Prince Louis of Luxembourg

পরিচিতি:
লুক্সেমবার্গের প্রিন্স লুইস, রাজপরিবারের একজন প্রমুখ আবদার, মর্যাদা, ধৈর্য এবং মধুরময় হৃদয়ের সত্যকে প্রমাণ করেন। লা-ক্সেমবার্গের মোহনীয় ভূমি থেকে ভূতপুরুষ লুইস নিজস্ব উত্কীর্ণ অর্জনের মাধ্যমে তার নামটি ইতিহাসে করে তোলেছেন এবং তাঁর জাতির সেবা করতে অচিন্তন প্রতিজ্ঞার মাধ্যমে। প্রভাষকরা মনোনিবেশ করেন যে, এস্তিমিত লাক্সেমবার্গ সেনা এবং বিভিন্ন স্মরণযোগ্য সম্মানস্বীকৃতির অধিগ্রহণকারী হিসেবে, প্রিন্স লুইস ন্যাভিগানের গর্ব সংবেদশীলতা বজায় রাখছেন না মাত্র নিজস্ব শাস্ত্রাবলির ঐতিহ্যিক উল্লেখযোগ্য মুখোমুখি, বরং তিনি তাঁর দেশবাসী ও বিশ্বজনের প্রেমিকদের হৃদয়ে আদিম মাত্স্যগন গ্রহণ করেছেন।

মৌলিক তথ্য এবং পটভূমি:
১৯৮৬ সালের ৩ অগাস্টে লুক্সেমবার্গ সিটি জন্মগ্রহণ করেছেন প্রিন্স লুইস। তিনি লুক্সেমবার্গ ও নাসাউ প্রিন্সের পূর্ণ খেতাব ধারণ করেন। বড়গণ্ড নির্মিত মহারাজনীতির সুরঞ্জনামযোগ্য অবসর ছাড়াও তিনি শতকর্ণ পরে তার সংস্কৃতির মূল থেকে নিত্য নিত্যশত্রুদের উৎপাদন করেছেন। তার বাবা, গ্র্যান্ড ডুক হেনরি এবং মা, গ্র্যান্ড ডাচেস মারিয়া টেরেসা, তাঁর জীবনের সমস্ত কাজে সৃজনশীলতা এবং নির্দেশনা হিসেবে সৃষ্টিকারী ছিলেন। ছাত্রজীবনে প্রিন্স লুইস সুইজারল্যান্ডের প্রতিষ্ঠিত College Alpin International Beau Soleil বোর্ডিং স্কুলে অধ্যয়ন করেছিলেন, যেখানে তিনি তাঁর জাগতিক বিখ্যাতি জনিত জ্ঞান ও অপরিসীমতা বৃদ্ধি করেছিলেন।

পেশা এবং গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলী:
প্রিন্স লুইস পিতৃসত্ত্ব মানবতা ব্যবস্থা পালিত করতে নিরলীপ্ত সমর্থন করা ব্যতিক্রমীর বাইরে, তাঁর দেশের পরিসেবায় অঝুঁকি নিয়ে কাউকে ছাড়াই আরও চেষ্টা করতে থাকেন। এই লক্ষ্যে, তিনি লুক্সেমবার্গ সেনায় যোগদান করেন, যেখানে তিনি সাধারণ অফিসার হয়ে উন্নতি করেন। প্রিন্স লুইসের যুদ্ধবীরতা জীবন তাঁর লুক্সেমবার্গ রাজস্বের নিরাপত্তা রক্ষার প্রতিজ্ঞা প্রদর্শন করে। কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব আদানের অপরিসীমতার সঙ্গে, প্রিন্স লুইস প্রায় নাহি যে, সর্বিনিম্ন দায়িত্ব নির্ভর করে, বিশ্বের অপবর্তন জীবনে পাঠানো সুবিধাজনক পথে।

ব্যক্তিত্ব এবং অনুপ্রাণতা:
প্রিন্স লুইস আকর্ষণীয় পরিষ্কারতা ও অপরিবর্তনীয় স্নেহ জরায়িত করেন, যা তাকে লুক্সেমবার্গের সীমা ও অমীম প্রান্তের মেয়ে করে উঠতে পারে। একজন জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব হিসাবে প্রিন্স লুইস সুখী সম্প্রদায়ের উত্সাহ এবং দরিদ্র জনদের জন্য হিতোপদেশের আলোকে তাঁর ভিক্ষাওয়া উদ্যম প্রতিফলিত। অন্যদের জীবনে বাস্তবজগতের পাথরজাত পার্থক্য তৈরি করার প্রকৃত অবলুবলতা নিয়ে চলা হিতোপদেশের মাধ্যমে প্রিন্স লুইস পরিপালন করেন। অপরিবর্তিত উত্সাহ তাঁর পেশার গুরুত্ব এবং ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য একটি অধীন সমাজ সৃষ্টির ভালোবাসায় অবিচলিত রয়েছে।

প্রশংসা বোধ করা আগে:
প্রিন্স লুইসের প্রভাষকদের জন্য, খ্যাতি ও প্রশংসার জন্যে উৎসাহদায়ক বিরক্তি ছিল নয়। তাঁর প্রারম্ভিক বয়সের দিনগুলি সংগঠনশীল জীবনের ভার দেয়ার সঙ্গে সঙ্ঘর্ষ করেছিলেন, ভাবছিলেন যে লুক্সেমবার্গের রাজপরিবারের জন্য তাঁর ভবিষ্যত একটি আলো থাকবে। আপেক্ষাকৃতভাবের অবাধিত উদ্যমে তাঁর পরিযায়ের চাপে অভিকরণ নয়েই, তিনি অব