Joe Perry

জো পেরি হলেন একজন প্রখ্যাত আমেরিকান গিটারিস্ট, যিনি সংগীতের বিশ্বে অপরিহার্য ছাপ ছেড়েছেন। ১৯৫০ সালের ১০ সেপ্টেম্বরে, মাসাচুসেটসের লরেন্সে জন্মগ্রহণ করেছিলেন জো পেরি, যিনি সবচেয়ে বেশি পরিচিত হয়েছেন পাওয়ার রক ব্যান্ড এয়েরোস্মিথের লিড গিটারিস্ট হিসেবে। সমস্ত সময়ের সেরা গিটারিস্টদের মধ্যে উঠে উঠে তিনি ধারণ করে আছেন তাঁর অপূর্ব দক্ষতা ও সঙ্গীত শিল্পে অবদান।

এয়েরোস্মিথের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হিসেবে, জো পেরির পেতে এতিমধ্যে দীর্ঘ সময়ের মধ্যে একটি প্রশংসিত ভূমিকা রয়েছে। তাঁর দক্ষ গিটার বাজানো ও আকপাক্ষে শক্তিশালী মঞ্চস্থল নিয়ে, তিনি এয়েরোস্মিথকে আন্তর্জাতিক ধনুক টিয়ারে ঢিলে দিয়েছেন। "আই ডোন’ট ওয়ান্ট টু মিস আ থিং" এবং "ড্রিম অন" সহ এয়েরোস্মিথের হিটগুলি বিশ্বব্যাপী রক সঙ্গীত প্রেমিকদের জন্য আইকনিক সঙ্গীত হিসেবে পরিণত হয়ে গেছে।

সাপ্তাহিক পথিক হওয়ার আগে, জো পেরির শিশুদের জন্য সঙ্গীত প্রেম প্রকাশ তাঁর প্রথম বয়সের থেকেই প্রকাশ্যে ছিল। তিনি তাঁর শিক্ষা ভারতে একটি বোর্ডিং স্কুলে নেওয়ার পথ এড়াতে যান, যেখানে তিনি তাঁর শিল্প পরিশ্রম পরিষ্কার করে তুলতে পারেন এবং তাঁর নিজস্ব শৈলী বিকশিত করতে পারেন। এই সময়ে তিনি তাঁর প্রথম গ্রুপ, দ্য জ্যম ব্যান্ড, গঠন করলেন, যেখানে তিনি তাঁর সঙ্গীত আকারনের প্রত্যাশার প্রতিদান করলেন এবং সঙ্গীত আশাপ্রেরণায় তাঁর পদার্থ নিরীক্ষক ও বন্ধুর সঙ্গে প্রদর্শন করলেন।

জো পেরির ব্যক্তিত্বটি বিশ্বস্ত উত্কর্ষের জন্য চাপু করে উঠেছে। নিখুঁত পদার্থ ও আলোকের প্রয়াসের জন্য পরিচিত, তিনি সর্বদাই গিটারে কি সম্ভব পরিসীমা পুনরায় পুষ্টি দেয়ার চেষ্টা করেছেন। তাঁর অবাক কাজের সঙ্গতি ও নিরাপদ সংকল্প তিনিই বিশ্বব্যাপীয় সঙ্গীতকে লক্ষ্য করে মিউজিশিয়ানদের জন্য একজন রোল মডেল হিসেবে জগতকে উপহাস্য করে।

পতিতের সংখ্যা ও ব্যাক্তিগত জীবনে, জো পেরি তাঁর পরিবারের ভালবাসা ও সমর্থনের সঙ্গে আশীর্বাদের ভোগ করেছেন। তিনি ৫ আগস্ট ১৯৭৫ সালে এলিসা জেরেটের সাথে বিবাহিত হন এবং যদিও তাঁর বিয়েটি ১৯৮৫ সালে স্কিমস সংগঠিত হয়ে গেল, তবে তিনি ২১ সেপ্টেম্বর ১৯৮৫ সালে বিলি পলেট মন্টগোমারি সাথে বিবাহিত হন। জো পেরি ও বিলি একসঙ্গে তিনজন ছেলে বাড়ছেন, যাদের নাম হলো এডরিয়ান, টনি এবং রোমান।

জো পেরির পেয়ারার সঙ্গে নিজস্ব সংগীতির জগতে গভীর সম্পর্ক আছে। এয়েরোস্মিথের মধ্যে, তিনি প্রথম গায়ক স্টিভেন টাইলারের মধ্যে একজন অমূল্য সহযোগী এবং বন্ধু পেয়েছেন। একসাথে, তাঁরা অমর সঙ্গীত সৃষ্টি করেছেন এবং অপ্রাণ্য সাফল্যের একটি অনুপ্রয়োগ অর্জন করেছেন। পেরির গান তাঁর ব্যান্ডের বিজয় দ্রুত একটি ভূমিকা দিয়ে যান, তাঁর গােলার স্থানটি প্রতিষ্ঠায় প্রতিষ্ঠিত করে দিয়েছে।

জো পেরির শিল্পের বিশ্বে প্রভাব অমেঞ্চিত। গিটারের উন্নত প্রয়াস সঙ্গীতশিল্পীদের জন্য তিনিই বাংলাদেশিকরণ হিসেবে সাহস দেয়। পরিবর্তনশীল অঙ্গের প্রদর্শন ও মনোরম ম্যামুলির মাধ্যমে জো পেরি এখনও দর্শকদের আকর্ষিত করছেন, নিশ্চিত করছেন এটি ভয়ানক স্থান প্রত্যাশিতও বাংলাদেশের রক সঙ্গীত ইতিহাসে।