Taika Waititi

পরিচয় দেওয়ায় থাইকা উয়াইটিটি: একজন প্রেরণাদায়ক নির্দেশক, নিউজিল্যান্ড থেকে

থাইকা উয়াইটিটি, নির্দেশকদের প্রজাপতি বিশ্বে একজন নামিয়ে নিখোঁজ ব্যক্তিত্ব, তাঁর অনন্য কথা বার্তাবোধ ও মোহক চিত্রনাট্যের স্টাইল দিয়ে চলচ্চিত্র শিল্পে স্থায়ী প্রভাব বিস্তৃত করেছেন। নিউজিল্যান্ড থেকে উত্থানিত থাইকা উয়াইটিটি তাঁর অসাধারণ পরিচালকীয় দক্ষতা দ্বারা আন্তর্জাতিক পরিচয় অর্জন করেছেন, যা ছায়া-চলচ্চিত্র পর্দায় একটি তাজার দৃষ্টিকোণ উজ্জ্বল করে তুলে ধরে।

প্রারম্ভিক জীবন এবং কর্ম শুরু:
১৯৭৫ সালের ১৬ আগস্টে জন্মগ্রহণ করেছেন থাইকা উয়াইটিটি, নিউজিল্যান্ডের উইলিংটনে। আছে রূশিয়ান ও মাওরি বিচ্ছেদের উৎস এবং আছে তাঁর বিশেষত্বযুক্ত শিল্প পরিচিতি দিতে।

উয়াইটিটির যাত্রা শুরু হয়েছিল ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি অফ উইলিংটনে, যেখানে তিনি তাঁর শিক্ষা পূর্ণ করে আচার্যত্ব ও চলচ্চিত্র প্রযুক্তির বিভাগে তাঁর দক্ষতা বাড়িয়ে তুলেছেন। এই সাময়িকতায় তিনি কথাবার্তার জন্য প্রেমের জ্বালা এবং ভিজ্যুয়াল অভিব্যক্তির জন্য প্রায়শই আহসাস করায় তুলেন। ১৯৯৯ সালে, তিনি একটি কমেডি দ্বৈতের অংশ হিসাবে পরিচিতি অর্জন করেন যারা বিখ্যাত বিলি টি পুরস্কার জিতেছিল। এই প্রথম সাফল্য তাঁকে আগাম করে নিবে এবং আগামী প্রবর্তনের দরজা খুলে দেবে।

প্রকাশে-প্রতিষ্ঠানের উঠন:
২০০০ এর পূর্ব দশকে থাইকা উয়াইটিটির চলচ্চিত্র শিল্পে আরও সামারী নিয়েছিল "দ্য স্ট্রিপ" শোর তাঁর জীবনায়ন। এটি তাঁর অভিনয়ী পারিশ্রমিকতা ও চার্মধর প্রদর্শনের শোধ আঁকাতে সেতুর আরম্ভ করেছিল। তবে, নিজেই নির্দেশনায় এগিয়ে যাওয়াতে গিয়েই পরিচিতি অর্জিত করেছিলেন তাঁর বৃহত্তর দক্ষতা এবং শিল্পীসুলভ দৃষ্টিকোণ।

তাঁর নির্দেশে বাড়িয়েছিলেন "ইয়েগেল ভার্সেস শার্ক" নামক সন্তানবহ চলচ্চিত্র নিয়ে তাঁর পরিচয় শিল্পীর ক্ষেত্রে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিচয়। তবে, তাঁর পরবর্তী কাজগুলি সত্যিই তাঁকে একজন অবদানশীল নির্দেশক হিসেবে নিশ্চয়তা দিয়েছিলেন। বিশেষত, "ওয়াট ওয়ি ডু ইন দি শাডোস" এবং "বয়", যাদের মধ্যে প্রথমটি নিউজিল্যান্ডের সর্বাধিক আয়কর চলচ্চিত্র হয়েছে, উপস্থাপন করেছিলেন উত্তেজনাপূর্ণ কাহিনীগুলি মিশায়ে।

পুরস্কার এবং ভুলনা যাওয়া কাজের খেজুর:
২০১৭ সালে, থাইকা উয়াইটিটি সর্বাধিক আশাঙ্কিত চলচ্চিত্র ফ্রাঞ্চাইজের তৃতীয় গল্প "থর: রাগন্যারক" বহালে আনতে তাঁর আদেশ করা হয়েছিল। এই সুযোগটি এক্ষ্টেনসিভ অভিনয় ব্যতিবিধ এবং একটি পুকুর কথা বলার জন্যও তাঁকে বিশ্বব্যাপী প্রশংসা জানায়, এবং জার্নাল ত্রানা করে তুলে।

আরও কিছু বেড়েছেন তাঁর ২০০৪ সালের ছোট চলচ্চিত্র, "টু কার, ওয়ান নাইট" যা অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডে নামিয়ে তুলেছিল, তাঁকে একজন অত্যাধুনিকতার নির্মাতা হিসেবে দৃঢ়তা দিয়েছে। তাঁর সম্পূর্ণ জীবনে উথল সীমানা, চিন্তিত নারাজাতে তাঁর চিন্তায়