Marc Anthony

মার্ক এনথনি, যাকে মার্কো এনথনিয়ো মুঞিজ হিসাবে জন্ম নেওয়া হয়েছে, একজন গ্র্যামি পুরস্কার বিজয়ী পপ গায়ক যিনি সময়ের সাথে সংগীত ইতিহাসে তাঁর স্থান নিশ্চিত করেছেন এই মহান সালসা শিল্পী হিসাবে। পুয়ের্তো রিকো হতে উত্পন্ন, এই সান্ত্বনাপূর্ণ শিল্পী তাঁর আত্মীয় কেচি দিয়ে দুনিয়াভরে পাবকে তাঁর আন্তরিক স্বর এবং আকর্ষণীয় গানগুলিতে। "ভিভির মি ভিদা," "আই নিড টু নো," "ই হুবো আলকউয়েলিন" এবং "ভিভির লো নুয়েস্ট্রো" ব্যাট এ্যান্থনি তৈরি হয়েছেন সালসার জন্যে।

জন্মগ্রহণ করেছেন ১৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৬৮ সালে নিউ ইয়র্ক সিটির মানেই, মার্ক এন্থনি একটি সঙ্গীতে ভরপুর বাড়িতে বড় হলেন। তিনি আটটি সন্তানের মধ্যে সবচেয়ে কম বয়সী এবং তাঁর বাবা আমির নামে পরিচিত মেক্সিকান গায়ক মার্কো এন্থনিয়ো মুঞিজ এর সম্মানে তাকে মার্কো এন্থনি নাম দিয়েছেন। চলমান বয়সে মার্ক এন্থনির সংগীত প্রতিষ্ঠানের নেতৃত্ব এর জন্য আবিদ্যমান ছিল এবং পপুলার বয়স ব্যান্ড মেনুডোর জন্য লেগে ব্যক্তি হিসাবে সংগীত প্রতিভায় যৌক্তিকতা বিশেষ করেছিলেন।

অনেকগুলি চ্যালেঞ্জ এবং প্রতিবাধাদের মুখাপট করে, মার্ক এন্থনির নির্দিষ্টতা এবং তাঁর কার্যকলাপ নিশ্চিত হল সাফল্যের সিমারকে পৌঁছে। অনেকগুলি অলবাম রিলিজকারীগণের সামরিকতা আবদ্ধতা এবং সংগীতের জন্য আত্মবিশ্বাস প্রদর্শন করেছিলেন। মার্ক এন্থনির প্রতিভা এবং রসময় তাঁকে সম্পন্ন শিল্পী লৌরা পাউসিনি, চায়ানে, আলেজান্দ্রো ফেরনান্দেস, এবং মার্কো এন্থনিয়ো সোলিস এর সঙ্গে দীর্ঘায়ু করতে পেরেছে। এটি পরম্পরে তিনি একজন গ্লোবাল সঙ্গীত আইকন এর অবস্থান নিশ্চিত করাতে সেহতুয়ান।

ওই সাথে তাঁর উত্সাহ, উত্তেজনাসম্পন্ন কিছু ব্যাক্তিগত হলেন, মার্ক এন্থনির ব্যাক্তিত্ব তাঁর প্রদর্শনে এবং উপস্থাপন এর মাধ্যমে উজ্জ্বলিত হয়ে থাকে। তিনি অসময় হংস আত্মছাপের একটি ডি এলচি হেরে ফেলে সংগীত অপসারণ দিয়েন, তাঁর সমস্ত গান এর মধ্যে তাঁর হৃদয় এবং আত্মা ডানাতে তিনি মচলিত হয়ে থাকেন। মার্ক এন্থনি এক্সেলেন্স এর জন্য তাঁর প্রতিশ্রুতি সঙ্গীত ঘরে মাত্রই প্রয়াস করে থাকেন, তাঁর প্রেম জানায় পুরো সীনহাস। তিনি নিতান্ত সাধারণ হওয়া সব নামে বাংলাদেশের প্রেমিক-প্রেমিকাদের জন্য স্মরণীয় অভিজ্ঞতা উপহারে দেন।

প্রতিষ্ঠান এবং ঘরের নাম হওয়ার আগে, মার্ক এন্থনের সঙ্গে অনেক কঠোরতা ও চ্যালেঞ্জ মুখমুখি করেছেন। একাকী শিল্পী হিসাবে নিজেকে স্থাপন করতে সাপেক্ষ, তিনি পরিহার ও অংকের দিক পরবর্তী করে দিয়েছিলেন। মার্ক এন্ধোন্যের সততার মাধ্যমে তিনি সংগীত শিল্পীদের পড়ুয়াও সহায়তা করেছেন এবং সম্পাদকিতা করেছেন সঙ্গীত উদ্যোগের কঠিন পথ ফাঁজি চালিত করতে। মার্ক এন্থনির পরিশ্রম তাঁকে এই অতিক্রান্ত এবং সংস্থার সাফল্যময় করে।

মার্ক এন্থনির পরিবারিক জীবন তাঁর পথচলার গুরুত্বপূর্ণ অংশ হ'ল। তিনি বিপন্ন মিস ইউনিভার্স দায়ানারা তর্রেস এর সাথে ৯ মে, ২০০০ সালে বিবাহ করেছেন এবং তারা দুজন ছেলে ম্যাক্সিমিলিয়ান এবং ক্রিস্টিয়ান এর সাথে ভাগ্যগত হয়েছেন। ১ জুন, ২০০৪ সালে তাঁরা বিচ্ছেদ করার পর, মার্ক এন্থনি আরেকবার ভালোবাসার পায়ে গিয়ে মাল্টিট্যালেন্টেড শিল্পী জেনিফার লোপেজ এর সাথে ৫ জুন, ২০০৪ সালে বিবাহ করেছেন। তাঁদের মধ্যে দ