Marcus Garvey

সিভিল রাইটসের লড়াইয়ে একজন দূরদর্শী নেতা: মার্কাস গারভে

মতান্তরবাদ এবং প্যান-আফ্রিকানিজম আন্দোলনে অ্যাকনিক নেতা মার্কাস গারভে, যাঁর নিষ্ঠাবান প্রতারণার গ্রেপ্তার দ্বারা আমেরিকান এবং ইউরোপীয় অ্যাফ্রিকান ধর্মীয় মানুষের মাথায় উত্থান-উন্নয়নের অজেয়তন। জামাইকানা জন্মের সময়সূচী এবং উদ্যোগী অধিবাসী গারভের জীবনটি এসেছিল আফ্রিকান সংস্কৃতির উন্নয়ন এবং উন্নতির মূল হিসাবে আফ্রিকার শুদ্ধিকারের বাহক হল আফ্রিকায় ফিরে যেতে।

মূল তথ্য এবং পূর্ববর্তী:
১৭ অগাস্ট, ১৮৮৭ সালে, জামাইকার সেন্ট এন্স বে জন্ম নিয়েছেন মার্কাস মোসিয়া গারভে, যিনি আসলেই আশা বোঝাতে কিংবদন্তি হলেন এবং প্রশাসনের জায়গায় দিদ্রূপ অনুপস্থাপন করেছিলেন এসমত। তারা সবচেয়ে নিরপরাধ কালে কালের মধ্যে একই নীতি এবং আকর্ষণের মধ্যে উঠে উঠে সে তাদের কার্যক্রমে জাতীয় স্বত্বের গভীর সম্মানের দায়িত্ববোধ করেন।

১৪ বছরের বয়সেই, গারভে পড়াশোনা জামাইকা রাজধানী কিংস্টনে যান। তবে, অর্থনৈতিক নিয়ন্ত্রণ তাকে তার অধ্যয়ন বিদালত থেকে পশ্চাদপথে থাকা রাজ্যের কারণে ছেড়ে দিয়েছিল। ক্যারিবিয়ান এবং ইউরোপে ভ্রমণ এর সময়, গারভে কোস্টারিকায় একটি কলার আব্যলম্বনের সময়পরিমান এর মধ্যে সময়রক্ষণ হিসাবে কাজ করেন, যা তাকে সামাজিক ন্যায্য-ন্যায্যিকতায় আরোহের প্রবণতা জেগে দেয়।

ব্যক্তিত্ব এবং অনুপ্রেরণ:
মার্কাস গারভে চৌম্বকতা, দৃঢ়তা এবং চরিত্রের অসামান্য সংমিশ্রণ ধারণ করেছিলেন। তার আকর্ষণশীল ব্যক্তিত্ব উন্মোচনের জন্য লোক তার দিকে আকর্ষিত হয়, এবং তিনি তাঁর উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে উৎসাহিত করে। তাঁর আফ্রিকান সংস্কৃতির মধ্যে গর্ববোধের অভিমূঢ় হয়ে থাকায়ও গারভে নিশ্চয়তায় বিশ্ব আফ্রিকাঃর উদ্বুদ্ধির সাথে সাথে গণমুখ চেলে আসা কর্তব্য।

১৯১৪ সালে, তাঁর সমাজসেবার উদ্দীপনা করার জন্য গার্ভে সার্বভৌম নিগরো উন্নয়ন সংস্থা (ইউনিয়নি) প্রতিষ্ঠা করেন। এই পৃথক স্থাপনার মাধ্যমে, যা জামায়কা উত্থানের হাটবাজারে উদ্ভুত হয়ে তারার ইউনিয়নি-বিশ্বে দিন দিন বাড়ছিল। ইউনিয়নির মাধ্যমে গার্ভে ন্যায্য বিচ্ছেদ এবং জেলের একটি আধিকারিক বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠার মৌলিক প্রণয়ন করেন।

প্রখ্যাত হওয়ার আগে:
মার্কাস গার্ভের শোরগুলি তার সম্পদের নির্দেশাবলী এবং অদম্য সংকটের পথে পাশ করেছিল। প্রথমে সবাইকেই তার কাছ থেকে স্বাভাবিক প্রয়োজনীয় সম্পদ জন্য সন্দান করেন, সামাজিক ন্যায্যতে তাঁর গতিপ্রবণতা ধাপন করে। বিভিন্ন তলায় বাধ্যবাধকতা স্বীকার করলেও, গারভে বলার মত প্রবৃত্তি এবং মোহামূক্ত লেখাসঙ্গপণির মাধ্যমে সম্প্রদয় চটা নেই যেটি তাঁর আঞ্চলিক চলচ্চিত্র সঙ্গত হয়ে ওদের পুনরুদ্ধারের মাধ্যম বা স্বনির্ধারিত করে।

মার্কাস গার্ভের পরিবারিক জীবন:
১৯২২ সালে, মার্কাস গার্ভে গার্ভের ভারসাম্যপূর্ণ আমি জ্যাক নামের সাথে বিবাহ করলেন, একজন জামাইকান সামাজিক মহিলা এবং নারীবাদী। এই দম্পতি নয় কেবলই প্রেম নয় বরং তাদের ক্ষমতার দ্বারা একটি একটি জাতিবোধ পূর্ণ বাংলাদেশের উন্নয়নে ঐক্যবদ্ধ ছিল। একসঙ্গে তাঁরা দুজন শিশু ছিলেন, মার্কাস গার্ভে জুনিয়র এবং জুলিয়াস গার্ভে। এমি জ্যাক-গার্ভে হাজারপার পিউন, বিপ্লবী যুগের প্রয়াসে প্রতিষ্ঠানের সহায়তায় এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন, যাহার ম