Mariah Torres

মারিয়া টরেস একজন প্রশংসিত পৃথকপৃথক বেজনা তার প্রাণী কল্যাণের জন্য সমর্পণের জন্য ও অ্যানিম্যাল প্ল্যানেটের জনপ্রিয় সিরিজ "পিট বুলস এবং প্যারোলিস" এর ভূমিকা জানা হয়েছে। তার অনলাইনের দর্শকদের হৃদয়ে প্রাণসম্পন্ন স্থান অর্জন করেছে মারিয়ার অনচ্ছক উৎসাহ ও অঙ্গীকারের মাধ্যমে।

মারিয়া টরেস ৬ ডিসেম্বর, ১৯৯১ সালে ক্যালিফোর্নিয়ার আগুয়া ডুলস থেকে জন্মানন্তরিত হন, যেখানে পশু রাক্ষায় গভীরভাবে সংলিপ্ত একটি পরিবারের সদস্য হিসেবে থাকার কারণে তিনি সূত্রে দেখা দিন। মারিয়ার মাতা টিয়া মারিয়া টরেস জাতিসর্ববৃহৎ পিট বুল পালন কেন্দ্র ভিলালোবোস রিসকিউ সেন্টার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। মারিয়া পশুদের প্রতি ভালোবাসার এবং সহজীবনের আস্থার মধ্যে বড় হয়েছিলেন, যা তাকে তার পরিবারের পদক্ষেপ অনুসরণ করতে উদ্দীপ্ত করল।

মারিয়ার শিক্ষানবীভূত কর্মকান্ড নিয়ে তাতেও আপনা ও সহানুভূতিতে তেমন পরিপূর্ণ একটি শক্তিশালী বৈশিষ্ট্য ঘিনেয়ে গলায় বলে তিনি স্থানীয় স্কুলে উপস্থিত হন ও শিক্ষার্থী হিসেবে উৎসাহিত হন। খুব ছোট বয়স থেকে মারিয়া সৌন্দর্য পুরষ্কারের জন্য অসাধারণ সমর্থনের মধ্যে আসেন, মাত্র এগারো বছর বয়সেই প্রতিয়োগিতায় অংশ নিয়েছিলেন। এই আগ্রহের অবস্থান পরস্পরের সমর্থন করতে মাদিদ করে যা পরবর্তীতেই তার প্রাপ্তি যাঁরাই করতে সহায়তা করেছিল খুব অগ্রভাগে।

মারিয়া প্রসিদ্ধি অর্জনের আগে তিনি বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ এবং সুযোগের সম্মুখ্যানে যাঁরাই হেলপ হলেন যা তিনি আজ প্রমিনেন্ট ব্যক্তি করেছেন। তার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অর্জন হলো আগুয়া ডুলস থেকে ভিলালোবোস রিসকিউ সেন্টারকে ইউনানেলেইন থেকে নিউ অরলিন্স, লুয়াইজিয়ানা স্থানান্তর করার পরে। এই প্রচেষ্টায় অবশ্যই অনচ্ছক বিশ্বাস, দৈর্ঘ্য শ্রম ও পিট বুলসদের পুনরুদ্ধার এবং পুনর্বাসন করার অধিকারে নিরবচ্ছিন্ন একটি বিশ্বাস ছিল।

মারিয়ার শক্তিশালী ইচ্ছাশক্তি ও অপলক্ষ্যের প্রমুখ উদারতা তার জীবন ও কর্মকাণ্ডের মধ্যে প্রতীত হয়েছে। তার স্বজন এবং প্রান্তিক সম্পর্ক সম্পর্কেও তিনি একটি গভীর সংযোগ অর্জন করেছেন। টানিয়া নামক একটি বোন আছে যা ওঁর পশু রাক্ষার জন্য উপলব্ধতা অবদান রাখেন। মারিয়া ও তার ভাইকেও, কনানি এবং কেলি'ই নামক টুইন ভাইতমী কেবল তাদের মায়ের উদ্দেশ্যের সমর্থন ও পশু দাদাগিরির জন্য দুর্নীতি করতে গিয়েছে। তাদের ঘনিষ্ঠতা ও একটি সাঝাযুক্ত দর্শন ভিলালোবোস রিসকিউ সেন্টারের সফলতার অংশি হয়।

যখনই মারিয়া টরেস প্রাচ্ছন্ন ইউটিভি উদ্যোগের ক্ষেত্রে দাঁড়িয়ে থাকেন, তখনই তিনি মমতার সাথী এবং বিভিন্ন সংস্থার সমর্থন এবং প্রোত্সাহন মূল্যায়ন করেন। পিট বুলস এবং প্যারোলিসে তার কাজ অসংখ্য জীবনকে ছুঁয়েছে এবং তাঁর অনুশীলনের বংশধর জনগণ সর্বদা মারিয়ার পশু দাদাগিরির প্রতি আদর্শ।

শেষমেষে, মারিয়া টরেস শুধুমাত্র একজন প্রাচ্ছন্ন তার জন্য বরং একজন পশু কল্যাণের জনায়তে একজন সহানুভূতিপূর্ণ প্রচারক। ওঁর কাজ পিট বুলস এবং প্যারোলিসে এবং ভিলালোবোস রিসকিউ সেন্টারের সাথে যুক্ত হয়ে একার্থ মানুষ এবং প্রাণীদের জীবনকে পরিবর্তন করেছেন। মারিয়ার সত্যিকার ব্যক্তিত্ব, প্রত্যাশা করা চাপে ও সম্পর্ক বৈকল্পিক করে তিনি নিজেকে একজন আদর্শময় ব্যক্তিত্ব হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে তুলেছেন।