Lyfe Jennings

লাইফ জেনিংস একজন পরিচিত আরএনবি সিঙ্গার যিনি বিশ্বব্যাপীভাবে মিউজিক প্রেমিকদের হৃদয় জিতেছেন। ১৯৭৮ সালের ৩ জুনে ওহাইও রাজ্যের টোলেডোতে জন্মগ্রহণ করেন এবং সে খুব ছোট বয়স থেকেই মিউজিক প্রেমে প্রবল কাজ করে যাচ্ছেন। তাঁর মিষ্টি হাঁসি বিশেষভাবে পরিচিত এবং তাঁর দুঃখজনক গীতগুলি তাঁকে একটি বৃহত অনুসরণকারী জনসমাজ দিয়ে সম্পন্ন করে দিয়েছে।

লাইফ জেনিংস পাঁচ সদস্যীয় পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন যারা মিউজিকে উন্নয়নে আগ্রহী ছিল। একটি চার্চে গান গাওয়া ছিল তাঁর পিতা যিনি চার্চের শৈশবের দিনগুলিতে চয়নায়িত হয়েছেন। লাইফ জেনিংসের সমস্ত শিশুতে মিউজিক অত্যধিক প্রবণতার প্রতিফলে অংশগ্রহণ করে। তাঁর পিতা একজন ক্লাসিক্যাল অক্ষরবিদ ছিলেন।

একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা হচ্ছে স্কুল থেকে ছুটে ফেলে মিউজিক দুনিয়ায় জড়িয়ে পড়েন। সেই দিনগুলিতে সমাজের ভুযা বান্ধব লোকসমূহের মধ্যে প্রবল হওয়ায় তিনি কয়েকবার আটসহ হত্যার অভিযানের মাঝে ফেসবুক করে এবং পরিবারের সাথে ঝুঁকিপূর্ণভাবে যুক্ত হয়ে আছেন। তিনি আগেও কয়েক বার জেলে ভেজাল হয়ে নানান অপবাদে জনপ্রিয় হন। তিনি জেল থেকে উন্নয়নের জন্য মিউজিক শিক্ষা নেন এবং বন্ধুদের জন্য গান লিখে করে দেন। জেল থেকে মুক্ত পদক্ষেপে তিনি মিউজিকে তাকানো শুরু করে এবং তাঁর বিশ্বাস বিশ্বের উজ্জ্বল ভবিষ্যতে নজর রাখে।

লাইফ জেনিংস জীবনটিতে সকলেরই পছন্দ হিসেবে পরিচিত এবং তাঁর মিউজিক প্রার্থনা এবং আশা প্রতিফলিত হয়ে থাকে। সে হার্ট টাচিং গানে দলে জুড়ে খুব জনপ্রিয় এবং শুধু মিউজিকের জন্য নয় তাঁর দিকনির্দেশিত ম্যুজিকের দ্বারা অনেক লোকের সাহায্য করে থাকেন। লাইফ জেনিংসকে প্রামাণিকভাবে স্বপ্ন পুনর্বাস করতে উৎসাহিত এমন সমস্ত লোককে উদাহরণ হিসেবে প্রদর্শন করার স্বাধীনতা গ্রহণ করেন।

প্রখ্যাত আরএনবি সিঙ্গার হিসাবে, লাইফ জেনিংস কায়েকটি চ্যালেঞ্জ এভারকাম করেছেন। সে দশক ধরে জেলে ধরা হওয়ার ফলে কয়েকটিতে ভারী সমস্যার সম্মুখীন হওয়া যায়, যা সম্পন্ন হওয়ার জন্য অকস্মাত সুযোগ এবং সম্ভাবনা না থাকায়। তবে, সে বিভিন্ন বাধার মুখোমুখি হওয়ায় তাঁর স্বপ্নের পথটিকে অনুসরণ করতে পরিশ্রম করে এবং অবাধ লোকদের উদ্দেশ্যে গান সৃষ্টি করে দেন।

লাইফ জেনিংসের পরিবার ছবিটির একটি সাক্ষর, তিনি নামে জয় বাউন্ডসের সাথে দুইটি ছেলে এলিজাহ এবং ফিনিক্স রয়েছেন। পরবর্তীতে, ২০১১ সালে তিনি তিনিই অতিপ্রস্তুতি করেন। লাইফ জেনিংস একজন উন্নয়নমুখী পিতা এবং তাঁর সমস্ত গানে তাঁর ছোটদের উল্লেখ করে থাকেন।

লাইফ জেনিংসকে তাঁর সঙ্গীদজন এবং অনুষ্ঠানকারীদের প্রতি বন্ধুত্বপূর্ণ এবং মর্যাদার্পূর্ণ হিসাবে পরিচিত। সে মিউজিক ইন্ডাস্ট্রির বৃহত্তম নামগুলির সাথে কাজ করেছেন যেমন রিক রস যিনি ২০০৬ সালের তাঁর সিংগল "ইটস মাই টাইম" এ লাইফ জেনিংসকে উল্লেখ করেছেন। লাইফ জেনিংস এমন সংগীদজনদের একটি বিষয় হিসেবে উল্লেখযোগ্য হয় যারা মিউজিক ইন্ডাস্ট্রির একটি লেজেন্ড।

সংক্ষিপ্ততায়, লাইফ জেনিংস একজন গুরুত্বপূর্ণ আরএনবি সিঙ্গার যিনি মিউজিক প্রেমীদের হৃদপ্রিয় হওয়ার জন্য অনেক চ্যালেঞ্জ সমাকলিত সামগ্রীসকল সমাধান করে আসছেন। দশটি বছর জেলে থাকতে পরিবর্তে তিনি তাঁর মিউজিক দ্বারা মানুষ হৃদয় চুক্তি করে আনছেন। তিনি স্বপ্নসাধনার চাহিদা শ্রদ্ধা করে একজন সত্যিকারের উদাহরণ এবং সমাজের সাথে সুসংবাদ প্রতিপাদনের একটি উদাহরণ হিসেবে দেখা যাচ্ছেন।