Lauren Bacall

সোনালি প্রদর্শনীর একটি মেরুদণ্ড: লরেন বাকল

পরিচিতি:
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসা লরেন বাকল, একজন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী যিনি ছবির সোনালি পরিবেশে তার আকর্ষণ দেখাতে মর্মান্তিক ছিলেন। তার আকর্ষণীয় সৌন্দর্য, হাস্কী ভয়েস এবং আশ্চর্যজনক প্রতিভার সাথে বাকল বিশ্বব্যাপী পাঠকদের মুগ্ধ করে নেয়েছেন, চলচ্চিত্রের জগতে জগতে স্থাপন করেছেন। সেই গোল্লাধানে তার সকলকে সৃষ্টিগত অভিলেখ দিয়ে একাদশেকে ভূমিকা পালন করেছেন ম্যারিলিন মনরো এবং হাম্ফ্রি বোগার্টের সহিত নানান বিখ্যাত অভিনয়কারের হাতে। বাকলের চলচ্চিত্র শিল্পে যে অবদান রয়েছে সেগুলো তাকে অপরিহার্য সম্মানে লিপিবদ্ধ করেছে – ‘দ্য মিরর হ্যাস টু ফেস’ নামে কন্ঠস্বরের মুদ্রণপ্রাপ্ত ১৯৯৬ চলচ্চিত্রের জন্য তাঁকে একটি গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার ও একটি অ্যাকাডেমি পুরস্কার নিয়েছেন।

মৌলিক তথ্য এবং পটভূমি:
Lauren Bacallের জন্ম ১৬ সেপ্টেম্বর, ১৯২৪ সালে নিউইয়র্ক সিটিতে হয়েছিল। তার পূর্ণ নাম বেটি জোয়ান পার্স্কে। তাঁর একলা মাতৃত্বারূপে পালিত হলেও, তিনি তাঁর মাতার বাবার পূর্বমঙ্গলের নাম লৌরেন বাকল স্বীকার করেছিলেন। মৌলিক পটভূমিতে তিনি আত্মীয়বন্ধুর সঙ্গে চিত্তে চেঞ্চল্য সৃষ্টি করেছেন যথাযথ আলুর ভয়েস এবং হেলানোর অনুরাগকে তাঁর সীমাহীনী ঘোষণা হিসাবে গ্রহণ করেছেন। একজন চলচ্চিত্র নায়িকা হিসাবে আশা করছিলেন, তবে আকর্ষণীয় ভঙ্গি অভিনয় লক্ষণ তাঁর সামরিক চেহারা আকর্ষণ করল অভিনেতা ডিরেক্টর হাওয়ার্ড হকেসের, য়াতেবার পথে তাকে চলচ্চিত্র পরিবেশে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল।

ব্যক্তিত্ব এবং অনুপ্রাণন
লরেন বাকল এক অনন্য যৌক্তিকতা, আত্মবিশ্বাস এবং অনদিনের আকর্ষণীয় সমন্বিত সংমিশ্রণ এবং বাঁচাই পেয়েছিলেন। তাঁর অবিচ্ছিন্ন হাস্কী ভৌম এবং সেক্সি চোখের পরিচয় হিসাবে তাঁকে সেবাকৃত্যপ্রদ করেছিল পরদলিত ও পরদলিত প্রেমিক সামরিক করার। থাকুন এবং অফ স্ক্রিন প্রশংসকর হুয়েই তাঁর হৃদয় জিততে এবং চলচ্চিত্র জগতে প্রতিযোগিতামূলক লিঙ্গ পদ্ধতি পরিবর্তন করতে বিশ্বাসযোগ্য আইকন হিসাবে। সংসারে বিঘ্ন এবং শিল্পী শক্তির কাছে পে করে স্থিতি দেখে পটভূমিতে কঠিনাভিমুখ থাকাটা আসল চিত্রটি হিসাবে নিজেকে বটেনে রাখলেন।

প্রশংসার আগে:
স্থারত্ব প্রাপ্তির আগে, লরেন বাকল যে পরিমাণ চালেঞ্জ এবং সুযোগ মোতাবেক আপনার মুখে আসেন। তিনি ছিলেন একটি থিয়েটারের অনুসরণ করিয়া ওষুধ পরিষেবক একজন শুরু করে, যাতে তিনি নিজেকে জয়লাভে নামাতে সম্ভব। প্রখ্যাত নামের আকর্ষণ বাকলের অঙ্গ আকর্ষণ করল ও তিনি একজন ফ্যাশন মডেল হিসাবে ফুরফুর করছিলেন। তবে, এটা হয়ে গিয়েছিল তাঁর জীবনের পথ বদলে দিতে যখন ওয়ার্ল্ড ফেমাস নির্দেশক হওয়ার সাথে তাঁর যৌন আনুগত্য উথলোক বিজেটের ১৯৪৪ চলচ্চিত্র ‘টু হ্যাভ অ্যান্ড হ্যাভ নট’ এর বিপরীতে হিতোপদেশ। এটা সংকেত ছিল বাকলের অসামভাবিক প্রতিভা স্বীকারযোগ্য ও তিনি বোগার্টের বিপরীতে পেশ করেছেন, চলচ্চিত্র প্রশংসার ডিজাইনে এটা সূচনা করল বাকলের দ্রুতগতিশীল উত্থান।

লরেন বাকলের পরিবারিক জীবন:
১৯৪৫ সালে, লরেন বাকল হারিয়ে গেলেন তাঁর সান্নিধ্যের নয়া চলচ্চিত্র নায়ক হাম্ফ্রে বোগার্ট। দুজনে রাজি হয়ে সেলেব্রিটি দম্পতি হিসেবে স্থাপন করে মিছিলেন হলিউডের একটি সবচেয়ে প্রশংসিত জ