Hulk

জিভানিল্ড ভিয়েইরা ডি সোজা হোক হলেন একজন মহান ব্রাজিলিয়ান ফুটবল খেলোয়াড়, যিনি ফুটবলের বিশ্বে অপরিসীম ছাপ ছেড়ে দিয়েছেন। তার বিপ্লবী দ্রুত গতি, শক্তিশালী শট আর শারীরিক ক্ষমতার কারণে হোকে একজন প্রতিযোগিতামূলক দলপুরুষ হিসেবে বিশ্বের সবচেয়ে প্রতাপশালী হাউয়ারের হিসেবে জানা হয়েছে। তার অসামান্য প performancesফরম্যান্সের ফলে তিনি আহুতানিক প্রশংসা পেয়েছেন এবং সোকার প্রেমিকদের হৃদয়ে অবস্থান করেছেন একজন বিশ্বব্যাপীকে।

হুল্ক জন্মগ্রহণ করেছেন ২৫ জুলাই, ১৯৮৬ সালে, কাম্পিনা গ্রান্ডে, ব্রাজিলে। ছোট বয়সেই তিনি সোকারের প্রতি উদ্বুদ্ধতা দেখিতেন, যা পরে তাকে খেলার জগতে ওপেক্ষা দিতে সাহায্য করতে উন্মুক্ত করেছিল। একটি মাতাগণ্ড় পরিবারে বড় হওয়ায়, হাল্কের প্রতিস্থাপন ওয়ার্ক উদ্যম এবং স্বপ্নসাধন করার জন্য তখন থেকেই তাঁর সাহসিক কর্মচর্যা জন্মগ্রহণ করেছিল।

আন্তর্জাতিক মঞ্চে নাম করার আগে, হাল্কের সাফল্যের পথে চ্যালেঞ্জ ছিলো নই। তিনি ১৮ বছর বয়সে প্রফেশনাল ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন FC ভিতোরিয়া এর সঙ্গে, যেখানের জুনিয়র দলের সঙ্গে প্রথম অভিযান শুরু হয়েছিল। এটা হিসেবে লক্ষ্য করা হয়েছে হাউল্ক হইচইউবী উন্নয়নের শুরু।

২০০৮ সালে, হাল্ক FC পোর্টোয় স্থানান্তর করে, এটা হালকের ক্যারিয়ারে মৌলিক হবেত প্রমাণিত হয়েছিল। পরবর্তী চার বছরের মধ্যে তিনি অপ্রীয় দলের ছায়াদার দখল করিয়ে ছিলেন তাঁর অসামান্য দক্ষতা, এর ফলে তিনি দখল করিয়েছেন ১০০ টিরও বেশি অঙ্কন। তাঁর উদ্দীপনা পেল জেনিত সেন্ট পিটার্সবার্গ, যারা ২০১২ সালে তাঁকে নিয়মিত করেছিলেন।

ইউরোপীয় মানচিত্রে নিয়ে সংগ্রহ দেয়ার তোমারি থেকে সন্তুষ্ট না হয়ে ফুটবলের সাথে নিয়মিত নির্ধারিত দলের বাইরে অংশগ্রহণ করার সুবিধা হল্কের। ২০০৯ সালে ব্রাজিল জাতীয় দলে যোগদান দিয়ে তিনি নবাবলয়ে মানিয়েছিলেন, সেরা সাফল্যের জন্য তার অসামান্য ফর্ম এবং খেলাধুলায় দায়ী ছিলেন। তিনি ২০১৪ এর বিশ্বকাপে তাঁর ভূমিকা প্রধান অংশ নিয়েছিলেন, যেখানে ব্রাজিল অসম্পূর্ণ খেলায় সেমিফাইনাল পর্যন্ত পৌছেছিল।

২০১৬ সালে, একটি রেকর্ড ভেঙে, হাউকের ক্যারিয়ারের একটি নতুন অধ্যায় আরম্ভ হয়েছিল এখানে শান্ঘাই এসআইপিজি এর সঙ্গে যোগদান করে। এই পদক্ষেপটি প্রয়াস করার ইচ্ছা দেখায় হাউল্কের গেম উন্নত করার ইচ্ছা। তারপরই তিনি নিবন্ধ ব্রাজিল সিরিয়ে এর সঙ্গে জড়িয়ে গিয়েছিলেন, ব্রাজিলও সিরি এ এর পরিমণ্ডল পর্যবেক্ষণা যোগ্য অতিক্রান্ত পদাগ্রহন করল।

মাঠের বাইরে, হাউল্কের আনন্দের বাসনা স্বার্থেও রয়েছে। তিনি ইরান সৌজার বিয়ে করেছেন এবং এক সঙ্গে তাদের দুজন ছেলে, ইয়ান এবং তিয়াগো রয়েছে। হাউকের পরিবার একটি সমর্থনের স্তম্ভ হিসেবে পরিবেশন করে, যা তাঁকে তাঁর পথে অবিকল অনুপ্রেরণ সরাবে। তাদের ভালোবাসা এবং ঘনিষ্ঠ সংযোগ নিশ্চয় তাঁর সাফল্যে অবদান র্যাঁক করেছে।

হুল্কের ক্যারিয়ারের দায়িত্বে বিভিন্ন ব্যক্তিদের সাথে তিনি সংযোগ গড়েছেন ফুটবল শিল্পে। তাঁর সাথে যে একটি বাড়ী থাকছে সেই রয়েছেন থিয়াগো সিল্ভা, একজন প্রতিষ্ঠানশীল পায়ের তােলা সহ যা আরও সংযোগবদ্ধ। তাদের সময়সুখবত্তা এবং আপসিদ্ধান্ত নিশ্চই যে অনলাইনেই বাংলা ক্যারিয়ারের সাফল্যের বিশদ করিয়েছে। হাউল্কের গল্পটি চ্যালেঞ্জ জয়ের উপর হলেও তাঁর ঐতিহাসিক উৎকস্থিতি পরবর্তী নলকুশির প্রতিস্তাপন করবে সাপেক্ষ।