Rhys Herbert

যার বৃটিশ র‍্যাপার এবং গাওয়ালী হ্যার্বার্ট হিসেবে পরিচিত বিগার ডি হিসেবে সাধারণত সংস্কৃতি ব্যবসায়িক মাধ্যমে চারিদিকে ছাড়িয়ে এসেছেন। পারদর্শী ভাঙার ও বিভিন্ন গানের প্রভাবে তার একটি আবাস' এর পূর্ণ নাম। যুক্তরাজ্যের র‍্যাপ সঙ্গীতের সংসারের শীর্ষ নামের মধ্যে তিনি পরিচিত হয়ে উঠেছেন। জানুয়ারি ১০, ২০০০ সালের ১৫ তারিখে পশ্চিম লন্ডনে জন্মগ্রহণ করেন, র‍্যাপ খাতায় উন্নীত একটি পরিবারে বড় হন এবং ১২ বছরের বয়সেই গান রচনা করতে শুরু করেন। তার চার্চিত লিরিক্স তৈরি করতে ও তার দেশীয় পরিবেশ থেকে অনুপ্রেরণাও নিয়েন। র‍্যাপ ইন্ডাস্ট্রি প্রবণতা নিয়ে পরিবেশনা করার আগে র‍্যাপ অঙ্গনে আসার জন্য তিনি পশ্চিম লন্ডনের একটি মাধ্যমিক স্কুলে পাঠশালায় গিয়েছিলেন।

র‍্যাপার হিসেবে র‍্যাপ অন্য র‍্যাপারদের থেকে র‍্যাপির সাথে তার ফ্যানদের সংযোগ করার দক্ষতা তার বিশেষত্ব। জুলাই ২০২০ সালে বিয়োগপ্রাপ্ত সিঙ্গেল "ওই" যা তার দ্রুত সাফল্য অর্জন করে ওখানে যুক্তরাজ্যের র‍্যাপের অন্যতম নামগুলির মধ্যে তার স্থান দিয়ে দিল, এ সম্পূর্ণ শহরজনীন এর মানুষদের ওপর কারণে তিনি ঘরের নামে হয়ে উঠে আসেন। তার বেশী করে বড়দের কর্মক্ষমতা সা্ন্ত্বনা এবং আলস্যকর ব্যক্তিত্বের কারণেও পরিচিত। সততা, হাঁটাহাঁটি এবং সর্বনিম্ন দুর্বলতায় মান দেয়ার লক্ষে রুইস এবার অন্য র‍্যাপারদের চেয়ে অন্যান্য করেন। তার কাছে এটা গুরুত্বপূর্ণ, তাদের সমর্থন ও সুপারিশ নিয়ে তিনি তার পরিবারকে হ্রদয়ের ভূমিকা পালন করছেন। যদিও তিনি সারাজীবনে কাউকেই নিয়ে আপনার ব্যক্তিগত জীবন সারাবিশ্বজাতক্ষেত্রে ভাগ করেননি, তবে এটা জানা যায় যে তার একজন বয়ফ্রেন্ড নামেই মাইয়া মিল্স।

র‍্যাপ শাখার পররাষ্ট্র মানুষ সংগতি দ্রুত যার জীবনের নিপীড়নে তিনি সংযুক্ত। তিনি ব্যান্ড রুডিমেন্টালের সঙ্গে "একজন হও" গানের কলাবরেশনে যুক্ত হন, যা দ্রুততম সাফল্যি পেয়েছিল। তিনি তার সিজিএম সমষ্টির সদস্যদের সঙ্গে কাজই এবং সাংগঠনিকভাবে কাজ করেন এবং সাধারণত তারার সংগ্রহশক্তি উপস্থাপন করেন। ২০২০ সালে, বিবিসি এর বিশেষজ্ঞদের তৈরি "২০২০ স্থিরতার মাধ্যমে তাঁর সঙ্গীত এবং অপরাধপূর্ণ ইতিহাস সম্পর্কে গবেষণামূলক দস্তাবেজ তৈরি করে।

সংক্ষেপে, র্‍যাপ মিউজিক ইন্ডাস্ট্রি নিশ্চিহ্ন হয়ে উঠেছে রুইস হারবার্ট, যাকে দিগ্গ ডি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। তার অত্যাধুনিক দক্ষতা, সাদামহের ও পৃথক ব্যক্তিত্বের সাথে তিনি একটি প্রচুর অনুগামী গানগত মঞ্চে প্রামুখ্যে উত্কর্ষ করেছেন। তার জীবনে অনেকগুলি সংকটে মশারুম হতে হয়েছে। তিনি উদ্যোগী ভাবে তাঁর নলেন্দু পালন করতে কাজ করেছেন এবং শেষতে এই সম্ভাবনা দেখে প্রয়োজনীয় তীব্রতা আর গায়ে ধরা ফেলেছেন। প্রস্তুতি শেষে, তিনি প্রয়াসে খুবই আশা দিয়েছেন এবং সে সময় অনেকের সঙ্গে উত্সাহিত করতে চেয়েছেন।