্রে তার কাজটি অনেকটা সন্মানিত ছিল।

ডিএম ব্রাউন ২০১১ সালে রিয়েলিটি স্টার ক্রিস ট্যাম্পুরেলোর সাথে একটি সম্পর্কে ছিলেন, যার সাথে তিনি বিচ্ছিন্ন হয়েছিলেন। তিনি তার পরিবার এবং প্রিয়জনদের সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন, যারা তার জীবনের সাথে সর্বদা সমর্থন এবং উদ্যোগ সরবরাহ করেছিলেন।

ডিএম ব্রাউনের সারাজীবন আনন্দ প্রদর্শন করার মাধ্যমে তিনি অনেকের উদ্বুদ্ধতা হয়েছিলেন। উনি শীর্ষ স্থানটি অবস্থান করে থাকতে বোধ করে এবং তার সঙ্গী, বন্ধু এবং প্রশংসকরা সকল প্রতিষ্ঠান তাকে সম্মানের পরে নিয়েছে। তার দুঃখটি ৩২ বছর বয়সে অনুভব হয়েছিল, কিন্তু তার অসাধারণ অস্থিরতা কখনওই ভুলা যাবে না। ডিএম ব্রাউনের গল্প মানুষের আত্মশ্রদ্ধার শক্তির প্রতি একটি অবিশ্বাস্য প্রমাণ এবং যারা যেকোনো দুর্যোগের সময় কঠিন সময় সামনে আসে, তাদের দৃঢ় ইচ্ছাশক্তি এবং টেনে নিতে নিজেদের দক্ষতায় একটি অদম্য উদাহরণ হিসেবে রয়েছে।