Elizabeth Warren

এলিজাবেথ ওয়ারেন একজন বিশ্বক্ষতি পানো আমেরিকান রাজনীতিবিদ যিনি আর্থিক শিল্পে সুসংবাদী পাওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ দলিল দেওয়া এবং প্রতিদিনের আমেরিকানদের অধিকার সম্পর্কে উঠান দেওয়ার জন্য প্রধান কাজ করেছেন। ১৯৪৯ সালে ওকলাহোমা সিটি, ওকলাহোমায় জন্মগ্রহণ করেন এবং একজন বিখ্যাত আইনজীবী, অধ্যাপক এবং লেখিক হিসেবে কাজ শুরু করার পর রাজনীতিতে চলার জন্য পথচলা করেন।

ডেমোক্রেটিক দলের সদস্য হিসেবে, এলিজাবেথ ওয়ারেন ২০১৩ সালে মাসাচুসেটসের একজন মার্জিন জয়ী হিসেবে মার্কিন সিনেটার হয়ে পদক্ষেপ নেন এবং এই অফিসটি রাজ্যের ইতিহাসে প্রথম নারী যুক্তরাষ্ট্র সিনেটার হিসেবে ধারণ করেন। তিনি ধীরগতিতে নিষ্পত্তি ও সমতা প্রতিরোধের জন্য খুব পরিচিত এবং আমেরিকান প্রগ্রেসিবদের মধ্যে একজন জনপ্রিয় ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত।

রাজনীতিতে ঢুকার আগে এলিজাবেথ ওয়ারেন হারভার্ড ল স্কুলে আমেরিকান ব্যাংকরুপ্তিকে নিয়ে প্রতিষ্ঠান শিক্ষক হিসেবে কাজ করেছিলেন, যেখানে তিনি আইন বিভাগের সদস্য হিসেবেও কাজ করেন। তার অর্থনীতি এবং আর্থিক নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কিত বিষয়ে সম্প্রসারিত জ্ঞানের কারণে তিনি ২০১০ সালে প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার দ্বারা কনসুমার ফিন্যানকিয় প্রদর্শন ব্যূরোর স্পেশাল এডভাইজার হিসেবে নিয়োজিত হন।

এলিজাবেথ ওয়ারেন দুটি বই লেখেছেন, "দ্য টু-ইনকাম ট্রাপ" এবং "আল ইয়ুর ওয়ার্থ", যে দুটি নিউ ইয়র্ক টাইমস বেস্টসেলার হয়ে উঠেছে। তিনি ধ্রুবক শ্রেণীর প্রতিনিধিত্ব করে নিজেকে মধ্য বর্গের একজন প্রতিযোগী হিসেবে অবস্থান দেন এবং সামাজিক সুরক্ষা জাতিসংঘের কাঠামো উন্নয়ন এবং ক্ষতিকারক আর্থিক পদ্ধতিতে গ্রাহকদের সুরক্ষা করার জন্য সংস্থার সুস্থাপনের জন্য প্রস্তাব পূর্ণ করেন।

এলিজাবেথ ওয়ারেন একজন মজবুত মূল্যবান ব্যক্তিত্ব এবং যা সঠিক মনে করেন তার জন্য লড়াই করার একটি অদম্য প্রতিজ্ঞা রয়েছে। তার দৃষ্টিতে সার্বজনীন সেবার প্রতি প্রতিশ্রুতির উপর নির্ভর করে এবং একটি দীর্ঘমেয়াদী উদ্দেশ্যের জন্য লড়াই করেন যা প্রতি দিকে সুসংবাদিত এবং ন্যায্য জগতকে একটি বিন্যাসমূহ এবং আরও ন্যায্য স্থান তৈরি করতে সমর্থ করে।

রাজনীতিতে জানার আগে এলিজাবেথ ওয়ারেনের প্রচুর কষ্টোপকথা এবং সমস্যাগুলি ছিল। তিনি একটি সাধারণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, বিক্রেতা এবং একজন অলস মা ছিলেন তার মা ছিলেন। তবে তিনি কলেজে ভর্তি হওয়ার জন্য একটি ছাত্রশিপ অর্জন করতে পারেন, যেখানে তিনি তার প্রথম স্বামী জিম ওয়ারেন সাক্ষরও পান। তারা ১৯৬৮ সালে বিবাহিত হয় কিন্তু দশ বছর পর বিবাহ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেল। ১৯৮০ সালে, তিনি হার্ভার্ডের একজন আইন প্রফেসর বৃদ্ধির সঙ্গে বিবাহ করেছেন, যার সাথে তাঁদের দুই সন্তান আমেলিয়া ওয়ারেন টিয়াগি এবং আলেকসান্ডার ওয়ারেন রয়েছেন।

এলিজাবেথ ওয়ারেন বহু অন্যান্য রাজনীতিবিদ, অর্থনৈতিক শঙ্কুদ্ধি এবং আর্থিক পেশাদারদের সঙ্গে মিলে কাজ করেছেন। তিনি সেনেটর বার্নি স্যান্ডার্স সহ কমন লক্ষ্য এবং মূল্যবোধ সাঝা করেন। তার নিজের দলের সদস্যদের সাথে কখনও-কখনও সমস্যার সাথে বিপথে ছিলেনও কিন্তু তিনি একজন বেশ সম্মানিত এবং কেউ-কেউ সংশ্লিষ্ট আমেরিকান রাজনীতি পরিচালক।