Mae West

পরিচয় করা হচ্ছে মেয় ওয়েস্টঃ হলিউড আইকন

আকর্ষণ এবং চরিত্রসঙ্গত একটি নাম - মেয় ওয়েস্ট, একজন প্রখ্যাত আমেরিকান অভিনেত্রী, গায়িকা এবং হলিউড যৌন প্রতীক। ৭ দশকয় বিস্তারিত করালেও তার আত্মপ্রমাণ সাত দশক বিস্তারিত করেছে। সে গৃহিনীর নাম হিসেবে পরিচিত হয়েছেন এবং আঞ্চলিক দৈনিকভাষিনীতে জগতের সেরা মহিলা ছবির তালিকা তাঁদের ১৫তম স্থানে করালেন।

১৭ আগস্ট, ১৮৯৩ সালে আমেরিকার ব্রুকলিনে জন্মগ্রহণ করেছেন মেয় ওয়েস্ট। তাঁর অনুভবময় প্রকৃতি তাঁকে সংগীত প্রতিভার দিকে গম্য করিয়েছিল। তাঁর উপস্থিতিমূলক কারণে তিনি রাজপথের ছলিয়ের একজন শিশু স্টার হিসাবে দার্শনিক প্রদর্শনিত করলেন। এই সমগ্রীয় প্রতিভার মধ্যে তার ম্যাজিক প্রেজেন্স সার্টিফাইকের দিক দিয়ে গেছেন।

মেয় ওয়েস্টকে অন্যদের থেকে আলাদা করতে সাহায্য করেছেন তার বহুপদ পেশা। সাফল্যময় অভিনয় পেশার জন্যে শিল্পটার ছারছের মধ্যে তিনি লেখিকা এবং স্ক্রীনরাইটার হিসেবে তাঁর প্রতিভা বিস্তৃত করেছিলেন। ১৯২০ এবং '৩০ এর মধ্যে, তিনি একটি গ্রহণযোগ্য দ্বিরোধীর পরিবার অন্তর্গত একাধিক উইনিংয়ের আদেশ লিখলেন। এই সৃজনশীলতা তাঁর ইতিমধ্যেই গর্বিত পারফর্মেন্সে আরও গভীরতা যোগ দেয়, যা আইলাস্ত্রাশ হওয়ায় তাঁর পরিচয় দেয়, সত্বরপ্রদান করেন জেনে নিতে ক্ষমতাময় শিল্প ও পরদর্শন ইত্যাদির উপর।

মুখের পেছনে, মেয় ওয়েস্টটিকে বলদ বলচাল গেলেন এমনভাবেই। তাঁর আকর্ষণময় ব্যক্তিত্ব ও অবিলুপ্ত আত্মবিশ্বাসের সাথে তাঁনি এমনই লোক ছিলেন, যে যুগের শুরুতে মহিলা শক্তিশালী হচ্ছিল। মুক্তিতে মেয়েদের প্রশাসনময়তাকে পরিপূর্ণ করলেন, সংস্কৃতি সীমাবদ্ধতার মস্তিষ্কের উপর নাকি লিঙ্গ করে। তাঁর অপরাধপ্রেরণা মহিলা প্রতিরক্ষায় পরিবর্তন আর সেপ্রাপ্ত তরুণীদের পথ প্রশস্ত করেছিল তাঁর অভিমুক্তির ইচ্ছায় যেখানের সর্বকালের নায়িকাবীর একজন সেই ছবিতে।

হলিউড আইকন হওয়ার আগেই, মেয়ে ওয়েস্ট ব্যাপারটির চেয়েছিলেন এবং বিজয়ের নাকি কঠিনের উপর জিতে অনেক বাধাবাধি অতিক্রম করেছিলেন। চিরপ্রস্রুতি সঙ্গী করিয়া আমারিকার ১৯৪২ সালে ছাড়িয়ে গেছিলেন মেয়ে ওয়েস্ট এবং তার জীবন অন্যান্যযোগ আবিষ্কার্যদের মাধ্যমে। নিরানন্দের সাথে, তাঁর সংযোগ ছিল আরেকটি পরামর্শের জন্য শেষ স্ত্রীর চিসটার রিবিনস্কি, এমনকি তাঁর ওয়াই সিকালে তাঁর কম্পিউট্যান থাকতে পারেননি, তবে তিনি তাঁকে পাসান। তিনি পরদর্শনশীল আর রঙিন প্রতীকের মাধ্যমে তাঁর সম্পর্ক জানতে পারালেন, মেয় ওয়েস্ট এর সিলভার স্ক্রীনের মাধ্যমেও।

মেয় ওয়েস্টের প্রভাব তাঁর নিজ সাধনার বাইরে ছিলেন তাঁর সাফল্যরত পূর্বক, তার অ্যান্টারটেইনমেন্ট বিশ্বে। ১৯৩৩ সালের ছবিতে প্রখ্যাত আইকন চিরবিশ্বাস কারি গ্রান্টের পাশাপাশি ভূমিকায় মেয়ে ওয়েস্ট অদ্যুতগত রসীয় প্রতিভায় আছেন। এই ছবিটি তাঁর পরিচয়টিকে সম্পূর্ণ নিশ্চিত করেন নিজেই হোপে।

মোটামুটি পরিসংখ্যানে, মেয় ওয়েস্টের জীবন এবং ক্যারিয়ার এটি সাবলিল প্রমান হিসেবে লাভজাত তাঁর অসম্মেয়াজ্য প্রতিভা, অটল নিজ বিশ্বাস ও সামাজিকসংক্রান্ত সংস্থাবদ্ধ সীমার চ্যালেঞ্জ করার ক্ষমতাময় নিজস্ব যে প্রতিষ্ঠানে। তাঁর আগ্রহ প্রতিষ্ঠানিত করেছিল তাঁর স্বপ্নময়তার সমুদ্র যখন বিপুল আনা