Richard I of England

রিচার্ড একমতিভাষী শিরিয়ের হুঁশিয়ার ওয়ালা ইংল্যান্ডের একজন প্রসিদ্ধ রাজা ছিলেন, যিনি ১১৮৯ থেকে ১১৯৯ সালের মধ্যে তাঁর রাজত্বের সময়ে মর্যাদায় খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। ইংল্যান্ডের উক্ত রাজা ১১৫৭ সালের সেপ্টেম্বর ৮ তারিখে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, ইংল্যান্ডের অক্সফোর্ডে। রিচার্ড প্লান্টজেনেট রাজপরিবারের একজন সদস্য ছিলেন এবং তিনম পুত্র হিসেবে তিনি হেনরি II রাজার এবং রানী ইলিনরের সন্তান ছিলেন।

রিচার্ডের বাচ্চাদিন থেকেই তিনি সিংহাসন অধিকারের পথে অসংখ্য চ্যালেঞ্জ এবং বাধা মুখলেন। তিনি আপনার পিতা হেনরি II এর বিরুদ্ধে একাধিবার দ্বন্দ্বসমূহ সাধন, পদর চুরি করা এবং সিংহাসনের অভিযোগ নিশ্চিত করার জন্য চেষ্টা করেন। এই সাধনী ও নির্ভীকতার সূত্রটি আগেই দ্বাবপ করে, ১৬ বছর বয়সেই রিচার্ড নিজ সেনাবাহিনীর কমান ধরে নিতে পারেন।

রিচার্ডের অনুপ্রাণিত ও নিজ প্রতীক্ষায় একজন সক্ষম নেতার মত নিজ ব্যক্তিত্বের বিশেষত্ত্বগুলি ছিলো। তিনি তীব্র এবং সাহসী স্বভাব সম্পন্ন ছিলেন, যা তাকে "লায়নহার্ট" নামে পরিচিত করেছিলো। শৌর্যের গভীর আদর্শ এবং নৈতিকতার দৃঢ় বিশ্বাস সঙ্গে, রিচার্ড যুদ্ধবিদ্যা নির্মাণ এবং যোদ্ধার হিসেবে প্রশংসিত হন।

রিচার্ডের জীবনের সবচেয়ে সুখকর ঘটনায় থিওর্ড ক্রুসেডের সঙ্গে তাঁর সংযোগ ছিল। মুসলমান শাসকদের হাত থেকে জেরুজালেম পুনঃক্রমশঃ পুনরুদ্ধার করতে চানো একে রিচার্ড এই পবিত্র যুদ্ধে ইংরেজ বাহিনীর কমান ধরেন। জেরুজালেম জিতার অগ্রবধূ লক্ষ্যে তার ক্রুসেড প্রাণি সফলভাবে সম্পাদিত হয়নি, কিন্তু রিচার্ডের যুদ্ধনীতির কৌশল ও এক গভীর চরিত্রের অবলম্বনে তিনি চরিত্রিত হন।

খুবই দুর্ভাগ্যজনক ভাবে রিচার্ড সাহসীতার ফলে অসুবিধাই ওঠে। ক্রুসেড সমাপ্তির পরে, অস্ট্রিয়ার ডিউক তাঁকে কারায় ধরেন। কিন্তু তাঁর রাজ্য দ্বারা অদ্যতন একটি মুচুল্লো উদ্ধার হল শেষ করে হাইজির তার দ্বারা।

রিচার্ড I-র ব্যক্তিগত জীবনে, তিনি নোভার্র মহারানী করেন নিউয়ারের ড্যাজারিয়া। তারা যদিও যৌগ্য কিন্তু তাদের কোনও সন্তান থাকতে পারিনি, যা ইংরেজ সিংহাসনের মুখ্য উত্তরাধিকারীভূতি রেখেনি।

জাতিসংঘের মধ্যে তার রাজ্যপালনের মধ্যে রিচার্ড বিভিন্ন ব্যক্তিদের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়ান্তি করেছিলেন। স্পষ্টভাবে, তিনি তরফদের যেমন ব্লেকের মত কেউকে সম্মান করতে এবং বন্যগল্পকার বিচারে তাঁর সাহস এবং কৃতিত্ব ডকুমেন্ট করা হয়েছিলো। ছাইডয়া রিচার্ড তাঁর স্বজন পিতার সাথে একটি জটিল সম্পর্ক রেখেছিলেন, যা সময়ের কাছাকাছি মোতাজিম এবং পার্থক্য সৃষ্টি করত।

জনপ্রিয় সংস্কৃতিতে, রিচার্ড একমতিভাষী শিরিয়ের বিভিন্ন শিল্পগুলিতে মর্যাদা পায়েছেন। ১৯৯৩ সালের চলচ্চিত্র "রবিন হুড: টাইটসের মেন" কার্যকর অভিনেতা প্যাট্রিক স্টুয়ার্ট দ্বারা রিচার্ড প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, তার দলে এর পুরাতন অবস্থানটির পুনর্নির্মাণ করতে।

রিচার্ড লায়নহার্টের ঐতিহাসিক আত্মপ্রকাশটি তাঁর অকথ্য ইচ্ছা ডিফেন্ড করতে এবং তিনি কারাতীত উঁচু মানোয়ন্যতা-দৃষ্টিতে অকথ্য কর্মাণ্ডসমূহকে ধরে। এর ফলে, তার তৃতীয় হক্রান্ত এবং একজন মনিব্য যুদ্ধে সাহসী যোদ্ধার সুখবর্তী আজকের মানুষের মত ধারণা করতে লিয়ে কর্মকান্ডের জন্য।