Joelinton

জোয়েলিংটন: বিশ্বব্যাপী উদ্যানীর ব্রাজিলি আকর্ষণস্থল ফুটবলের বৃহত্তম মাঠগুলির উপর অধিপতিত্ব করছে।

পরিচিতি:
জোয়েলিংটন, বিখ্যাত ব্রাজিলিয়ান সেন্টার ফরওয়ার্ড, সুনামের জন্য চরিত্রিত হয়ে উঠেছেন ফুটবল খেলোয়াড়ের বিশ্বে। তাঁর অসামান্য দক্ষতা এবং অচলচিত্ততার কারণে তিনি অনুপাতিক এক বাধ্যবাধক হয়ে উঠেছেন। এই প্রতিভাশালী ক্রীড়াশক্তির সাথে, জোয়েলিংটন ব্রাজিলভূমির অতিরিক্ত সাফল্যও অর্জন করেছেন এবং বিশ্বমানেও প্রভাব প্রদান করেছেন। তাঁর সন্মুখ প্রদর্শন এবং অবিশ্বাস্য গোলমেজার ক্ষমতা একটি বিশ্বজয়ী জনপরিচয় প্রাপ্ত করেছে জোয়েলিংটনের দ্বারা। এরপরে পৃথিবী ভর্তি করা নির্ভুল অনুযায়ী তিনি বহু প্রাণবন্ধু গঠন করেছেন।

মৌলিক তথ্য এবং পক্ষের সুদৃশ্য:
জোয়েলিংটন জন্মগ্রহণ করেছেন ১৪ অগাস্ট, ১৯৯৬ সালে আলিয়াঙ্কা, ব্রাজিলে। একটি ফুটবলপ্রণয় দেশে বড় হয়ে ওঠায় বাস্তবায়নে, তিনি আগে থেকেই সুন্নতপ্রাপ্ত খেলা-পাঠা বিশ্বে প্রবেশ করেছেন। প্রথম বল চাচ্ছিলেন তিনি খুব তাড়াতাড়ি, যারা বৈয়াক্তিকভাবে ওই সঙ্গিনীদের থেকে আলাদা করে তাকে রওনা করেছিলেন। তাঁর খেলায় উত্কট প্রেন রাখার এবং নিজের স্বপ্ন পূরণের জন্য তিনি নিজেকেই পরিশ্রম করাতে অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন।

কর্মজীবন এবং গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাসমূহ:
২০১২ সালে, জোয়েলিংটনের পথ অর্থ্যন্ত্য করে চলেছিল যখন তিনি স্পোর্ট রেসাইফের যুগসংগত দলে যোগ দিলেন। দুই বছরের মর্যাদার সময়, তিনি উচ্চতর দলের সম্পর্কে তাঁর অসামান্য দক্ষতা প্রদর্শন করেন এবং দলের বিচারককে আকর্ষণ বেধে তুলতেন। ২০১৪ সালে, তিনি পেশাদার ডেবিউ করেন, ঘূর্ণিঝড় সামর্থ্য প্রদর্শন করেন এবং তাঁর বয়সগুলোর চেয়েও ইতার মান প্রদর্শন করেন।

জোয়েলিংটনের কর্মজীবন নতুন উচ্চতায় উড়ে যাওয়ার সময় এসেছিল যখন তিনি ২০১৬ সালের অস্ট্রিয়ার দল র্যাপিড ভিয়েনে যাত্রায় নেওয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন। সেখানে তাঁর সমস্ত সময়কে তিনি আপান্ত প্রদর্শনে উপহার দিয়েছিলেন, বিশ্ব বুন্ডেসলিগায় একটি অস্থায়ী ছাপ প্রদর্শন করেন। কিন্তু বাস্তবে, এটা সততা খোলার সময় ছিল যখন তিনি ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগে যাত্রায় নেওয়ায় সত্ত্বরতা পেয়েছিলেন। ২০১৯ সালে, জোয়েলিংটন নিউকাসল ইউনাইটেডে ততক্ষণের রেকর্ড স্থানান্তর ফি দেয়ার সাথে সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করেন এবং তাঁর নামকরণপ্রাপ্ত একজন বিশ্বপরম্পরাগত খেলোয়াড় হিসাবে অনুপস্থিতি প্রদর্শন করেন।

ব্যক্তিত্ব এবং উদ্দীপ্তিতের পক্ষ:
জোয়েলিংটন কোলকাপালে তাঁর অস্থায়ী ইতিবৃত্ত ছাড়াও সলিদ ব্যক্তিত্ব গোষ্ঠীটি চিন্তা নেওয়া হয়। তাঁর বিজ্ঞমিতা, তাঁর একত্মতা জানা হয়। তাঁর সোচিকতা এবং পরিশ্রমশীলতার ফলে তাঁকে তাঁর প্রতিষ্ঠানবন্ধুর এবং অনুযায়ী উপাস্যতার সম্মান লাভ হয়েছে। জোয়েলিংটনের অচলচিত্ততা এবং স্বগতির তীব্র প্রবণতা তাঁর সাফল্যের পিছিয়ে কাজ করে। তিনি নিরংকুশভাবে তাঁর দক্ষতার সীমা চাপা, লক্ষ্য নিরধারণ করা এবং এগোবিদ্যার জন্য পরিশ্রম প্রদণ্ড করার জন্য সর্বদাই উদ্দীপ্ত।

প্রসিদ্ধি অর্জন হওয়ার আগে:
সহসা অন্যান্য অভিযান্তাদের মতো, জোয়েলিংটন সাফল্যের পথে অনেকগুলো চ্যালেঞ্জ সম্ম