Malala Yousafzai

মালালা ইউসফজাই একজন বিখ্যাত নাগরিক অধিকার নেতা, যিনি অধিভূতিমূলক প্রবাহিত প্রভাব বিশ্বের উপর বিশেষ করে স্ত্রীদের শিক্ষার লক্ষ্যে নড়ে নেওয়ার মাধ্যমে বিশ্বের উপর পরিমাণ পাওয়ানোর মাধ্যমে। ১৯৯৭ সালের ১২ জুলাইতে পাকিস্তানের মিংগোরা, পকিস্তানে জন্মগ্রহণ করেছেন মালালা, যিনি তালিবান প্রচারের কেন্দ্র ছিল স্বাত উপত্যকার।

ছোট বয়স থেকেই মালালার শিক্ষার প্রতি অতীব ইচ্ছা ছিল, তবে তার সঙ্গে তালিবানের আনুমানিক বাধ্যবাধকতা এবং বিমোচনের প্রাক্কলনের কারণে তাকে প্রাক্কলিত অনেক কঠিন প্রতিষ্ঠা ও বিভেদ প্রতিষ্ঠা করতে হয়। এই বিপদগুলোর অতিকর্ষগুলোর মোকাবেলার জন্য, তিনি একটি ব্লগ লেখক হিসেবে লেখা লিখতে শুরু করেন যা তাঁর মতামত ও ব্যতিষ্ঠা শিক্ষালাভ নিষিদ্ধ হওয়া স্কুলে উপস্থাপন সম্পর্কে বিবেচনা করতে হয়েছিল। তাঁর লেখনীর মাধ্যমে, মালালা শিক্ষায় বিনিষ্ঠ ভোগ করা অনেক মেয়েদের কথা বেক্ষিত করা হয়েছিল।

মালালার অসামান্য সাহসিকতা ও অধিসূচিত বিজয় বিশ্বজনীদের নজরদারি আকর্ষণ করেছিল, এবং ২০১৪ সালে তিনি সর্বাধিক দীর্ঘস্থায়ী মানুষ হিসেবে নোবেল শান্তি পুরস্কার পান। এই গর্বের সম্মান তাঁর অপ্রতিম চেষ্টায় উদ্বুদ্ধ করতে ছিল দ্বিতীয় শ্রেষ্ঠ মানবাধিকারের কাছে মেয়েদের শক্তিশালীভাবে সমর্পিত হওয়া এবং তাঁরার অধিকারের লড়াই করা। তিনি পুরস্কারের টাকা দিয়ে ৬৫টি স্কুল পুনর্নির্মাণ করলেন গাজায়, যাতে প্রতিটি শিশুকে শিক্ষায় পয়েন্ট করার তাঁর লক্ষ্য দ্বিগুণ হয়ে উঠেছে।

২০১২ সালের অক্টোবর মাসে, মালালার সভাপতি মত্তে তালিবানের ক্রোধে আকর্ষণ করল, যার ফলে তিনি একটি বিফল খুনের চেষ্টা করবার ক্ষেত্রে আঘাত হয়েছিল এবং তিনি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে যায়। এই ভয়ানক ঘটনায় পরবর্তীকালে, মালালা পরিষ্কার ভাবে তাঁর বিশ্বাসগুলি ধর্মীযোন্মুখ রাখতে জোর দিয়ে তাঁর @Malala অ্যাকাউন্ট থেকে একটি টুইট প্রেরণ করেন, যা তিনি হাই স্কুল সমাপ্তির দিনে করেন।

মালালার জীবনে, তার পিতা জিয়াউদ্দিন ইউসফজাই তাঁর উদ্যোগে সমর্থন করার জন্য মৃত্যুর হুমকি মেলেন। তাঁকে তাঁর দুইটি ছোট ভাই, খুশাল ও আতালের সাথে শক্তিশালী বন্ধুত্ব রয়েছে। শেষ কয়েক বছরের মধ্যে, মালালা আসর মলিক, তাঁর দীর্ঘস্থানী অপরিচারিত কল্পনায় সঙ্গী এবং তাঁর অভিযানে একজন সহযোগী বন্ধুর সাথে বিবাহ করেছেন।

মালালার প্রভাব নিজার ব্যক্তিগত প্রচেষ্টার অতিরিক্ত অঙ্গীকার করতে তাঁর পাশাপাশি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্বের সমর্থন ও স্বীকৃতি পান। প্রবল আদরের ব্যক্তিগত ব্যক্তিত্বগুলিতে এমন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিগণ যেমন ইউ.এন. সময়োজ্ঞ সমন্বয়ক, বান কি-মুন, জনসভাপতির ব্যক্তিত্বে উচ্চার করেছেন কে নভেম্বর ১০ কে, অদ্বীতীয় সাহসের পরিচয়ে মালালা দিন। এই ঘোষণা তাঁর সাহস ও সহনশীলতার জাতীয় প্রতীক হিসেবে একটি মুদ্রণ পেতে বাধ্য করে।

মালালা ইউসফজাই একজন তালিবান কাছে আশ্রয়প্রাপ্ত একটি অঞ্চলে দ্বীপসংস্কারক অধিকারের জন্য আন্তর্জাতিক প্রচারক হয়ে উঠার সম্পূর্ণেও ব্যাপারটা ভালোবাসায় নয়। তিনি অসামান্য সাফল্য ও নিশ্চল পরিশ্রমের মাধ্যমে অস্বাভাবিক ভাবে নগরিকত্ব প্রত্যাবর্তন করেছিলেন। তাঁর অবাকজনক অর্জন ও অকথ্য প্রত্যুষ্ঠানটি সেদিন থেকে আজকে সকলের জন্য একটি বিদ্যালয় ও বিপন্ন সম্প্রদায়ের শক্তিশালী প্রতীক হিসাবে জ্যোতিত আলো ছড়ানো হচ্ছে।