TB Joshua

টি.বি. যোশুয়া - একজন ধর্মীয় নেতা এবং বিশ্বজুড়ে বিশ্বস্ত্রী

টি.বি. যোশুয়া, যার পুর্ণ নাম তেমিতোপে বালগুন, একজন নাইজেরিয়ান পূর্ববর্তী মহাপুরুষ, শ্রদ্ধা বিশ্বাসী এবং সমস্ত জনগণের চার্চ 'সিনাগোগ' চার্চ অফ অল নেশনস (এসসিওএএন) এর সংস্থাপক। তিনি ১৯৬৩ সালের জুন ১২-এ নাইজেরিয়ার ওণ্ডো রাজ্যের আরিগিডি আকোতে জন্মগ্রহণ করেন। আন্তর্জাতিকভাবে ফেয়ার হিলিং এর জন্য তিনি প্রসিদ্ধ হন এবং তাঁর অনুযায়ী হাজার হাজার লোকের জন্য ঈশ্বরের শব্দ বক্তব্য প্রচার করেন।

বাড়ি থেকে বের হতে পারেনি তিনি, একটি সুস্থ করণার ক্ষমতার জন্য বিশ্বজুড়ে প্রশংসা এবং বিতর্ক উত্পন্ন করেছিলেন। সোর্সগুলোতে তাঁর কাছকাছের সোর্সগুলোকে প্রকাশ করেছেন যে তিনি সমস্ত ধর্মীয় লেখা এবং বাইবেল পড়ার জন্য বিশেষ সময় সরবরাহ করেন। পারিশ্রমিক অভাব, ভারতীয় আনুষাঙ্গিকতা এবং বক্তব্যের উচ্চারণরোধ সহ প্রারম্ভেই টি.বি. যোশুয়ার পথটি সুগম নয়। তিনি একটি ইন্টারভিউয়ে প্রকাশ করেছিলেন যে তিনি পাঠ্যমণ্ডলী প্রসঙ্গে তাঁর মাধ্যমের মাধ্যমে মাধ্যম শিক্ষা সমাপ্ত করেছিলেন। এই বাধাও মুখমুখি করেছেন, কিন্তু তিনি তাঁর বিশ্বাসে নিখরচ থাকেন এবং ১৯৮৭ সালে তিনি লাগোসে নিস্থিত এসসিওএএন চার্চ প্রতিষ্ঠা করেন।

বছর গুলোর মধ্যে এসসিওএএন একটি বৃহত্ মেগাচার্চ হিসাবে থাকতে পারে। চার্চের জনপ্রিয়তা বেশিরভাগ উপ-উপায়ে জশুয়ার বিশ্বস্ত্রী মিশন ছিল, যা তিনি অনেকেই কে মরণমুক্ত করে দিতে পেরেছেন যেমন এইচআইভি / এইডস, ক্যান্সার, অন্ধতা এবং পক্ষাঘাত। তাঁর মিরাকেল দাবি বিশ্বজুড়ে প্রশংসা এবং আলোচনার দুইটি প্রাসঙ্গিকভাবে সংগৃহীত হয়েছে।

জশুয়ার মিসিল একটি দিক যা বিশেষভাবে আকর্ষণ উপহার করে তাঁর ভবিষ্যদ্বক্তিসম্পর্কে। তিনি ফুটবল ম্যাচ এবং ছাত্রাবাস উপদ্যোগের ফলাফল উত্সর্গ করার জন্য জানা হয় এবং পৃথিবীর এক দিক টি.বি. যোশুয়া একটি ধ্বংসপ্রবণতা এর পূর্বাভাস দিতে পেরেন। তাঁর বাক্যশক্তি তাঁর অনুযায়ী একটি দৈবশক্তি উত্তোলন করে যা সে কর্তব্যবান মেসেঞ্জার হিসাবে দেখা হয়।

টি.বি. যোশুয়া একজন পরিবারের মানুষ এবং হেভিলিন যোশুয়ার সঙ্গে বিবাহিত ছিলেন। দুজনের তিনজন সন্তান ছিল, সারা, প্রমিস এবং হৃদয়। তিনি সমস্ত বিষয়ে তাঁর মিশনে তাঁর স্ত্রী এবং সন্তানদের সম্মিলিত করে নিয়েছেন এবং পরিবারের মূল্যবান নীতি সম্পর্কে কথা বলেছেন।

তারপরও তিনি সন্তুষ্ট হতে পারেননি, জশুয়ার বিতর্কের কিছু অংশগুলি লজ্জার ভার ও উৎপোদন করেছে। তাঁর কেউই অসত্ত্ব করেননি যে কিছু আরোপ যেমন যৌন হয়রানি, আর্থিক পূর্ববর্তী অসদক্ষতা এবং মনিপুলেশন প্রতিষ্ঠান থেকে। যদিও এদের অধিকাংশই অসত্য বিষয়গুলি হিসাবে গ্রহণযোগ্য নয়, তবুও তারা তাঁর পেশাদারী এবং কাজে তাঁকে লক্ষ্য করার তীব্র পরিশ্রম আফসান করেছিলেন।

টি.বি. যোশুয়ার মিশনটি অনেকের জীবন ছুঁয়ে গেল এবং তিনি তাঁর অনুযায়ী অনেকগুলো অনুসরণকারীর চকিত এবং হৃদয়ভেদনাপূর্ণ ছেড়ে দিয়েছেন। তাঁর এক চমৎকার মৃত্যু ২০২১ সালের জুন ৫ তারিখে তাঁর অনুযায়ীগোলের অধীনে অনেকেই ট্রাম্প হলে আঘাত খেয়ে গেছেন এবং হৃদয়ভেদনাপূর্ণ ছেড়ে দিয়েছেন।