George Hamilton

গীটলিঙ একজন জনপ্রিয় হলিউড অভিনেতা গীটলিঙ হ্যামিলটন বিশ্ব চলচ্চিত্র অভিনয়ের জন্য কার্যদানের জন্য উল্লেখযোগ্য। ১২ আগস্ট, ১৯৩৯ সালে আবদ্ধ জর্জ হ্যামিল্টন মেমফিস, টেনেসি জেলায় জন্মগ্রহণ করেছেন, হ্যামিলটন রঙিন পর্দার পথের দ্রুতগতি তার অপ্রাকৃত দক্ষতা ও অপটিমাইজমের প্রমাণ।

সুপরিচিত চলচ্চিত্র প্রতিভা রয়েছেন হ্যামিল্টন স্বপ্নপূর্ণ জোরে শুরু থেকেই নাট্যকারিতায়। মর্মমোহক উপস্থিতি এবং চমকপ্রদ মন্ত্রণা সঙ্গতি সহ তিনি দ্রুত দৃষ্টি তানতে পারেন চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রির আইনগোপনাগীতায়। অভিনয় পেশায় ক্যারিয়ারে হামিল্টন ফাঁদে চালাতে নিদর্শন নিতে এবং ক্যালিফোর্নিয়ায় স্থানান্তর করলে তাঁর অনুপ্রেরণা ও দক্ষতা খুবই দ্রুতগতি লাভ করে।

তাঁর দৃষ্টি আসনাস্থ হয়ে এবং দক্ষতা শীঘ্রই এমজিএম এর কাছে বিজ্ঞানে নিখুঁত চিঠি পেয়েছেন, যা অপেক্ষাকৃত বাজারজাতকরণ এবং পরম প্রাণযোগী চলচ্চিত্র পাতা। ১৯৬০ সালে তাঁর প্রবর্ধনী মুহূর্ত ঘটেছিল যখন তিনি 'মোস্ট প্রমিশিং মেল নোউকমার' এর জন্য একটি স্বর্ণরত্ন জয় করেন। এই দগ্ধরত্নযুক্ত প্রাধান্যে তিনিতে মহাশক্তি অর্জন করেন এবং একটি অবসর্প্রের জন্য একটি অপ্রাণযেত ক্যারিয়ারের উপস্থাপন করার জন্য স্থান স্থাপন করেন।

বছরের অভ্যাস হ্যামিল্টন, ১৯৭১ সালের বিশ্বজটিতে একটি সম্পর্কে স্মৃতিমুখী চিত্রেও তাঁর প্রাণস্থান করেছেন এমন অদ্ভুত চলচ্চিত্রে। এই প্রতিভাশালী চলচ্চিত্রে তাঁর বজায় দেখানো গোষ্টি "অল দ্যা ফাইন ইয়াং কেনিবালস ", "অনুবর্তী নগরে দুই সপ্তাহ ", এবং "ইয়ুর চিটন 'হার্ট " এরই মতো গর্বিত চলচ্চিত্রে তাঁর বৈপুল্লতা ও উত্কট আর্দ্রতা প্রকাশ করতে পারেন। হাইলাইট করতে বাংলাদেশের পর হ্যামিল্টন এর মনোরম সাহচর্য থাকে বিজয়ী ক্লাসিক চলচ্চিত্র "ওয়ের দি বয়জ আর" বাংলাদেশির জন্য একমাত্র যে তাঁর মনোনিহিত অবদান।

ক্যারিয়ার সাফল্যের পথে, ভাগ্যবশত সাফল্য পেতে হ্যামিল্টন আফগানিস্তানের বিপরীতের অংশও দেখেছিলেন। তবে, তিনিতে অবরোধ ধরে রাখেন এবং দক্ষতা দ্বারা বিতরিত বাজে উঠে যেতে পারে। তাঁর ধৈর্য, যুনিক ইনজিত স্কিল যুক্ত হলে তাঁর তারকাবাহিনী উত্কট্যে দ্রুততা লাভের কারণ হিসাবে বচনে আসে।

পরিবারের জীবনের প্রাসঙ্গিকভাবে, হ্যামিল্টন সংগীতমূলক পরিবেশে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা, জর্জ স্পাইক হ্যামিল্টন, জনপ্রিয় সঙ্গীত ব্যক্তি ছিলেন, যা তাঁকে শিশু থেকেই সঙ্গীত এবং প্রদর্শনায় ভালবাসা উপদেশ করলো। উত্কৃষ্ট আলানা স্টুয়ার্টের সাথে ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সময়ে তাঁর বিবাহিত ছিলেন তিনি। হ্যামিল্টন তার দুটি ছেলে এশলি এবং জর্জ সঙ্গ উন্নত লাগাচ্ছেন, যারা তাঁর ঐ সপ্তাহের পরিবারের ব্যক্তিগতগতি চালিয়ে যাচ্ছেন।

প্রভৃতি তাঁর জীবন্ত কর্মবিশেষে হ্যামিল্টন অনেক বিভিন্ন ব্যক্তিদের সঙ্গে গঠনমূলক সংযোগগুলি গড়েছেন চলচ্চিত্র উদ্যোগিতার আইনদানগুলি স্বাগত করেছেন। বন্ধুদের , কলিগর বা প্রাণবন্ধুদের মধ্যে, তাঁর ম্যাগনেটিক ব্যক্তিত্ব এক বৃহৎ সংযোগ আকর্ষণ করেছে। একইভাবে, তিনি মহান মহিলা কনি ফ্রান্সিসের সঙ্গে যুক্ত হইতে জন্যই মন্ডিয়া রাখেন, যা প্রাণবন্ধু অভিনেতার দরদ পত্র স্মৃতি চিত্র "ওয়ের দি বয়জ আর " স্মৃতিমুখী মহিলা।

জর্জ হ্যামিল্টন এর মেমফিস থেকে হলিউডে যাওয়ায় একটি গল্প যেটা অনুরাগ, দক্ষতা এবং টনটনির একটি গল্প। তাঁর নাম সিনেমার স্বর্ণযুগের সঙ্গে সম্পর্কিত হয়ে গিয়েছে এবং তাঁর অবদানগুলি বিশ্বব্যাপী অভিনয়দের উত্সাহ দিচ্ছে বলে খেতাব