Josh Pieters

জশ পাইটার্স: ইন্টারনেট ছেড়ে যাওয়া একজন ইউটিউব স্টার

জশ পাইটার্স, একজন গতিশীল এবং সৃজনশীল ইউটিউব ব্যক্তিত্ব, অনলাইন বিনোদনের বিশ্বে একটি গতিময় বাণিজ্য শক্তি হয়ে উঠেছেন। নিজের নামে ইউটিউব চ্যানেল জন্য পরিচিত, পাইটার্স নিজের আকর্ষণীয় কনটেন্ট এবং প্রাঙ্ক ভিডিও দিয়ে মিলিয়নগুলি অনুসরণকারীকে আকর্ষণ করেছেন। পশ্চিমবঙ্গের ক্নায়সনা থেকে জন্মগ্রহণ করে পরবর্তীতে লন্ডনে বাস করছেন, ইংল্যাণ্ডে, পাইটার্স সীমান্তে ল্যান্ডাস বাঁধন ছিড়িয়ে উঠেছেন এবং জাগতিক দর্শকদের মনোযোগ জুড়িয়ে দিয়েছেন।

১৭ ডিসেম্বর, ১৯৯৩ সালে জন্মগ্রহণ করেছেন জশ পাইটার্স। পাইটার্স মূলত ক্রিকেটে প্রেমে বড় হয়েছিলেন। তার ছোটবেলায় তিনি সাউথ ওয়েস্টার্ন বিভাগের আন্ডার-১৯ ক্রিকেট দলের দায়িত্ব পরিপালন করেছিলেন একটি ডান হাতের ব্যাটসম্যান এবং বাঁদাহাতের ফাস্ট বোলার হিসেবে। তবে, ভাগ্যের অন্য পরিকল্পনা ছিল তার আসল ভূমিকায় পাঠিত হবার পথে নিগমনে।

পাইটার্সের লালায়ন সউই টিশার দল সংগঠনের সঙ্গে যৌথভাবে যোগ দেওয়া দিয়ে পাইটার্সের প্রশংসা হয়েছে একটি প্রকল্প যা তার করিয়ারের নূতন উচ্চায় ছিড়িয়ে উঠিয়েছে। তার ইনস্টাগ্রামে ৩৫০,০০০ অনুসরণকারী ও জীবন্ত ইউটিউব চ্যানেলে ১.৪ মিলিয়ন সাবস্ক্রাইবার থাকার মাধ্যমে, পাইটার্স অনলাইন বিনোদনের জগতে অপরিমেয় পড়ে গেছেন। তার জনসাধারণে হাসিতে রচনাপূঁজি এবং প্রাঙ্কগুলি হার-হেসের কাঙ্গ্রেসি মিশে উঠার ক্ষমতা ছড়িয়ে দিয়েছে।

নিজের পক্ষে পাইটার্সের কাছে আর্কি ম্যানার্স অন্যজন ইউটিউবার সঙ্গে প্রতিষ্ঠিত বন্ধন গড়েছেন এবং পরিস্ফুরিত প্রকল্পে সমন্বিত হয়ে উঠেছেন অনেকগুলি সফল প্রকল্পে। এরপরই তাঁরা সবার কাছে হাসি ও বিনোদন উন্মুক্ত করে নজর করিয়েছেন, যা তাঁদেরকে ইউটিউব স্টার হিসাবে সংখ্যায় অবিস্মৃত করে তুলেছে।

বর্তমান ধারণকারী স্তর এবং সফলতার জন্য পাইটার্স বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মুখে পড়েছিলেন, সময়ের সাথে সাথে উঠানো গ্রাস করেছিলেন যেমন অন্য কোনো উন্নতভাবেও স্টার। তিনি অক্লান্তভাবে নিজের স্বপ্ন অনুসরণ করেছেন, এমনকি দ্বিধাদ্বিধির মুহূর্তগুলি ধৈর্যশীলভাবে পেরিয়ে নিয়েছেন এবং সে সফলতার উচ্চস্থান দিয়ে নিজে সার থাকার মত স্বরূপ ধারণ করেছেন।

যাঁতায় নিজের পেশায় অভিনব পরিণতির পাশাপাশি, জশ পাইটার্স তাঁর পরিবারিক জীবন এবং প্রিয়জনদের সহায়তার সঙ্গেও প্রেমপূর্বক জীবন করেন। যদিও তার সঙ্গে প্রাত্যাশিক পরিবারের সংক্ষিপ্ত তথ্য কম আছে, তবে তিনি ২০১৬ ফেব্রুয়ারি মাসে নিজের মা কে উপশীর্ণ চিরহাসিত ভিডিও দিয়েছিলেন "আমার প্রিয় ব্যক্তি এই বিশ্বে" শিরোনামে। এই সূচনা পাইটার্সের পরিবারিক বন্ধনকে চিহ্নিত করে এবং তিনি তাদের এবশ্য সমর্থনের জন্য অবিচলিত কৃতজ্ঞতা প্রদর্শন করেন।

অনলাইন বিনোদনের বিশ্বে, পাইটার্স অন্যান্য বিষয় সৃষ্টিবাদী সংক্রান্ত সংযোগ গড়েছেন। উদাহরণস্বরূপ জ্যাক মেনার্ড একটি প্রখ্যাত ইউটিউব ব্যক্তিত্ব। তাদের দৃঢ় বন্ধুত্বটির ভাবনায় তাদের ভিডিওগুলি রেখার মাধ্যমে বিপর্যস্ত প্রকাশ করে, হজরচ্ছয় রাখয়েছে উপসর্গ কর্মসংস্থানের উপরে তাদের।

একজন ইউটিউব জনপ্রিয়ায়িত পাইটার্স চরিত্রের মাধ্যমে বিনোদন দৃশ্যপটের পরিবর্তন এখনও চলমান, তাঁর সঁচাচ্চতায় আকর্ষণশীল ব্যক্তিত্ব এবং প্রাঙ্ক জনিত কন্টেন্ট দিয়ে দর্শকদের চক্ষের নিজে আকর্ষণ করার চেষ্টা এখনও চলছে। চোখের সঙ্গে যুক্ত একটি চরম রুচি এবং সীমাহীন স