Rajiv Surendra

রাজীব সুরেন্দ্র: অভিনেতা থেকে কালীগ্রাফার হওয়ার অসাধারণ পথযাত্রা

পরিচিতি:
রাজীব সুরেন্দ্র, একজন প্রখ্যাত চলচ্চিত্র অভিনেতা, যিনি ক্যানাডার টরন্টো থেকে উত্কৃষ্ট পর্দায় সবার হৃদয় জীবিত করেছেন। তাঁর মাধ্যমে "অর্থহীন মেয়ে" নামে চরম হাসির জগতে পরওয়ার সময় তিনি কমিডি চমকপ্রদ কিভাবে নিভিয়েছেন তার মনোহারিনী ভূমিকা জনিয়ে নিম্নাগত করেছেন একজন বিশিষ্ট কালীগ্রাফারেরও চেহারা দেয়া। তাঁর কালাচার ভূমিকা চমক প্রদানকারী।

পশ্চাদাচার:
ক্যানাডায় জন্মগ্রহণ করেন রাজীব সুরেন্দ্র। তিনি ভারতীয় স্বত্বাধীন মাত্রানুযায়ী ভালোভাবে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর তামিল অভিবাসী বাবা-মা তাঁকে শিল্পচেষ্টার জন্য উৎসাহিত করেন। শিশুকাল একজনও তিনি হাতে লেখা চিঠি লেখতে পারতেন যা একাডেমিগুলির কঠিন প্রদর্শনী থেকে কিনা এনেছিলেন তাঁর বাবা-মা।

শিক্ষা ও পেশা:
রাজীব সুরেন্দ্রের আবিষ্কারমূলক চিন্তা তাঁকে মন্দ করে প্রথমত আর্টের জন্য বিখ্যাত ওয়েক্সফোর্ড স্কুলে নিয়োজিত করেছিলো। এখানে তাঁর পেশা মাল্লায়, মূর্তিসাধারণ, ও মৃত্যুকে ছোট করে জিজ্ঞাসা করার প্রবণতা নির্মাণ করে তুললেন। প্রয়োজনীয় নিশ্চয়তা অর্জন করে তিনি উত্তরোত্তর মানবিক জীবনকে তাঁর আর্টসগুলির আরম্ভিক পদক্ষেপগামীর উপর পেছানোর জন্য বিখ্যাত টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নও জারি করেন।

টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের সময় রাজীব সুরেন্দ্র প্রশাসনিকভাবেও তাঁর আর্টিস্টিক পরিকল্পনার সীমা ছড়িয়ে। যেই পথে যাঁনি অনুষ্ঠানের জগতে চলেছিলেন। সত্যিকারের প্রয়াস, পরিশ্রম, ও অনন্বয় সঙ্গে তিনি প্রশ্নশীল দিশায় ওপরপতন পালন করেছিলেন।

অসাধারণ অর্জন ও পালিতকরণ:
সত্যিকারের অর্জন তাঁর জন্য যখন রসিকদের জগতে প্রকৃত জ্বলজ্বল। ২০০৪ সালের প্রচলিত কমেডি ফিল্ম "অর্থহীন মেয়ে" এ রাজীব সুরেন্দ্র অদম্য নায়ক ভূমিকা 'কেভিন গ্নাপুর' হিসাবে অভিনীত নিশ্চিত করেন। এই মনোহারিণী অভিনয় প্রদর্শন যিনিতে সিনেমায় তিনি জাগ্রত জ্ঞানগ্রহণকারীর চিঠিমুদ্রার দ্বারা নিখোটানেন সেই অভিনীত আদর প্রাপ্ত। তবে চলচ্চিত্র শিল্পে নিখুঁত পরিচিত হয়ে থাকার পর সুরেন্দ্রের যে পথে অগ্রসর হয়েছিল, তাকে মানুষের একটি সুন্দর বলে ধরা যায়: উষ্ণতা উত্সহের আঞ্চলে গ্রীষ্মকালীনের একটি ডিজিট।

ব্যাপক সাহসিকতা ও পার্থক্যরতা:
কলিপটির মধ্যে আর্টিস্টিক দক্ষতা সঞ্চালনার জন্যেই রাজীব সুরেন্দ্র পুঞ্জী পরিশ্রমে আত্মসমর্পণ দেখাচ্ছেন। জন্মভূমির সঙ্গে অন্যান্য মেটায়ে চলার আশা'র উত্তেজনা থেকে তিনি উলিখত শিল্পের তলায় গমন করেছেন। তাঁর অভিলাষী রং, এগীত, ও শিল্পের প্রতি আদর্শের সঙ্গে অন্যদের প্রাচীন বৃত্তিমত্তার সংলাপের মধ্যে তিনি তাঁর কলমটিকে চ্যালকটা ব্যবহার করে নিওগ্রামের পত্রের যোগ্য চিঠিগুলি জন্ম দিয়ে নেবেন।

ব্যক্তিত্ব এবং অনুপ্রেরণা:
রাজীব সুরেন্দ্র একজন ব্যক্তিত্ব সেই থেকে চলমান স্থির উদ্যমের সঙ্গে চলে। তাঁর কালাচার পরিচয় পণ্য মন্দ ধৈর্য, শৃংখলা, ও শিল্পের আদর-জ্ঞানের গহীন সংলাপ প্রদান করেন। কলিগ্রাফির প্রতি আদরণ্ড উন্মুক্ত প্রদর্শন করে তাঁর অবিচলিত অবদান ও ব্যস্ত পরিশ্রম দিয়ে।

প্রসিদ্ধ হওয়ার আগে:
রাজীব সুরেন্দ্রের সফলতা যেটা তাক