Stefanos Tsitsipas

টেনিসে জোট বাজিয়ে দেশের চরম জনপ্রিয় এক অদ্ভুত ছেলেঃ স্টিফানোস ত্সিত্সিপাস

পরিচিতিঃ
একজন গ্রিক সম্প্রতি প্রবীণ টেনিস খেলোয়াড়, স্টিফানোস ত্সিত্সিপাস অত্যন্ত দ্রুতগতিতে নিজেকে পেশাদার টেনিস জগতে আপত্তিশীল একজন সত্তান্তরপূর্ণ কর্মী হিসাবে স্থাপন করেছেন। ১৯৯৮ সালের ১২ অগাস্টে যেথা জন্মগ্রহণ করেছেন, তিনিই তাঁর অসাধারণ দক্ষতা, প্রাসাধন গুণবত্তা এবং একটি অনশ্বর সংঘর্ষমুক্ত ইচ্ছাশক্তি দিয়ে বিশ্ব-ব্যাপী শ্রোতাদের আকর্ষণ জিতছেন। ত্সিত্সিপাস ২০২১ সালে বিশ্বের সেরা ৩ নম্বর পুরুষ খেলোয়াড় হিসাবে তাঁর নাম টেনিসের ইতিহাসে মৌলিক স্থান আনেন, দেশের খেলোয়াড়েরা জাগে উঠে এবং বিশ্বব্যাপী খেলোয়াড়দের সম্প্রেষণ করেন যারা আগ্রহাণুক খেলোয়াড় হতে চায়।

পশ্চাতবর্তীতা এবং শিশুস্থানঃ
খেলা যিনি পালন করতে গিয়ে যতটা টেনিসে চাপানোর জন্য শিশুতেই ঝরেছেন, তা দেখা গিয়েছে যে তিনি কলিং হিসাবে নিউটন স্টরেজে আগতে পড়ছেন। সুখ়পাবার কথায়, তিনি ছয় বছর বয়সেই তাঁর টেনিস পথে অ্যাপ্রোচ করলেন, কথনোর শুরুতে নিজস্ব টেনিস ক্লাবে শিক্ষানুসারে পাঠ নিয়ে। অদ্ভুত শারীরিকতা এবং জোস্না দিয়ে আবার সংঘর্ষে বিজয়ী হতে তিনি বেশ দ্রুত অগ্রগতি করলেন, নিষ্ঠাবান সংগঠনশীলতা যেমনটা তাঁর ক্রিয়ায় ছিল ঠিক তেমন সম্পূর্ণ উন্নত হয়েছিল।

ব্যক্তিত্ব এবং উৎসাহঃ
ত্সিত্সিপাস শৌর্যের অনন্ত শক্তি এবং ক্রিয়াশীল মানসিক শক্তিকে সমন্বিত করে একটি দুর্লভ সঙ্গতিপূর্ণ কারণে ব্যক্তিত্বে অন্যদিকে এবং দক্ষতার সাথে যুক্তিশীল হয়ে উঠছেন। নতুন সামর্থ্যের মাধ্যমে অতীব সহজে সে মোপান করতে পারেন নিজের ইচ্ছাকে, একেজন্য পরিশ্রম ও প্রস্তুতি ধারণ করতে তিনি নতুন সময় পূরণ করেন। তিনি অচল শ্রমশীলতা এবং তাঁর পাঠ্যক্ষেত্রের সর্বদাই ঘটে যাওয়া প্রয়োজনীয় অনুশীলনের সাহায্যে তাঁর খেলার উচ্চতায় অবতীর্ণ সময়ের প্রায় সময়কে আটকে দেয়। বড় পটকদার সার্ভিস, আলোকিতভাবে হাঁটুযুক্তি করতে এবং পরিকল্পিত আন্তরসাশী সেলেকশনের মাধ্যমে তিনি তাঁর স্পোর্টের বাজারদের জন্যে দেখবালোয় অনন্ত পরিশ্রম ও উদ্দীপনা প্রকাশ করেন, এবং সম্পূর্ণ বিশ্বজনের বিনোদন হতে তাঁর আপেলকে উপহার দেওয়া অ্যাথলিডের অভিব্যক্তি প্রকাশ করেন।

প্রসিদ্ধি হওয়ার আগেঃ
স্টিফানোসের মতো অনেক উদযাপন্থী অতিথির মতো তিনি দ্রুতগতি লাভের পথে নির্ধারিত অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছেন। তাঁর পেশার্গত পরামর্শিত প্রত্যাশা পূরণের প্রতিষ্ঠান করতে প্রচুর চাপ সম্মুখীন হয়েছে যেখানে তিনি পড়াশোনার অভিযানে অংশ গ্রহণ করার ইঙ্গিত হিসেবে হেঁচট নিয়েছিলেন। প্রতিপক্ষ এবং দুর্দান্ত প্রতিদ্বন্দ্বীদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে তিনি এই চ্যালেঞ্জ গুলি গ্রহণ করেছিলেন, সাফল্য অর্জনের পথ বিবেচনায় তিনি এদেরকে স্থানপায়ী পথপ্রদর্শক হিসাবে পরিবর্তন করেছিলেন। উন্নতিশীল পথে তিনি সফলভাবে প্রগতি করেছিলেন যার পরিণতি হয়েছিল তাঁর পছন্দ কুমারী দড়িতে বিশ্বব্যাপী পর্যাপ্ত দায়িত্ববাহী খেলোয়াড় হিসাবে ২০১৬ সালে বিশ্বের সর্বোচ্চ স্থানপীঠ জয় অর্জন করেছিলেন।

পরিবারিক জীবনঃ
পারিবারিক জীবন সাম্প্রতিক বহুত্বপূর্ণ পিলার