Mo'ne Davis

স্পোর্টসের বিশ্বে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব পড়াতে পারে মোনে ডেভিস, একজন কার্যকর বেইসবল খেলোয়াড় যিনি সাম্প্রতিক বছরে একটি পার্থক্যমূলক পাঠ্যক্রম, সৃষ্টি করেছেন। তিনি ২০০১ সালের ২৪ জুন তারিখে পেনসিলভেনিয়ার ফিলাডেলফিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন। শূন্য থেকে মোনে, যে একজন ছোটদের গোষ্ঠীর সঙ্গে ফুটবলে পারফেক্ট স্পিরাল ফেলে নিতে পারে বলে তার পরিবারকে আশ্চর্য করিয়ে দিচ্ছেন।

দুই মেয়ে ছিলেন, যদিও সে সফলভাবে শুরু করেছিলেন লিটল লিগ বিশ্বকাপে খেলা নিয়ে ২০১৪ সালে মোনে ডেভিস ফেম হয়। তিনি প্রথম মেয়ে যিনি লিটল লিগ বিশ্বকাপ ইতিহাসে একটি জয় দান করে এবং একটি শটআউট পিচ করেন। তিনি ঝলমলে একটি নেতৃত্ব মডেল হিসেবে স্পৃতি দিচ্ছেন যুবমহিলা স্পোর্টসমূহে, তাদের উদ্দেশ্য অনুসরণ করতে এবং বেইসবলের পুরুষ-প্রধান বিশ্বে অনুপ্রাণিত করতে।

মোনে ডেভিসের উপলব্ধির কোন দিক অবলম্বন না হলেও সে প্রথম লিটল লিগ বেইসবল খেলোয়ার যে কোনও লিংগের স্পোর্টস ইউনিয়নের কভার স্পোর্টস ইলাস্ট্রেটেড হলেন। সময় সাময়িকা দ্বারা তিনি ২০১৪ সালের সবচেয়ে ক্ষত্রপরম দশটি প্রভাবশালী শিশুগুলির মধ্যে উন্নয়নশীল হিসেবে উল্লেখিত হলেন এবং SI Kids তাদের ২০১৪ সালের স্পোর্টস কিড হিসেবে নির্ধারিত করে দিলেন। মোনের অসামান্য দক্ষতা এবং ক্রীড়ায় জনগণীয়তা জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক স্তরে প্রশংসিত হলেন।

মোনের ব্যক্তিত্বের মধ্যে তার উন্নয়ন এবং প্রাপ্তি প্রতিফলিত করে প্রতিফলিত করে। তিনি একজন স্থির, বুদ্ধিমান এবং আত্মবিশ্বাসী ব্যক্তি যিনি নিজের মত মনে করেন। তার বেইসবলে সফলতা বর্ণনা করে যে যেকোনো কিছুই সম্ভব যদি আপনি কঠিন কাজ করেন এবং নিজেকে বিশ্বাস করেন।

প্রখ্যাপিত হওয়ার আগে, মোনে একাধিক চ্যালেঞ্জ এবং দুর্গমতা সামনে হতে হল যেমন একটি পুরুষ প্রধান খেলার একটি মেয়ে হিসেবে। তবে এই চ্যালেঞ্জ কেবল দুর্বলতার মূল কারণ ছিল, তিনি এগিয়ে ও অংশ নেওয়ার চেষ্টা করে নিজেকে সাবলীল করে এবং অন্যান্য মহিলা ক্রীড়াকথাকে তার হাঁটা অনুসরণ করতে উৎসাহিত করে যাচ্ছে।

মোনে ডেভিস একটি সক্ষম পরিবারের সঙ্গে জড়িত এবং তার মাতা লামার ডেভিস এবং লেকেশা ম্যাকলিন, দুটি ভাই এবং একজন বোন রয়েছে। তিনি তাদের অপথক সমর্থন এবং উৎসাহ জন্য ধন্যবাদ দিচ্ছেন এবং এখনও তারা তার বৃহত্তম প্রশংসক।

সংগঠিত ভাবে, মোনে ডেভিসের অসামান্য সাফল্য এবং খেলার বিশ্বের উদ্ভবতা তাকে একটি আইকন এবং যুবমহিলাদের উদাহরণ হিসেবে নির্ধারিত করে তোলে এবং তাদের দক্ষতা, সংগ্রামবিজয় এবং আত্মবিশ্বাস যথাযথ উৎসাহিত করে।