Roman Polanski

রোমান পলানস্কি একজন প্রখ্যাত পোলিশ চলচ্চিত্র নির্মাতা, যিনি তাঁর অনিসর্গশীলতা সহ আপ্রসারণিক গল্পনাকার এবং দৃশ্যপ্রস্তুতির চেষ্টা দ্বারা পরিচিত। তাঁর কর্মকাল আটক জন দশক ধরে, তিনি চিত্রনাট্য জগতে অনস্থান ঠেকানে নিয়েছেন। পলানস্কির অসামান্য দক্ষতার সাথে বিশেষ উচ্চৃত্ব তাঁрকে ছাপ দিয়েছে, যা চলচ্চিত্রের ইতিহাসের সবচেয়ে প্রভাবশালী নির্দেশকগণের মাঝে তাঁকে স্থাপন করেছে।

১৯৩৩ সালের ১৮ আগস্টে ফ্রান্সের প্যারিসে জন্মগ্রহণ করেছেন রোমান পলানস্কি, যে অর্থে তিনি পোলিশ মূলধর্মী। তাঁর পিতা-মাতা, লৃষ্টিক পলানস্কি এবং বুলা কাটজ, উভয়ই হলেন ইতিহাসবিদ্যালয়ের একজন এক। দুর্ভাগ্যজনক ভাবে, তাঁর বাচ্চাবেশের দিনগুলি শোকের আতঙ্কে গরিমা হয়েছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে, পলানস্কি পরিবারকে প্রচুর কঠোরতা মুগধ করতে হয়েছে, যা আউশভিট্ঝ কনসেনট্রেশন ক্যাম্পে মায়ের মৃত্যু এবং মাউথাউসেন-গুসেন কনসেনট্রেশন ক্যাম্পে পিতার নিবিদ নিঃশেষে তুলে ধরতে হয়েছে। অপ্রত্যাশিত সমস্যাগুলির সম্মুখীনতার পরেও, পলানস্কি আত্মরক্ষার পথ হিসেবে বিভিন্ন স্থানে আশ্রয় নিয়ে অতএব তাঁর দৃড়তা ও চিন্তন তরুণ হয়ে উঠেছে।

যুদ্ধের পরে, পলানস্কি তাঁর শিক্ষার্থকাল গড়তে নিজের ওদ্দীপকে পোল্যান্ডের লোদজায় ফাঁসানোর উপরে অবলম্বিত হন, যেখানে তিনি নির্দেশনা পরিবেশন ও গল্পকথা প্রেমের চাষনে নিজেকে অনুশিক্ষণ দিতে পেরেছেন। ১৯৫৫ সালে, তিনি তাঁর প্রথম নির্দেশিত চলচ্চিত্র "পানিতে ছুরি" নির্মাণ করেছিলেন, যা কৃতিকা বিমলের মাধ্যমে অপরাজিত সাফল্যের সন্মাননা পেয়েছিল। এই ধারকির আগেই, তাঁর ভবিষ্যতে অতাদরপদ নির্মাতার হিসাবে অভিনবতা রয়েছিলেন।

তাঁর কর্মকাল দিকে, রোমান পলানস্কি বিভিন্ন ধর্মের জন্য প্রশংসিত চলচ্চিত্র তৈরি করেছেন, যা তাঁর বিবক্ষিতা ও শিল্পশিক্ষার প্রদর্শন নির্দেশন করে। তাঁর ডার্ক মনস্থাপনা যুক্ত মানসিক ভয়াবহ অভিযান্ত্রিক থ্রিলার "রিপালশন" (১৯৬৫) এবং অকার্য ভয়াবহ রাহাস্যেরয়ের সুখপ্রসারিতা সিনেমাটা "রোজমেরিস বেবি" (১৯৬৮) তাঁর চীরের সামরিক চরিত্র জীবিত করে তুলেছে। তবে, সেই ১৯৭৪ সালের নয়া মিষ্টি রহস্য চলচ্চিত্র "চাইনাটাউন" এবং ২০০২ সালে হলকোস্টের নায়ক সম্পর্কিত চলচ্চিত্র "দি পিয়ানিষ্ট", তাঁকে আন্তর্জাতিক আরওডেরে অসাধারণ করে পেটানোর কারণ হয়েছে। "চাইনাটাউন" একটি জীবনান্ত ক্লাসিক হিসাবে বঁধনি পেছে, যা পলানস্কিকে সেরা অভিনয় নির্দেশক হিসাবে নির্বাচনের জন্য অ্যাকাডেমি পুরস্কারের নাম উত্তোলন করেছে।

বিস্ময়কর সাফল্যের বিরুদ্ধেও, রোমান পলানস্কির ব্যক্তিগত জীবন ব্যতিত দুঃখে ও বিতর্কের ছাপ দিয়েছে। ১৯৬৯ সালে, তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী, কর্মঠ অভিনেত্রী শারন টেটে, ম্যানসন ফ্যামিলির সদস্যদের দ্বারা গুণ্ডবদ্ধভাবে হত্যা হয়েছিল। এই প্রানহানিকারী অপরাধ পলানস্কির জীবনে একটি অন্তহীন নির্দেশ ছিল, যে ইতিমধ্যেই তাঁকে সততার বাতাস বাজানো হয়েছিল। তখনও তিনি তিনি দ্বিতীয় প্রেমিকা বার্বারা ক্বিয়াটকোস্কা-লাস, ১৯৫৯ থেকে ১৯৬২ সালে এবং ১৯৮৯ সালে তিনি ফরাসি নায়িকা ইম্যান্যুয়েল সীনিয়ারের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে বাধিত হন। যাঁদের উপলব্ধি করিতে তাঁর চর্যায, ছেলে এলভিস এবং কন্যা মর্গ্যান প্যালান্সিকি, জাকিন্দার জীবনে আনন্দ ও সমাধানের উৎস হিসাবে হয়েছেন।

তাঁর কর্মকাল দিকে, রোমান পলানস্কি বেশ কিছু অনন্যভাবে শ্রেষ্ট অভিনেতাগণ এবং কলানুচরিতা পেতে অনেকগুল