John Leguizamo

জন লেগুইজামো একজন বিখ্যাত আমেরিকান অভিনেতা ও কমেডিয়ান, যিনি বিনোদনের জগতে অদ্ভুত কাজের চাপ ছেড়ে দিয়েছেন। তাঁর অসামান্য দক্ষতা এবং মোহক পারফরমেন্সের মাধ্যমে, লেগুইজামোর সিনেমাটিক অবদানগুলি মুভি অ্যাক্টরদের মধ্যে তাঁর স্থান দৃঢ় করেছে।

জন্মঃ ২২ জুলাই, ১৯৬৪, কলম্বিয়া রাষ্ট্রের বগোতায়। লেগুইজামো পরবর্তীতে তাঁর পরিবারসহ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী বাসস্থান করেন এবং নিউ ইয়র্কের কুইন্সে বসবাস করেন। তিনি প্রায়ই বড় হয়ে অনেক বিভিন্ন সমস্যায় প্রতিপূর্ণ পরিবেশের মধ্যে থাকেন। তবে অভিনয় কলায় তাঁর উদ্যম ও পারফরমিং আর্টসের জন্য তাঁর আত্মবিশ্বাস অক্ষুণ থেকে থাকে।

লেগুইজামোর পতনের পরিপূর্ণ প্রয়াসগুলির মধ্যে একইসঙ্গে তাঁর অভিযোগগুলি থাকছে। তিনি অর্ট ইঞ্চ স্চুল ছাড়িয়ে দিয়েছেন এবং চিরদিন স্ট্যান্ড-আপ কমেডি অভিমুখিত হতে নির্ধারণ করেছেন। এই বিঁধুগত নির্ধারণ তিনি একজন অদম্য সৌন্দর্যের অভিবাদন দিয়ে দেখানোর আত্মবিশ্বাস ও তাঁর শিল্প আর্যেভণে জোর দিয়ে তাঁর কালান্যক্তিগত লক্ষ্যের জন্য জোখম নেওয়ার সাহসী অনুমান করা হয়।

১৯৯৯ সালে চলাফেরা হতে লেগুইজামোর বিচরণের স্বপ্ন হ্রাস হয়ে যায় যা তাঁকে প্রাইমটাইম ইমি পুরস্কারের মাধ্যমে পুরস্কৃত করে। হব প্রশস্তিসূচক হওয়ায় লেগুইজামো বিখ্যাতি লাভ করেন এবং প্রেক্ষাপটকর্ম সঙ্গে ভালো রাখার জন্য তাঁর সাফল্যমুখী ছন্দ ঠেলে দেয়।

একজন অভিনেতার রম্য পরিবেশবানিকতা লেগুইজামোর বৈচিত্র্যকেও প্রমাণ করে। "মুলান রুশ" এবং "রোমিও + জুলিয়েট" এর মতো গুরুত্বপূর্ণ সম্মানিত চলচ্চিত্রে তিনি স্মরণীয় প্রাথমিক পাঞ্জা঵িক ভূমিকা গ্রহণ করেন। অতিরিক্তভাবে, তাঁর চিত্রিম কর্মময়ী কাজে অনেকগুলি উপস্থাপন করা হয়েছে, যেমন "সুপার মারিও ব্রাদার্স", "একটি প্যারোম্যানিয়াকের প্রেমের গল্প", "কল্যাণ বাম", "রাইড অ্যালং", "কিক অ্যাস ২" এবং "ফায়ারে খেলা". সবগুলি ভূমিকা তাঁর ক্ষমতা দ্বারা সুসংযোগ করে এবং তাঁর অপূর্ব দক্ষতার জন্য দর্শকদের মগ্ন করে ফেলে।

২০১৯ সালে, নেটফ্লিক্সের মিনি-সিরিজ "ওয়েন থেই সি আস"এ লেগুইজামো অভিনয় চেষ্টা করেন, যা সেন্ট্রাল পার্ক ফাইভ নামিত মামলায় ভুলভাবনার সুযোগ সম্পর্কে চিন্তা দেখায়। এই নিষ্ঠুর চিত্রণের জন্যও লেগুইজামো অত্যন্ত উপযোগী অভিনেতা হিসাবে প্রশস্তি অর্জন করেন।

প্রাচুর্য সাফল্য পথে, লেগুইজামো মূল ধর্মে অনটন এবং পার্য প্রস্তুতি করার জন্য প্রতিষ্ঠিত রয়েছেন। বিপ্লবী ব্যক্তিত্ব ও ঘুরে-ঘোরে কর্মসংস্থানের জন্য পরিচিত তিনি প্রতিষ্ঠা ধরে রেখেছেন এবং নিঃসঙ্কোচে সীমাহীন সৃজনশীলতার প্রত্যাশায় উন্মুক্তির জন্য নিজেকে চ্যালেঞ্জ করেন।

লেগুইজামোর পারিবারিক জীবন তাঁর প্রতিষ্ঠানের অপরিহার্য অংশ। দ্বিতীয় স্ত্রী যাস্টিন মর সঙ্গে তিনি গভীর বন্ধন বঁধান করেছেন, যাঁর সাথে তাঁর দুই সন্তান আলিগ্রা এবং লুকাস আছে। তাঁদের ভালবাসা এবং সমর্থন নির্ভুলভাবে তাঁর ব্যক্তিগত এবং পেশাদার অবদানের অপরিসীমা ভূমিকা পাল্টে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গিনী-কাব্যে বিশেষ ভূমিকা পাল্টেছে।

একুশে মার্চ, ১৯৬৪ দিকে লেগুইজামোকে তাঁর অসাধারণ দক্ষতার সঙ্গে জড়িত লক্ষ লক্ষ পাঠকের সাথে জনপ্রিয় সম্পর্ক স্থাপন করা হয়ে উঠছে। তাঁর স্বরগত দক্ষতা দ্বারা প্রদর্শিত করা প্রতিটি পরিদর্শনে তিনি আমাদেরকে প্রত্যাশার শক্তি, সহনশীলতা এবং সীমাহীন সৃজনশীলতার বিলক্ষণতা স্মরণ করানোর অনুদান ক