Matthew Henson

ম্যাটিউ হেনসন: উত্তরের ধিতি এবং ভূনিবেশনের দুঃসাহসিক প্রবর্তক

সূচনা:
ম্যাটিউ হেনসন, একজন আমেরিকান অনুসন্ধানকারী, পুলার অনুসন্ধানের জগতে তার ভূমিকায় গুরুত্বপূর্ণ সাফল্যের জন্য প্রশংসিত। ম্যাটিউ হেনসন জন্মগ্রহণ করেন আগস্ট ৮, ১৮৬৬ সালে, এমডির নানজেময়, মেরিল্যান্ডে। হেনসনের নিষ্ঠাবান সংগতি এবং অপ্রতিশোধ্য মন তাকে উত্তর ধ্রুবতলে ঘুরে আনলো এক কাল্পনিক গন্তব্য। ১৯০৯ সালে তার অবিচ্ছিন্ন ভারতীয় মিতন রোবার্ট পিয়ারিসহ তার সহিৎ এই গন্তব্যের বিপুল সাহসের ফলে হেনসন প্রথম আফ্রিকান আমেরিকান হিসাবে উত্তর ধ্রুবে ভ্রমণ করলেন। সাহসী এই সাফল্যে হেনসনের নাম চিরতরের ইতিহাসে মোছানোর সময় হয়ে গেল।

পটভূমি এবং প্রাথমিক জীবন:
ম্যাটিউ অ্যালেকজান্ডার হেনসন মেরিল্যান্ডের একটি সামঞ্জস্যিক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। মেজবানি মিস করলেন তিনবছর বয়সকে। তার প্রাথমিক বছরগুলি দুঃখের সঙ্গে সঙ্গে পূর্বরূপ বুকলেন যা পরযালোচনা রক্ষা করে। হেনসনের প্রাথমিক বছরগুলি পিষতদের দ্বিধান্তেমেতে গড়ে তুলল তার উন্মুক্ত অভ্যাসের জ্বালার প্রাক্রিতিক জ্বালা।

শিক্ষাগত এবং পেশাগত পথ:
হেনসনের প্রত্যাশা ও স্বনির্ভরশীলতা তার জ্ঞান এবং নিজস্ব সংগ্রহমূলকতার পিছনে ভীরূ প্রশ্ন ও অছেদ্য মটিভেশনমূলকতাকে বিহীন রাখেনি। হাই স্কুল বা কলেজে ভরতি হওয়ার পরিবার্থক অবসরপ্রাপ্ত অঞ্চল তার প্রবর্তনী পরিকল্পিত ধারার প্রশ্ন ও অজ্বল প্রাথমিক শীতল উদ্বেগ জঞল জমে তুলল। বিশিষ্ট শিক্ষা-সুযোগসীমা যৌথ হওয়া না হলেও, সহজেই পূর্ন চোখের আগ্নেয়সীমা ও প্রাদুরভাবসূচক পন্থা তাকে উপযুক্ত করে তুলল। শিক্ষাজীবনের অভাবেও, হেনসনের আচরণশীলতা ও প্রাকৃত বুদ্ধিমাত্ত্বিকতা তাকে সুযোগ মেলেন আরো বিচারের গোলদাঁড়ে।

ইচ্ছামুগ্ধ বায়গরত পথ চলা স্থল: দ্বাদশ বছরের শিশুতে একটি অবাধ্য পথ শুরু করলেন ম্যাটিউ হেনসন যখন একটি মারচেন্ট জাহাজে কেবিন যাত্রী হিসাবে পদূর্ব-দিশে কাজ পেয়েছিলেন। এ প্রচেষ্টা এক জীবনকে যে মধুর গ্রণ্থির মত মখলে বিপুল যাচাই করল এবং সেটা সৃষটি করল এমন একটি পথচলার জন্য যা বিশ্বের অনুশন্ধানকারী জাতিদের চাঁদাওয়াহ সহজ করে দিয়েছে।

প্রবর্তনপূর্ণ সাফল্য:
ম্যাটিউ হেনসনের সর্বাধিক অসাধারণ প্রতীক্ষাচ্ছুলা হল নির্ভীক পথচালকের মতামত নোট করা এবং এই বিপুল যাত্রার সাফল্যে অনেকের কার্যকে গুরুত্বের চিহ্ন প্রদান করা হল। ১৯০৯ সালে প্রলয়মান অভিযানের পাশাপাশি রোবার্ট পিয়ারির ঘূর্ণবেগ যাত্রাযাত্রার সফলতার জন্য একাধিকভাবে প্রতিবাদ বিতর্কিত হলেন ম্যাটিউ হেনসন। ১৯০৯ সালের উত্তরদিশের উপরস্থিতি প্রাপ্তিও তারা সমান্বয় করেছিল। এই ঐতিহাসিক সাফল্যের ফলে তাদের অনুশন্ধানের ইতিহাসে শাশ্বত অবস্থান অর্জন করেছে ম্যাটিউ হেনসন।

ব্যক্তিত্ব এবং উদ্দীপনা:
হেনসনের অসামীপ্যবিশিষ্ট সাফল্য প্রতীক্ষও অনবিজ্ঞ ব্যক্তিত্বের ফলস্বরূপ। অতুলনীয় সাহস, সাহসী এবং অবিচলিত প্রতিষ্ঠা তার ধারণকারী গুণগুলো। বিপর্যন্ত চেষ্টা ছাড়াই হরণী ৎনিয়ত প্রাণযাত্রীর উদ্দীপনা এবং অপরিবর্তিত চোখরূপে ভয়ভীত হওয়ার প্রদান করে। জনপ্রতিষ্ঠ্যের সমাপ্তিতেও হেনসনের নির্মাণহারা প্রয়াতগত অনুরোধের সীমায় পৌঁছে