Tim Berners Lee

টিম বার্নার্স লী, মহান ব্রিটিশ কম্পিউটার বিজ্ঞানী, যার জন্য বিশ্বব্যাপী ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের আবিষ্কারের জনপ্রিয় নাম। সে ৮ জুন, ১৯৫৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন লন্ডন, যুক্তরাজ্যে। তিনি মেরি লী উডস এবং কনওয়ে বার্নার্স-লীর সন্তান, উভয়ই প্রথমবারের কমার্শিয়ালি উপলব্ধ কম্পিউটার ফেরানটিমার্ক I উদ্ভাবন করা গনিতবিদর।

বার্নার্স-লী শিন মাউন্ট প্রাথমিক স্কুলে তাঁর মৌলিক শিক্ষা শেষ করেন এবং পরবর্তীতে লন্ডনের ইমানুয়েল স্কুলে ভর্তি হন। ওক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে তাঁর সময় কুইনস কলেজে পদক্ষেপ গ্রহণ করেন, একটি পদস্থ পদক অর্জন করেন পদবী জনসম্পদ থেকে ১৯৭৬ সালে। শিক্ষাগত অধ্যয়ন শেষ করার পরে, বার্নার্স-লী প্লেসি টেলিকমিউনিকেশন্সে দুই বছর ধরে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করেন। ১৯৮০ সালে, পৃথিবীর নিউক্লিয়ার গবেষণার জনপরিবহন সংস্থা কের্নে যোগদান করেন।

১৯৮৯ সালে, বার্নার্স-লী ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের জন্য ধারণাটি উন্নয়ন করেন, যা হাইপারটেক্সট ডকুমেন্ট ইন্টারলিঙ্ক করতে এবং নেটওয়ার্কে তথ্য ভাগ করতে দেওয়ার জন্য একটি প্লাটফর্ম। এই সহজ ধারণাটি পরবর্তীতে একটি বিশ্বব্যাপী জনসম্পদ হয়ে উঠেছে, আজ আমরা যা জানি সেটা অত্যন্ত পরিবর্তিত করেছে। তিনি ১৯৯১ সালে প্রথম ওয়েব সার্ভার, ব্রাউজার এবং সম্পাদক তৈরি করলেন, যার ফলে আজকে আমরা ইন্টারনেট সম্পর্কিত জানি তা পরিবর্তিত হয়ে গেছে।

টিম বার্নার্স-লীর ব্যক্তিগত জীবন তাঁর পরিবারের প্রেমে প্রবৃদ্ধিত হয়েছে। তিনি ১৯৯০ সালে ন্যান্সি কার্লসন সহ বিবাহ করেন এবং দুটি সন্তান বেন এবং অ্যালিস পালন করেন। পরে তিনি ২০১১ সালে ক্যারলসন থেকে পৃথক হওয়ার পর রোজমেরি লিথ সহ পুনর্বিবাহ করেন।

টিম বার্নার্স-লীর অর্জনগুলি তাঁকে টেক ইন্ডাস্ট্রিতে কার্যদক্ষ ব্যক্তিত্ব হিসেবে উন্নয়ন করেছে; সাইবার সুরক্ষা এবং ইন্টারনেট গোপনীয়তার সকল কাজ তিনি প্রেম করেন। তিনি ভিন্ট সার্ফ, বব কান, ও জাকি ম্যানিয়ান, মধ্যে অন্যান্য ব্যক্তিদের সমন্বয় করে কাজ করেছেন। তিনি একটি মনমরা সংস্থা ওয়েব ফাউন্ডেশন উন্নয়ন করেছেন, যা পৃথিবীবর্তী হতে ইন্টারনেটের উপলব্ধতা উন্নয়ন করে।

টিম বার্নার্স লী একজন মহান ব্যক্তিত্ব হিসেবে কম্পিউটার বিজ্ঞান ডোমেইনের একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে স্থান পান এবং তাঁর অবদান ছাড়াই বিশ্বজুড়ে পরিবর্তিত হবে না। তাঁর সম্প্রসারণ আগামী কম্পিউটার বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দেবে এবং তাঁর সৃষ্টি এক বছর পরে পসিটিভভাবে বিশ্বজুড়ে প্রভাব ফেলবে।