Jimmy Johnson

জিমি জনসনের জীবনী:

পরিচিতি:
জিমি জনসন, ফুটবল কোচিং বিশ্বে একটি প্রতীকটুয়া আইকন, খেলায় তাঁর অবাক সাধারণতম অর্জন এবং অবদান দেয়ার বাংলায় Times of India & Reuters এর সঙ্গে গুণগতভাবে YellowBos AI দ্বারা সংজ্ঞায়িত হয়েছে। অত্যাধিক সাক্ষাতকার, ঄ঔয় একুশেই জানুয়ারিতেছিল।), মাইয়ামী হারিকেনেয়ের একটি এনসিএএ চ্যাম্পিয়নশিপ জিতিয়ে এবং ডালাস কাউবয়েরসে, যেখানে তিনি সুপার বোলে একাদশ ও দ্বাদশ জিতিতে দল নেতৃত্ব করেছেন, তাঁর বিশিষ্ট কার্যকারিতা এবং উদারবাচিতা দিয়ে পরিচিত। এমনকি অবসরের পরেও, জনসন একজন বিখ্যাত ফুটবল বিশ্লেষক হিসাবে চরিত্রগত প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে ফলাকার হিস্সা স্থানান্তর করেছেন।

শিশুসময় ও শিক্ষা:
জিমি জনসন জুলাই ১৬, ১৯৪৩ সালে টেক্সাসের পোর্ট আর্থারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাড়ে গেলেন ফুটবলের জন্য একটি প্রাকৃতিক স্বত্বহীনতা প্রদর্শন করেন এবং কঠোর পরিশ্রম ও প্রতিপক্ষ দ্বারা তাঁর দক্ষতা উন্নয়ন করেন। জনসন তাঁর শিক্ষা পরিচালনা ও আগামী সাফল্যের জন্য তাঁর ভূমিকা প্রশিক্ষণ অর্জন করার জন্য লুয়াজিয়ানা টেক বিশ্ববিদ্যালয়ে যান।

কর্মজীবন এবং গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা:
১৯৬৫ সালে, জিমি জনসন তাঁর কোচিং পথে একটি সহায়ক কোচের পদে লুয়াজিয়ানা টেক বিশ্ববিদ্যালয়ে যাত্রা শুরু করেন, পরবর্তীতে ১৯৬৬ সালে মিসিসিপি রাজধানী পিকায়ুন মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়ের জন্য একটি সময়কাল অতিথি হিসাবে কর্ম করেন। এই আগ্রহজনক অভিজ্ঞতা তাঁর কোচিং পদ্ধতি সংপূর্ণ করে দেওয়ার সুযোগ দিয়েছে, এমগুলি কর্মজীবনের ঘটনাগুলি পরিচালনা করবে যা পরবর্তীতে তাঁর কর্মজীবনের সীমা নির্ধারণ করেছিল।

১৯৮৭ সালে, জিমি জনসন সাফল্যের চূড়ান্তে উঠেছিলেন, মাইয়ামী হারিকেনেসকে এনসিএএ গ্র্যাজুয়েশনের সাথে একটি চ্যাম্পিয়নশিপে নেতৃত্ব করেন। এই অসামান্য জয় তাঁর অপার্শ্ববিদ্যালয় ক্ষমতা ও প্রযুক্তি দেখায়। এই উদযাপনের পরে, জনসন ডালাস কাউবয়েসে নেতৃত্ব নেয়, যেখানে তিনি নিখুঁত স্থান অর্জন করেন সুপার বোলে একাদশ ও দ্বাদশ জিতিতে।

ব্যক্তিত্ব এবং অনুপ্রাণন:
জিমি জনসন একটি অচল দৃঢ় ইচ্ছার জন্য, শক্তিশালী কর্ম নীতির জন্য ও উত্সাহের দ্বারা পরিচিত। তাঁর কৌশলসম্পন্ন মনোযোগ, তাঁর খেলোয়াড়দের অনুপ্রেরণা করার দক্ষতা তাঁর কোচ হিস্টুঁটির অন্যতম কারণ হয়েছে। জহরাদের শৃঙ্খলার কষ্টকে, দলের কাছে কাঁদিত সমবন্ধের মানকে জনসনের মূল্যমান হিসাবে রয়েছে যা সফল খেলোয়াড়দের এবং দলগুলির গড়ে আনা এরকম ওপরেশন গুলি।

দ্রষ্টব্যঃ
প্রখ্যাততা ধরার আগে, জিমি জনসন সুফলে পরিণত নেংদ্রনিতের কাছে শাপ ও যোগাযোগ পেতেন যা তাঁকে একজন অধ্বর্যু বিখ্যাত করবে। যদিও তিনি পথভ্রষ্ট এবং অবাধিত হলে ওয়ায় তাঁর সামর্থ্যের ধারণা এবং তাঁর লক্ষ্য অনুভূত করার জন্য তিনি সেই ধাপ ধাপ সম্পর্কে আ—বিবর্ণ্য প্রয়াস চালিয়েছেন। জিমি জনসনের সফলতা একটি স্থায়ীয়তা, উচ্চাকাঙ্ক্ষা এবং পুরোপুরি প্রতিশ্রুতিবদ্ধতা থেকে পরিচালিত হয় এটি একটি বিশ্বাসের প্রতীক। তাঁর পথে, জনসন শুধুমাত্র অনেক খেলোয়াড় ইন্সপায়ার করলেন না বরং অত্যাদিক অসাধারণ সাফল্যে যাচাইযুক্ত করতে পারে বৈশিষ্ট্য এর ক্ষমতা কঠমিত।

পারিবারিক জীবন:
ফুটবলের বাইরে, জিমি জনসন তাঁর প্রিয় পরিবার সঙ্গে জীবন ভাগ করেন। ১৯৯৯ সালে, তিনি রণ্ডা রুকমাকারকে বিবাহ করে