Thomas Müller

থোমাস মুলার, একজন প্রখ্যাত জার্মান ফুটবল খেলোয়াড়, তার অসামান্য সাধারণ কামযোগিতা দ্বারাই খেলার ইতিহাসে তার নাম অনুষ্ঠিত করেছেন। ১৯৮৯ সেপ্টেম্বর ১৩-এ জন্মগ্রহণ করেছেন মুলার, যিনি ওয়াইলহেইম, বাভেরিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন। ফুটবল ঐতিহ্য ধনী একটি অঞ্চল থেকে তাঁর সঙ্গে একটি মিশানোর জন্য সংজ্ঞান প্রদান করেন মুলার। একটি তরুণ বয়স থেকেই তাঁর খেলার জন্য উত্সাহ স্পষ্টভাবে প্রকাশ করলেন এবং অপূর্ব দক্ষতা এবং প্রতিষ্ঠানসম্পন্ন সবলতা দেখিয়ে দিলেন।

মুলারের ধীরে ধীরে কমানে উঠা শুরু হয় TSV Pahl নামের ক্লাবে গৃহধারণ জীবনের সময়ের সাথে। এখানে তাঁর অলস কর্মদক্ষতা প্রশংসা পেয়ে সংগ্রহপ্রতিরূপে বেড়ে চলেছিলোন সংগঠনবিদ বায়ার্ন মিউনিখের বালুরা দলে যোগদান করতে। এই পদক্ষেপটি তাঁর ক্রিকেটে তাঁর দক্ষতা সঁচুরী করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।

২০০৮ সালে মুলারের কঠোর কাজের প্রতিফলন হয়েছিলেন যখন তিনি বায়ার্ন মিউনিখ এর বয়স্ক দলে স্থান পেলেন। তাঁর দক্ষতা, কঠিনযাত্রী সূক্ষ্মতা এবং গোল স্কোর করার দক্ষতা দিয়ে দ্রুতগতিতে তিনি দলের একজন মুখোমুখি খেলোয়াড় হয়ে উঠেন। তাঁর প্রভাব তাড়াতাড়ি বোঝা গেল, যখন তিনি ২০১০ এবং ২০১৩ সালে বায়ার্ন মিউনিখকে বুন্ডেসলিগা শিরোপা জিতিয়ে তুললেন, যদি নানা চারিত্রের জার্মানের শীর্ষস্তরের দল হিসেবে তাদের অবস্থানকে দৃঢ় করা হয়।

আন্তর্জাতিক মানচিত্রে, মুলারের জার্মান জাতীয় দলে অবদান অত্যন্ত অসাধারণ হয়েছে। তিনি ২০১০ সালে তাঁর ডেবিউতে অংশ নেওয়ার পর উপলব্ধি করতে ক্ষুদ্রতম সময় নাও সরানো হয়েছিল। একই বছরে, তিনি বিশ্বকাপে সোনালী বুট জিতেন, ছয়টি গেমে পাঁচটি গোল করে এবং জার্মানকে অপ্রত্যাশিত তৃতীয় স্থানে পয়েনি। এরপর হাতিয়ে তাঁর অবদান এখানেই শেষ হয়ে যায়, যখন তিনি ২০১৪ সালে বিশ্বকাপে আরও দিনসমূহের জন্য সাতটি গোল যোগ করে জার্মানিকে জয় দিয়ে নেন।

আরও বাজারের উপরও বিশ্বাস করেন মুলারের জিতমান মানসিকতা, বুদ্ধিমত্তার এবং বহুরূপী সামর্থ্য। তিনি বিভিন্ন পদে খেলা করতে পারার ক্ষমতা সঙ্গে সঙ্গে তাঁর চলচ্চিত্তের অপূর্ব গতিশীলতার কারণে যে-কোনো দলের কাছে সম্পদে। ক্রীড়া ফিল্ডের বাইরে, তিনি তাঁর মননশীলতা, সুলভভাবে অপ্রবেশ্যতা এবং তাঁর ক্রাফতের প্রতি অদলবদল প্রেমপূর্ণ হস্তক্ষেপের জন্য পরিচিত।

মুলারের জন্ম থাকাকালীন সময়ে, একটি আঁকাবাঁকা প্রগতিশীল যে আরো অনেক ছাত্র তার পক্ষে টানাতানি এবং অসম্ভাব্য অবস্থান পরীক্ষার সম্মুখীন হলেন। তবে, তাঁর ধৈর্য এবং নিজস্ব প্রতিষ্ঠান বিশ্বাস exclusiveallowed করে তাদের মোছানোর জন্য তাঁর দক্ষতা সম্প্রাপ্ত করতে বাধ্য হয়েছিলেন। মুলারের অগণ্য কর্মস্থল ও নিদর্শিত সাধ্যতা দর্শানোতে তাঁর দৃঢ় পরিশ্রম ও সুদৃঢ় প্রতিশ্রুতির উদাহরণ দিয়ে।

তাঁর ব্যক্তিগত জীবনে, মুলার তাঁর স্ত্রী লিসা মুলার সঙ্গে ভালোবাসা এবং সঙ্গী সহ গঠন করেছেন। জ্যোতির্ময় সদস্যীদ্বয়ো দিলেছেন দসমিক ২০০৯ সালে মেয়েasi সুরক্ষার্থে। একসঙ্গে, তারা মুলারের ক্যারিয়ার এর আপূর্ণ নিরীক্ষার চেষ্টা করে যা গাওয়ার ও জরুরি নেতৃত্ব যাতে বিজয়ী হওয়ার সাথে সাথে জন্মান।

ফুটবল সম্প্রদায়ের মধ্যে, মুলারের সততা এবং সঙ্গিনীদের সাথে জগৎপরিচিতি এবং শ্রদ্ধায় ভাগ করেন। তিনি তাঁর একসঙ্গের ছেলের মত বন্ধুত্ব ও সমমন্দের সংবাদমূলক রূপান্তর করেছেন, যেমন