Princess Beatrice

প্রিন্সেস বিয়েট্রিস রাজপরিবারে একটি প্রমুখ ব্যক্তি, যিনি তাঁর সুন্দরতা এবং গম্ভীরতা জনিত জানা হয়। ষোড়টি কমনওয়েলথ রাজ্যের সিংহাসনের উপন্যাসে প্রথমত মহিলা হিসাবে তিনিই সরকারী পদদই। 1988 সালের আগস্ট 8 তাঁর জন্ম এগল্যান্ডের লন্ডনে হয়েছে। প্রিন্সেস বিয়েট্রিস একজাতীয় ব্রিটিশ এবং বিভিন্ন দানকীয় কারিগর্ম করার জন্য প্রশংসায় গণ্য হয়।

পূর্ণ নাম হল বিয়েট্রিস এলিজাবেথ মেরি প্রিন্সেস বিয়েট্রিস, টঙ্গর কুমারী সারার এবং নাওয়াব প্রিঞ্চ অ্যান্ড্রু এইচ, কুমার হিসাবের পিতা। সর্বজনীনের কাছে বড় হওয়া থেকেই, সে সমবেদনার মূল্য জানে এবং সক্রিয়ভাবে দানকারীতার গণ্য। সে সাধারণত দানকারী ইভেন্টে উপস্থিত হয় এবং সামরিকের উপর সচেতনতা বৃদ্ধি করতে তাঁর প্রভাব ব্যবহার করেন।

প্রিন্সেস বিয়েট্রিসের শিক্ষাবিদ্যার পথ প্রতিষ্ঠান বোধগম্যতা উপর মধ্যে প্রধানত নেই, তবুও তিনি স্বইচর্য এবং আইডিয়াজের ইতিহাসে হিসাবে হিস্টোরির একটি ডিগ্রি অর্জন করেছেন লন্ডনের গোল্ডস্মিথ্‌স ইউনিভার্সিটিতে। ২০১১ সালে তিনি সাফল্যের সাথে স্নাতক অর্জন করেন, যা তাঁর শিক্ষাগত প্রতিশ্রুতি এবং প্রতিষ্ঠানবিদ্যার কাছে তাঁর প্রতিশ্রুতি প্রদর্শিত করে।

চিত্রায়ন শিল্পে প্রিন্সেস বিয়েট্রিসর অন্য ওয়াদায়ার নামিত কর্মক্ষেত্রে চিরক্রান্ত হয়েছেন। "দি ইউং ভিক্টোরিয়া" শিল্পে সে একটি সংক্ষিপ্ত ভূমিকা থেকেছিলেন, যেখানে তিনি তাঁর দক্ষতা এবং বিভিন্নতার শোধপরামর্শ করতে পেশকর করেছিলেন। সঙ্গীত প্রেমের ফলে তিনি ২012 সালে ইয়র্ক মিউজিক্যাল সোসাইটির প্রিন্সিপাল প্যাট্রন হিসেবে প্রথম রাজকীয়ভাবে নিয়োগিত হয়েছিলেন, যা কাবিয়ল প্রিয় করেছিল তাঁর নারী।

পরিবার প্রিন্সেস বিয়েট্রিসের জীবনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তার বোন হল প্রিন্সেস ইউজিনি অফ ইয়র্ক এবং দুজনের মধ্যে খুব ঘনিষ্ঠা। প্রিন্সেস বিয়েট্রিস সম্প্রতি নিজের ব্যক্তিগত জীবনে একটি নতুন অধ্যায় শুরু করেছেন যেখানে তিনি প্রপার্টি ডেভেলপার এডোয়ার্ডো মাপেলি মোজজী সারাতের ১৭ তারিখে বিয়ে করেছেন। 2021 সেপ্টেম্বরে, দম্পতি আনন্দিত ভাবে তাঁদের প্রথম সন্তান, একজন মেয়ে নিয়ে এসেছেন যাদের নাম সিয়েনা। তিনি তাঁর সন্তানের কাছে স্টেপ-মাদ্রির ভূমিকা গ্রহণ করে তাঁর বাড়ানো পরিবারের প্রতি ভালোবাসা এবং পালন করেন।

প্রিন্সেস বিয়েট্রিসের রাজপরিবার সঙ্গের উপর তাঁর সংবাদ হয় নিম্নলিখিত মাধ্যমে। প্রান্তিকে হয়ে গিয়েছেন ভুরিবাতা প্রিন্সেস দায়িকা। তাদের সংসার প্রাণপ্রিয় প্রিঞ্চেস দায়িকার পালায় পরিচালিত হয়। এই সংসারিক সংযোগের সাথে, তিনি তাঁর খালি পথ স্মরণ করে তাঁর বন্ধু সেরা প্রিঞ্চেস দিয়ানা। এই সংযোগ জনিত হয়ে থাকছে তিনি তাঁর নিজের পথ এগোচ্ছিয়ে উপভোগ করে এবং গর্ব এবং গরিমের সাথে পরিবার এনে দিয়েছেন।

প্রিন্সেস বিয়েট্রিসের ব্যক্তিত্বকে শোভার চিহ্নিত করে তাঁর উষ্ণহৃদয়তা, গরিম এবং তিনি চান পৃথিবীতে একটি সাধারণ প্রভাব গড়তে। তাঁর কর্তব্যগত স্বাদের মধ্যে তাঁর শক্তিশালী কর্তব্য এবং দান করার প্রতিষ্ঠার তাত্পর্য করে তাঁর অঙ্গীভূতি। রাজপরিবারের মধ্যে তাঁর পদবীর সাথে, প্রিন্সেস বিয়েট্রিস অন্যদেরকে উত্তেজনা জাগাতে এবং তাঁর অবদানগুলি তাঁর শাষ্যাংশের পরেই সারাজীবন বজায় রাখতে চেষ্টা করেন।

সংক্ষিপ্ত সারসংক্ষেপে, প্রিন্সেস বিয়েট্রিস রাজপরিবারের সুনামের উদ্ভাবন নিয়ে এঁরটা অভিমান আর দানকারীতায় তাঁর প্রাণিত চিত্র। তাঁর মতলব থেকে বেরোবেরকে গ্রাহ্য করেনিয়ের পাশাপাশি তাঁর শিক্ষা, শ