Heinrich Rohrer

সুইজারল্যান্ডি পদার্থবিজ্ঞানী হাইনরিক রোহরার, স্ক্যানিং টানেলিং মাইক্রোস্কোপ উন্নয়নের জন্য তাঁর তৎকালীন কাজের জন্য পরিচিত। তিনি ন্যানোপ্রযুক্তির জগতে একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি এবং বহুল বিজ্ঞান উন্নয়নে প্রথমগুলো ছিলেন। রোহরার ও তাঁর সাথী গের্ড বিনিং, এই শক্তিশালী গবেষণায় যোগ দিয়ে পড়োস্বের জন্য তাঁরা 1986 সালে পদার্থবিদ্যার নোবেল পুরস্কার লাভ করে।

জুন 6, 1933 সালে সুইজারল্যান্ডের বুকসে জন্মগ্রহণ করেন রোহরার, যাঁর বাচ্চাবান্দি জুরিখে ছিল এবং তিনি হিন্দস্তান জাতীয় প্রযুক্তি ইনস্টিটিউট, বা ইএটিএইচ জুরিখ চলতি শিক্ষা পেয়েছেন। তিনি 1960 সালে তাঁর পিএইচডি অর্জন করেছিলেন, তারপর তিনি যুক্তরাষ্ট্রের বার্কলে বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা করেন। 1963 সালে, তিনি সুইজারল্যান্ডে আইবিএম গবেষণা ল্যাবে কাজ করতে ফিরে আসেন।

তাঁর কর্মজীবনে সায়েন্স এবং পেরিয়েশন পূর্ববর্তী সমস্যাগুলির সামনে দাঁড়ালেন রোহরার। তিনি নতুন গবেষণা পদ্ধতিতে নতুনত্ব উত্পাদন করার জন্য পরিকল্পনামূলক চিন্তাভাবনার জন্য পরিচিত ছিলেন। তাঁর সাথে সহযোগিতা করে নতুন গবেষণা পদ্ধতি উন্নয়নের ক্ষমতা ছিল আরো বাড়ানো। তিনি একজন দক্ষ পরিচর্যক, এবং তাঁর অনেক শিক্ষার্থীর নিজের অধিকারী বিজ্ঞানী হিসাবে সফল হয়ে গেছিলেন।

রোহরার প্রখ্যাত হওয়ার আগে, তিনি একটি সংখ্যা অভিশাপ এবং কঠিনান্বেষী মুখোমুখি হতে হয়েছিলেন। তাঁর প্রারম্ভিক বছরগুলি আর্থিক হারকিনি করা হয়েছিল, কারণ তাঁর পিতা-মাতা উভয় শিক্ষক ছিলেন এবং টাকা টাইট ছিল। এই চ্যালেঞ্জগুলির বিরুদ্ধে, তিনি তাঁর অধ্যয়নে নিশ্চয়তা দেখিয়ে তাঁর ক্ষেত্রে বৃহত্তর সাফল্য অর্জন করতে পেরেছিলেন।

রোহরারের পরিবার জীবনটি তাঁর জন্য গুরুত্বপূর্ণ ছিল, এবং তিনি তাঁর স্ত্রী উর্সুলা এবং তাঁর দুটি সন্তান ড্যানিয়েল এবং এলিজাবেথকে অত্যন্ত উপাসনা করতেছিলেন। তিনি একজন ভালোবাসাপূর্ণ এবং যত্নসহকারের বাবা এবং তিনি নিশ্চিত করতেছিলেন যে যেমন পর্যটন করতে পারেন তেমন বেশি উপস্থিত থাকেন।

রোহরার কর্মজীবনে, গার্ড বিনিং সহ পদার্থবিদ্যাের অন্যতম প্রভাবশালী ব্যক্তিসহ অনেক জন পদার্থবিদ সহযোগী হিসাবে কাজ করেছিলেন রোহরার। তিনি এরকম একটি কর্মযাত্রার মাধ্যমে দুজনের যোগদানের জন্য গার্ড বিনিং সঙ্গে পদক ভাগ করেছিলেন যাঁর ইলেকট্রন মাইক্রোস্কোপের উন্নয়নকে ঔদ্যগিকভাবে শ্রদ্ধা করা হয়।

সংক্ষেপে বলা যায়, হাইনরিক রোহরার একজন বিজ্ঞানীদের জন্য দূর্দান্ত ছিলেন যিনি পদার্থবিদ্যার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। তাঁর স্ক্যানিং টানেলিং মাইক্রোস্কোপের উন্নয়ন মাধ্যমে তাঁরা পদার্থবিদ্যা অধ্যয়ন করার পদ্ধতিকে বিপরীত করে দিয়েছিলেন এবং তাঁর উদ্ভাবনশীল চিন্তাভাবনা এবং সহযোগিতামূলক সমাপ্তি আজও বিশ্বের বিজ্ঞানীদের উদ্দীপনার উৎস হিসাবে অবদান রাখে।