Joe Thornton

জো থর্নটন কানাডিয়ান হকি খেলোয়াড় যিনি আইস হকির বিশ্বে অপরিসীমতা দিয়ে রঙ রাখেন। ২ জুলাই ১৯৭৯ সালে, লন্ডন, অন্টারিওতে জন্মগ্রহণ করেছেন জো থর্নটন, ঐতিহাসিক ক্যারিয়ারে তার অপ্রাসাদ ক্ষমতা, সমর্পণ এবং ক্লাসকে উপার্জন করেছেন। একটি বহুমুখী সেন্টার হিসাবে, তিনি আইস হকির অপার দক্ষতা এবং খেলাধুলার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী পাঠকের মন জিতেছেন। অনেকগুলো প্রশংসা এবং অর্জন প্রাপ্তি সহ জো থর্নটন নিজের অসম্ভাব্য উৎসব রাখেন। সমস্ত সমপদের আওতায় জো থর্নটন সময় চলাক্রমে সর্বকালের অবিস্মরণীয় হকি খেলোয়াড়দের মধ্যে নিজের স্থান সিরেজন করেছেন।

থর্নটনের পূর্ববর্তীদের মধ্যে শক্তিশালী অবদানের সাথে বঙ্গধমন্ডলে জো থর্নটন নিজেকে উত্কৃষ্ট হকি বিশ্বের ক্ষেত্রে পরিচালিত করেছিলেন। বঙ্গধমন্ডলের সাথে আটটি সফল সিজন পালন করার জন্য বঙ্গমন্ডলের পথ তাঁকে ২০০৬ সালে সান জোসে শার্কস এগিয়ে গেল। এই সময় দিয়ে তিনি নিজেকে স্থাপন করেছেন, ব্যাপক পরিমাণে তার অবদানের মাধ্যমে খেলার ভূমিকা নিশ্চিত করেছেন তিনি সান জোসে শার্কসকে ২০১৬ সালের স্ট্যানলি কাপ ফাইনালে নেতৃত্ব দিয়ে গেছেন।

জো থর্নটনের সাফল্যের তালিকা তার দলের সাফল্য ছাড়াও চলছে। ২০০২ থেকে ২০০৯ সালের মধ্যে, তিনি ছয়টি অল-স্টার খেলার নিয়োগ নেওয়ার সম্মান পেয়েছেন। আরও অবশ্যই, ২০০৬ সালে, থর্ন্টন একটি স্থাপন বছর অর্জন করেছেন, যা তাঁকে অ্যার্ট রস ট্রফি এবং হার্ট মেমোরিয়াল ট্রফি জিতানোর সুযোগ প্রদান করেছে, খেলায় তাঁর অসামথ্যের দক্ষতা এবং সামগ্রিক প্রভাবের কারণে।

বরফের সাথে নিয়েই মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে থর্নটনের কিছুরই সম্পাদনা। তন্যভিত্তিকতা এবং দলের প্রতি অবিচলিত প্রতিশ্রুতির জন্য প্রশংসায় রয়েছেন জো থর্নটন। একজন উদ্যোগী নেতাও, থর্নটন এমন লোকের সম্মান পেয়েছেন যা তাঁর প্রেমিক এবং সহজী খেলোয়াড়র প্রতি সামর্থ্যও গার্জিয়া করেছে।

প্রস্তুতি এবং চাপাবাজীর জন্য জো থর্নটনের থেকে পূর্বে কোনও অভিজ্ঞতা নেই। যদিও, এগুলো দ্বারা তার চরিতারটি সত্যিই মন জিতেছে। তিনি পরিশ্রমশীলতা এবং অপরিপূর্ব কর্মসাধ্য দ্বারা অসাভীর সামর্থ্য সহ নিজেকে খেলায় শ্রদ্ধার সঙ্গে অন্ধকারে ব্যাপ্ত করেছেন, তাঁর পরাজয়কে অসম্ভাব্য ঝাঁকিয়ে নিজেকে এই খেলায় সম্পূর্ণ পুনরুদ্ধার করে তিনি সম্পূর্ণ খেলা রেখে তিনি সাংবিধেয় খেলোয়াড়দের মধ্যে সম্মান সৃষ্টি করেছেন। তাঁর সততা বিশ্ব সম্মানিত খেলোয়াড়ের মত একটি অনুপ্রেরণা হিসাবে কাজ করেছে সর্বপ্রথমে আশা জীবনের উন্নত খেলোয়াড়দের জন্য।

ব্যক্তিগত জীবনে, জো থর্নটন তার স্ত্রী টাবিয়া পফেনসাকে প্রেম এবং সমর্থন খুঁজে পায়েছেন। তাদের মিলিত প্রেমিকাকে তারা নেই অতীত আঙ্গিনার মেয়ে আয়লায় নামের সুন্দর মেয়েটি। থর্ন্টনের পরিবারটি তার জীবনের অভিযানে একটি স্থির ভূমিকা এবং শক্তির উৎস হিসাবে পরামর্শ দিয়েছে, তারা তার পাশে অবিচলিত থাকেন।

হকি শিল্পে, জো থর্নটন তাঁর সঙ্গী এবং প্রতিভাশালীর সাথেও টিমপ্রেট চেষ্টা করেছেন এবং টীম প্রতিশত্তি লাভ করেছেন। শীর্ষসানে, তিনি ২০১০ সালে বিশ্বকাপে কানাডার জন্য হিমসূচীতে সফল হয়েছেন শ্যাম তাঁর অভিজ্ঞতা এবং মতোক্ষেত্রের মধ্যে বিস্তৃত খেলাধুলার মধ্যেই। এই সহযোগিতার অভিজ্ঞতার মাধ্যমে হকি কমিউনিটি মধ্যে স্থায়ী সম্পর্ক এবং সহিষ্ণুতা গড়ে তুলে আসে।

জো থর্নটনের হকি বিশ্বের উপর প্রভাব সহজেই গণনা