Paul McCartney

ভুমিকা:

পল ম্যাকার্টনি লিভারপুল, ইংল্যান্ড থেকে দৈত্যমণ্ডলী গায়ক-গীতিকার, সঙ্গীতের সৃজনশীল এবং বহুবিদ্যালম্বী। তিনি উন্নয়নের একটি স্থাপত্য সদস্য ছিলেন, ব্যান্ড, দ্য বিটলসের একজন প্রথম সদস্য এবং রক সঙ্গীতের বিশ্বজগতে অপার ছাপ ছেড়ে দিয়েছেন। ম্যাকার্টনি প্রায় ২০শ শতকের সর্বাধিক প্রভাবশালী সঙ্গীতজ্ঞ হিসাবে পরিচিত এবং তাঁর কাজের জন্য তিনি ২১টি গ্র্যামি পুরস্কার সহ বিভিন্ন পুরস্কার অর্জন করেছেন।

মৌলিক তথ্য এবং পরিচয়:

পল ম্যাকার্টনি ১৮ জুন, ১৯৪২ সালে ইংল্যান্ডের লিভারপুলে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা জিম ম্যাকার্টনি একজন বিক্রেতা এবং সঙ্গীতকার এবং মা মেরি ম্যাকার্টনি একজন নার্স ছিলেন। ম্যাকার্টনির বাবা-মায়ের বিবাদের ফলে তিনি শূন্যে পড়তে হয় যখন তিনি কেবল ১৪ বছরের। তবে তাঁর মনে সঙ্গীতের প্রেম তাঁর জীবনের কঠোরতার সাথে মোকাবিলা করতে সহায়তা করে।

ম্যাকার্টনি লিভারপুল ইনস্টিটিউট হাই স্কুল ফর বয়স, যেখানে সে তাঁর ভবিষ্যতের সঙ্গীতকর জর্জ হ্যারিসন সাক্ষাৎ করেন। ম্যাকার্টনি John Lennon's ব্যান্ড, দ্য কুয়ার্রিমেন, একটি রিদম গিটারিস্ট হিসাবে যোগ দিলেন যখন তিনি কেবল ১৫ বছর বয়স। তাঁর সঙ্গীতজ্ঞতার সুযোগ দ্রুতই উপস্থিতি করে এবং তাঁরা দ্রুত বন্ধু হয়ে উঠে যান। ১৯৬০ সালে, দ্য কুয়ার্রিমেন তাদের নাম পরিবর্তন করে দ্য বিটলস হিস্ট্রি তৈরি করে।

কর্মজীবনের উল্লেখযোগ্য সাফল্য:

দ্য বিটলসের সদস্য হিসাবে, ম্যাকার্টনি "হেই জুড", "লেট ইট বি", এবং "ইয়েস্টারডে" এর মতো হিট সিঙ্গল দিয়ে অপার সাফল্য অর্জন করেন। তিনি এই ব্যান্ডের কিছু শীর্ষশ্রেণীর গান, যেমন "পেনি লেন", "ব্ল্যাকবার্ড" এবং "এলেনর রিগবি" লেখার জন্যও দায়ী ছিলেন। ব্যান্ড বিঘটিত হওয়ার পরেও, ম্যাকার্টনি চলমান একটি সফল সোলো করিয়ার চালিয়ে যাচ্ছেন এবং একইসাথে ব্যান্ড উইংসও গঠন করেন।

ম্যাকার্টনি তাঁর কর্মজীবনের মাঝে বিভিন্ন পুরস্কার এবং সুরানো লাফের সাফল্য অর্জন করেছেন। তিনি ২১টি গ্র্যামি পুরস্কার জিতে পেয়েছেন এবং রক এন্ড রোল হল অফ ফেমে একবার নয়, দ্য বিটলস এবং পুনঃসংযোজিত কর্মজীবনের জন্য একবার আমন্ত্রিত হওয়ার জন্য আবার।

ব্যক্তিত্ব এবং উদ্দেশ্য:

পল ম্যাকার্টনি তাঁর আকর্ষণকর্তব্যকে সঙ্গীত এবং ব্যক্তিগতভাবে আপনার পাবলিকে সংযোজন করার ক্ষমতার জন্য পরিচিত। তিনি সৃজনশীল এবং নতুন উপাদান পাওয়ার জন্য নতুন উপায় খুঁজে আছেন নিজের আর্ট মাধ্যমে নিজেকে প্রকাশ করার জন্য। ম্যাকার্টনির মধ্যে সঙ্গীতের জন্য গভীর ভালবাসা প্রকাশ করা হয় যা তাঁর প্রদর্শন নিয়ে এসেছে এবং তাঁর ক্রাফটের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধতার ফলে দ্য এক্স টাইম সেক্স স্টডিওতে ১৯৬৮ সালের "যন্ত্রবিহীন দুঃখ" এর মতো অদ্ভুত শিল্প সম্প্রসারিত হয়েছে।

প্রখ্যাত হওয়ার আগে:

ম্যাকার্টনির জন্য সঙ্গীত তাঁর ব্যক্তিগত জীবনে সমস্যার মুখোমুখি হওয়ার একটি উপায় ছিল। তাঁর পিতার বিবাদ তাঁকে তাঁর জীবনের কঠিন পরিস্থিতিতে ছেড়ে দিয়েছিল, তবে তাঁর মৌসুমী প্রেম তাঁকে সমস্যার সাথে প্রতিদিনী হিসাবে খোঁজ করে পাওয়ার সাহায্য করেছিল। তাঁর প্রারম্ভিক দিনগুলিতে, ম্যাকার্টনি একাধিক অভিযানে সাফল্য অর্জন করার জন্য অনেকগুলি চ্যালেঞ্জ সম্মুখীন হয়েছিলেন। তবে, ত