Philo Farnsworth

ফিলো ফার্নসওয়ার্থ এর জীবনী

ফিলো ফার্নসওয়ার্থ একজন বৈদ্যুতিন প্রকৌশলী ছিলেন, যিনি উত্তেজনাধর্মী প্রযুক্তি বিভাগে একটি প্রথম কারিগরী আদমশোভ ছিলেন। তাঁর অসাধারণ সাফল্য ও প্রযুক্তিগত আবিষ্কার আমাদের বিনয়ে এবং জনপ্রিয়ায়নে বিনাভিন্ন রকম আওবাজন বাণিজ্য আপন করেছিলেন। তাঁর অপরিপ্রায় অদলবদলেই বোধ ও বুদ্ধিমত্তায় আদমশোভ আবিষ্কারক থাকাও তিনিই উন্নয়নের সবচেয়ে প্রভাবশালী প্রকৌশলী হিস্ট্রিত হিস্ট্রিয়ের জন্য।

ফার্নসওয়ার্থ আষাঢ়ের ১৯, ১৯০৬ সালে, বীয়ার টাউনের নজরদারিতে তাঁর পিতার উদ্ভিদা বাস্তবিক ক্ষেত্রে প্ রস্তুত হওয়া রেডি হুটেলে জন্ম নেওয়া হয়েছিলেন। পশ্চিমবঙ্গ উত্তর এর প্রাশস্তনিক ফসল্ পরিস্থিতিতে বড় হওয়ায় তিনি প্রকৃতির উপকার্য জানার প্রতিটা চিনত্সা করে তিনি নিত্য-বাস্তবে চঞ্চল মনের তাঁর আবিষ্কার দেওয়ার ইচ্ছেয়ে তিনি জন্-গণ প্রযুক্তি ও ইলেকট্রনিক্স জননের জন্য দড়িত হয়ে তিনি বিভিন্ন পপুলার সাইঞ্জেন্ক ম্যাগাজিন কয়টি গ্রহণ করে তিনি জন্মের জন্য ইন্জিনিয়ারিং এবং ইলেকট্রনিক্সে ভুলিতে ভুসিয়া উঠিয়েছিলেন। তিনি অবশ্যই এড়িয়েতেছে বিশ্ব বিনিয়ামক বিশ্লেষণের জন্য পারপাঠ্য শেষ করার পর।

তবে, সাফল্যের পথ এর সাথে সাথে প্রাণপ্রজ্য হলেও উদ্বিগ্ন অবস্থা পায় ফার্নসওয়ার্থ, তাঁর টেলিভিশন সিস্টেম উন্নয়নে বিভিন্ন রকম জন্য পর্যাপ্ত কষ্ট দেয়। ২১ বছরের জন্যে তিনি তাঁর প্রথম টেলিভিশন সম্প্রসারণ অর্জন করেছিলেন কিন্তু অবতারণ ঝিল্লির সমস্যা সহ মানচিত্র গুণগতমান বাড়তে থাকে। নিশ্চিন্তে হড়মদিতে ফার্নসওয়ার্থ পরবর্তী বছরগুলি কালীনিকরভাবে পারিস্থিতিকিয় করার জন্য তাঁর প্রক্রিয়া কে পরিষ্কার করার জন্য উদ্যমী হটিতে থাকেন।

তিনি ১৯৩৮ সালে ফার্নসওয়ার্থ টেলিভিশন এবং রেডিও কর্পোরেশন সংস্থান স্থাপিত করেন। এটা পূর্ববর্তীদের তুলনায় বিজনিশসম্প্রতি তাঁর বৈদ্যুতিন টেলিভিশন সিস্টেম সাধারণ জননের জন্য মূলোদাম হয়ে ওঠে, যা বিনাশযোগ্যতা বিন্যাস এবং সংস্করণপূর্ণ ইঞ্জিনিয়ার এর দিকে উৎসাহ দেয়। তাঁর টেলিভিশন প্রযুক্তির নিবেদনে আগামে গঠিত হওয়া বন্ধনী ভবিষ্যতের উন্নয়নে ও প্রশিক্ষণ যুগের প্রভাব পড়ে।

ফার্নসওয়ার্থ এর অবদান শ্রেষ্ঠ প্রকৌশল ছিল সাদাসর্বত্রিক জনন এ০। তিনি জন লগায় বেয়ার্ড, একজন টেলিভিশন প্রযুক্তি এর প্রগতিশীল আদমশোভ। ফার্নসওয়ার্থ এর কাজ এবং তুলনায় এক টি দ্বিতীয়তম পর্বের পেছনে পড়ে তিনি লাম্বাইত ভবিষ্যতে থাকার খেয়ালিতে পর্যাপ্ত সময় লাভ করেন।

ফিলো ফার্নসওয়ার্থ এর ব্যক্তিগত জীবন হল একজন প্রযুক্তি প্রকৌশলের পথে একটি সমর্থন ও আনন্দ এর উৎস। তিনি আশীর্বাদিত একজন স্নেহাময় স্ত্রী, এমা, যেই তিনি তাঁর করিয়ার এর উচ্চ ও নিম্ন স্তর দুটিতেই পর্যালোচনা করেন। তাঁরা একটি সুন্দর পরিবার পালন করার জন্য একসঙ্গে নরুত্সাহিত হয়েছেন এবং একে অপর প্রতি গভীর ভালবাসা ভাগ করেছেন। ফার্নসওয়ার্থ এর ছোট্ট ছেলে-মেয়েরা যান্ত্রিক ও আবিষ্কার ওপাদানে প্রযুক্তির আওদে বড়েлো, বাবার প্রচেষ্টা উত্সর্গ করার সঙ্গে সঙ্গে।

সমাপ্তিতে, ফিলো ফার্নসওয়ার্থ, এক দর্শনমূলক বৈদ্যুতিন প্রকৌশলী, সেরা করো রাখেন।