Jamari Traylor

জামারি ট্রেইলর একজন বিখ্যাত বাস্কেটবল খেলোয়ার। তার অসামান্য দক্ষতা এবং দলের উপর উত্কৃষ্ট প্রদর্শনের জন্য তিনি পরিচিত। তিনি ১ ডিসেম্বর ১৯৯২ সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন শিকাগো, ইলিনয়ে, যুক্তরাষ্ট্রে, যেখানে তিনি তার শিশুজীবন পালিয়েছিলেন।

জামারি ট্রেইলরের পেশার জীবন একটি পেশাদার খেলোয়ার হিসেবে শুরু হয়েছিল তখন যখন তিনি কানসাস বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি ক্রীড়াশীল ছাত্রশীষ্য স্কলারশিপ জিতেছিলেন। তিনি জেইহকস নামক দলের চার বছরের সময়কালে বাজির স্থানের প্রতিনিধি হিসেবে প্রস্তুতিশীল হন। ২০১৫ সালে তিনি বিশ্ব বিশ্ববিদ্যালয় খেলোয়াড়দের মধ্যে সোনার পদক জিতে নিজের উত্কৃষ্ট কর্মসাধ্যে সংযোগ দিয়েছেন।

যাদের জীবনে বাস্কেটবলটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসাবে স্বীকার করতে হয়েছিল তাদের জন্য বলা যায় যে জামারি ট্রেইলর কাজটি আয়তনটিকে সমন্বিত করেননি। তিনি ফেঙ্গার উচ্চ বিদ্যালয় এবং জুলিয়ান উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার আগে আয়আইএম একাডেমির সিনিয়র দলের কাছ থেকে সম্মান লাভ করেছিলেন।

বাস্কেটবলে ঐতিহ্য রয়েছে জামারি ট্রেইলরের জীবনে, কিন্তু তিনি কেবল পাঁচটি বছরের বয়সে সমস্যার মধ্যে বিজয় লাভ করেননি। তিনি শুধুমাত্র ভক্তি প্রদর্শিত না করলেও তিনি তাঁর সমস্যা সামনে রেখে বিদ্যায় কাজটি সম্পাদনে চালিয়ে গিয়েছিলেন। এই ট্রেইলরের ব্যক্তিত্বটি সামর্থ্যশালী, প্রতিষ্ঠানবদ্ধ এবং কঠোর পরিকল্পনায় ভরপুর। তিনি বিজয় এবং ভাগীদারত্ব সম্পর্কে অনেকটা মন্তব্যপূর্ণ হয়েছেন যা তাঁকে একজন সফল খেলোয়াড় হিসেবে পরিণত করেছে। তাঁর পরিবারটি অসাধারণ যাদের সমর্থন এর মধ্যে পরিচিত। তাঁর মা ট্রেসি গলসন এবং ভাই জামানি তাকে অনেক উৎস দিয়ে থাকেন। দুর্দান্তভাবে তাঁর পিতা জেসি ট্রেলারকে মাদক সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে ২০১০ সালে জীবনদন্ড করা হয়েছে।

জামারি ট্রেইলর তাঁর বন্ধুদের, সহকর্মীদের এবং প্রশংসকের মধ্যে শক্তিশালী সম্পর্ক রয়েছে। তিনি কানসাস বিশ্ববিদ্যালয়ে উইন সেলডেন জুনিয়র এর সঙ্গে খেলা খেলেছেন এবং উভয় একইসাথে দলের উদ্যোগের উত্তরঙ্গ ছিলেন। তাঁর অসামান্য দক্ষতা এবং উৎসাহজনক গল্পের জন্য উপলব্ধি পেয়েছেন বিশ্বব্যাপীভাবে অনেকে তাঁকে সম্মান করেননি।

সমাপ্তিতে বলা যায় যে, জামারি ট্রেইলর অতি সাবলীল বাস্কেটবল খেলোয়ার যে অনেকগুলি চালাঙ্গা এবং বিপর্যস্ততা সম্মুখীন হতে প্রভৃতি গ্রহণ করেছেন। তাঁর গল্পটি অনেক গুলি উৎসাহিত করে এবং তাঁর পরিশ্রমিতা এবং কঠোর পরিকল্পনার মাধ্যমে পরবর্তী প্রজন্মের বাস্কেটবল খেলোয়াদের উৎসাহ দেয়।