Whitney Houston

পরিচিতি:
মহান R&B গায়ক হওয়া হয়েছিলেন উইটনি হিউসটন, তার শক্তিশালী ভোকাল ও চমকপ্রদ পরিচয়ে সহজেই মিলিয়নগুলির হৃদয় জিতে নেন। ১৯৬৩ সালের ৯ আগস্ট নিউয়র্ক, নিউয়ার্কে জন্মগ্রহণ করেছিলেন উইটনি হিউসটন, যা অন্যদের পরের অভিলাষী ছিলেন। ত্রিশত বছরের বেশি পরিচালনা কার্যের সময় তিনি মিউজিক ইতিহাসের সবচেয়ে সফল এবং প্রভাবশালী মহিলা শিল্পী হিসাবে তার জায়গা দিয়ে থাকেন। তাঁর অসাধারণ অর্জন ও প্রশংসা পেয়েছিলেন উইটনি হিউসটন এর R&B সঙ্গীত শিল্পের প্রভাব অপরিহার্যভাবে গভীর।

পক্ষপাত:
উইটনি হিউসটন একটি সুরের পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর মা, সিসি হিউসটন, একজন বিখ্যাত প্রশংসিত সম্প্রদায়িক দীর্ঘমেয়ে গায়ক ছিলেন, এবং তাঁর মামানিগড়ে কিছুদিনে সেশন সঙ্গে থাকেন লেজেণ্ডারি দিয়ন ওয়ারউইক। এছাড়াও, তাঁর জন্য আইকনিক আরিথা ফ্রাঙ্কলিন ছিলেন তাঁর দৈবিক মামামানি। তথ্যগুলিতে সারিসরি এত সংগীতের দৈয্যগত দক্ষতা নির্বিশেষে উর্ধ্বমুখীরিতি করল নয়। তাঁর গানের প্রেমের ফুল বাক আগেই ফুটতে থাকত ছিল তিনি।

তিনি একটি ক্যাথোলিক মেয়েদের গণিত সকল-মেয়ে উচ্চ বিদ্যালয়, মাউন্ট সেন্ট ডোমিনিক এ এড়াতেন একটি বীরগঙ্গা সমারোপ দিয়ে। সেখানে তার সময় প্রদর্শন করেছিল তাঁর গানের দক্ষতা দ্বারা গীতিক কবিতা চয়ন এবং বিভিন্ন দক্ষতা প্রদর্শন এ। যেন তার কন্যার অসীম সম্ভাবনা স্বীকার করতে পারেন, সিসি হিউসটন তার প্রতিভা সুরক্ষা করলেন এবং তাকে গানের শিল্পে একটি পেশার অনুসরণে গাইড করলেন।

পেশা এবং উল্লেখযোগ্য অর্জন:
১৯৮৩ সালে উইটনি হিউসটন জড়িয়ে যাওয়ানোর সময় সেই সময়েই তিনি আরিস্টা রেকর্ডস সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করেন। একই বছরে প্রকাশিত স্বনামেইর মতো তার আদি অ্যালবাম ভর-সম্পূর্ণ সাফল্য লাভ করে, যা "হোল্ড মি" এবং "হাও উইল আই নো" পর্যায়ের হিট সিঙ্গল নির্মিত করে। এটি হিউসটনের অসাধারণ পরিযাপ্তি তার দির্ঘস্থায়ী পথের শুরু চিহ্নিত করে যা মহিলা গায়নীর ইতিহাসের সবচেয়ে দাঁড়ানি অর্জন করে নেয়।

উইটনি হিউসটন এর সবার উন্নত কর্মক্ষেত্রের মধ্যে অসংখ্য চার্ট টপিং অ্যালবাম প্রকাশ করেছিলেন এবং অন্যতমে অসমমোয় সঙ্গীতসাধারণ একটি দিয়েছিলেন। গড়ে ওঠা পরিচালিত হিউসটনের "আই উইল অ্যালওয়্যাজ লাভ ইউ," ১৯৯২ সালে উইটনি নির্মিত "দ্য বডিগার্ড" সিনেমার একটি সাউন্ডট্র্যাক হিসেবে প্রকাশিত, এটি আজও তাঁর সেরা ও সবার প্রিয় গানের মধ্যে অন্যতম।

ব্যক্তিগত গুণ এবং লক্ষ্য - আমরা এই সংক্ষিপ্তায় কি সংবাদ দিতে যাচ্ছি!
অসাধারণ সুর দক্ষতা ছাড়াও, হিউসটনের উষ্ণ এবং আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্ব থাকা অনাকর্ষী হিটলার জাগৃত করে। মহান মঞ্চ উপস্থিতি এবং তার দর্শকদের সাথে আমোদ স্থাপন করার সাথে, যখন তিনি গান গাইতেন তখন তাঁর কাছাকাছি ধরণ আকর্ষিত করেন। উইটনি অস্বীকার্য সত্বরতা এবং তাঁর মিউজিক মাধ্যমে আউথেন্টিসিটি য়েলজি করেছিলেন এর জন্য প্রশংসা পেয়েছেন।

তিনি আত্মনির্ভরের মতো তাঁর কর্মক্ষেত্রে অবিচল প্রতিষ্ঠানশীলতা ও এর মূল্যায়নের মাধ্যমে উইটনি হিউসটন এর শিল্পকারিতা নির্ধারণ করা হয়েছিল। তিনি সময়ের সঙ্গে মহিমা তুলেন না বরং শ্রোতাদের কাছে আকর্ষণীয় লেভেলে অর্জন করতে চেয়েছ