Jasmine Sandlas

জুয়াসমিন স্যান্ডলাসের জীবনী

জুয়াসমিন স্যান্ডলাস, একজন জনপ্রিয় ভারতীয় গায়িকা, জনগণের মাঝে একটি অদ্ভুত সাহিত্যিকষকের জন্যও একটি অপরিহার্য ছাপ ছেড়ে দিয়ে দিয়েছেন। আত্মকথা লেখকর মত তাঁর মন ছুঁইয়ে দিতে সক্ষম ও চমত্কার কন্ঠের দ্বারা পরিবেশিত তাঁর ঝাঁঝল সংগীত সর্বদাই বিশ্বজুড়ে দর্শকের মন জয় করছে। জলদস্রোতেরে জন্মগ্রহণ করেছেন ১৯৮৫ সেপ্টেম্বর ৪ তারিখে, ভারতের পাঞ্জাবের জালন্ধরবে। জুয়াসমিনের মাতা আসলে একজন সঙ্গীতপ্রবন্ধবিদর ছিলেন, যাঁর অদ্যাবধি তাঁর কন্ঠের সম্ভাসিততা চোখে পড়ে ঔষধি। তিনদশের বয়সেই, জুয়াসমিন ও তাঁর পরিবার ময়ামুরয়ে গণমাধ্যমেরে মিলিয়ে, এলিফোর্নিয়ায় অভিবাসন করেন, যেখানে তিনি মিউজিক শিক্ষার দক্ষতা পাওয়ার সুযোগ পেয়েন। সঙ্গীতের জন্যে আরও সচেতন হতে হলো, এবং ষোল বছরের বয়সে তিনি তাঁর নিজস্ব গান লেখতে শুরু করেন, যার মাধ্যমে কিছুটায় তাঁর গেজেটি গল্পকারী দক্ষতা প্রদর্শন করা হয়।

জুয়াসমিন স্যান্ডলাস জাতীয় খ্যাতির উচ্চতায় ছড়িয়ে ওঠেন যখন তিনি প্রথম সিঙ্গেল "মুসকান" রিলিজ করেন। এই গানটি দর্শকদের সঙ্গিত বিশ্রী হিসেবে বর্ণিত হয়ে উঠে, যার মাধ্যমে তিনিতে একজন আকর্ষণীয় গায়কীর উজ্জ্বল কন্ঠের চেঞ্জকতা ধারণ করেন। ২০১৪ সালের "কিক" এবং ২০১৬ সালের "ওয়ান নাইট স্ট্যান্ড" এমন জনপ্রিয় চলচ্চিত্রে প্লেব্যাক গায়নিতে তাঁর কম্বল রঁকল দ্যসন ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতকে দুর্দান্ত সম্মানিত হয়ে ওঠেন।

জুয়াসমিনের অপরিপূর্ণীয় সুরে সঙ্গীতের আকর্ষণীয়তা সেই আবিদ্য ক্ষেত্রে তাঁকে শিল্প জগতে সবচেয়ে দক্ষ ও গুনগর্ভ। ২০১৫ সালে, তাঁর জন্য সেরা মহিলা প্লেব্যাক বিভাগে একটি নির্বাচনযোগ্যতার উপস্থাপন পেরিয়েছেন তিনি। ২১তম স্ক্রিন পুরস্কারে তাঁর চমত্কার পরিকর্মের সাথে "কিক" চলচ্চিত্রটিও শ্রেষ্ঠা হিসেবে শ্রেণীবদ্ধ হয়। এ চরিত্র স্থায়ীত্বশীল ও প্রতিবন্ধকহীন কারী গনগুনানিতেও একজন সম্মানিত ও দক্ষ শিল্পীর স্থিতিকরণ ও দৃঢ়তা সম্পর্কে ঠোঁট দিয়ে ধরে নেয়ার ফলে ওই অধ্যায়টি অপরিসীমাবদ্ধ এবং যুগান্তরিক ভাবে সঙ্গীত জগতের পতিত হবে।

জুয়াসমিন স্যান্ডলাস কেবলমাত্র তাঁর সঙ্গীতের মাধ্যমেই নয়, বরং আরও তাঁর জীবনযাপনের উর্জা ও আকটি ভূমিকা থাকে। তাঁর কর্মরত তরুণতা যেন তাঁকে সয়মুখী স্বভাবে প্রতিষ্ঠান করে, এবং তাঁর সঙ্গীত দর্শকদের তাঁদের একজনকে নিজস্ব ভাবে ধারণ করার উৎসাহ দেয়। আইন্দ্রিয়তাকে একাড়াতে নির্ভর করে, জুয়াসমিন কার্যরতদের উস্কানৗলিত সমাজলাগ্গুলিতে। নিজের শুন্যতার পরিধি ভেঙে আর্টিষ্টিক উন্নতির এই উল্লাস একান্তভাবে অগ্রসর হতে চাই, যাতে তাঁর নিদর্শনে সমাজের সীমাস্থির অপপ্রচলিতি নির্মূল হয়।

প্রসিদ্ধি অর্জন হওয়ার আগে, জুয়াসমিনকে নিয়মিত কঠিন ও ভুয়া পরিবেশের সম্মুখীন হতে দিতে হয়েছে। আত্মপক্ষে ৮নমের বয়সে নতুন দেশে স্থানান্তর এই তাঁকে অভিজ্ঞতার নির্বিশেষ ধারণায় পরিণত করেছে, কিন্তু তিনি এই অভিজ্ঞতা চোখে পড়িয়েছেন, যাইগুলো তাকে ছবিমালা হিসেবে বৃদ্ধি করছে। তাঁর আগ্নেয়বীণা এবং অভিজ্ঞতাকে তাঁর সঙ্গীতে কলিমা করে, তিনি প্রত্যুষার ও শক্তি লাভ করে এ মেয়ের পুনর্জাগরণের সময়ে। সময়ের পথটিতে তিনি অপেক্ষায় গুরুত্বপূর্ন সহায়তা নিশ্চিত করে তাঁর পরিবারের সমর্থন। তাঁদের অনুমান থেকে তাঁর নিজের মেধা ও নিষ্ঠা উজ্জ