Mahesh Babu

মহেশ বাবু, চলচ্চিত্র অভিনেতাদের প্রপুলর এক আদর্শ আদর্শ, অবদান্তকারী কর্মার সাথে তেলেগু চলচ্চিত্র শিল্প পরিসারে সম্পূর্ণরূপে প্রভাবিত হয়েছেন। তাঁর অসামান্য ক্ষমতা ও মূল্যবান সাফল্যের জন্য দর্শকদের মেজাজকে মুগ্ধ করে তুলেছেন তিনি। পারফরম্যান্স দিয়ে অনূহাদকরণ করেছেন এবং অনেকগুলো পুরস্কার জমানোর চেষ্টা করেছেন, এটি ইন্ডাস্ট্রিতে একজন সফল এবং শ্রদ্ধ্য অভিনেতা হিসেবে যেতে স্থাপন করেছেন।

১৯৭5 সালে 9 অগাস্টে, চেন্নাই, ভারতে জন্মগ্রহণ করেছেন মহেশ বাবু, যিনি চলচ্চিত্র শিল্পে ঘুরে ভরা একটি পরিবারের সন্তান। তাঁর বাবা, কৃষ্ণ, একজন প্রখ্যাত অভিনেতা, যেমনটি তাঁর মা, ইন্দিরা দেবী, নিজেও একজন কিছুক্ষণের জন্য অভিনেত্রী হয়েছিলেন। এমনকি এমন একটি পরিবেশে বড় হয়ে ওঠার সাথে সাথেই মহেশের জীবনে অভিনয়ের প্রতি আগ্রাসনা উদ্ভাবিত হয়েছিল খুব ছোট বয়সে।

উপস্থিতিসম্পন্ন একটি চলচ্চিত্রে সন্ধানগ্রহণ করেন, মহেশ বাবুরিতে যাত্রা শুরু হয় ৮বছর বয়সে, ১৯৭৯ সালের চলচ্চিত্র নিডা। একজন কাশ্চিল অভিনেতার মত তিনি অসামান্য ক্ষমতা এবং সম্ভাবনা প্রদর্শন করেছিলেন য়ে কোনও কিশোর অভিনেতা য়োগ্য হয়। তবে, ১৯৯৯ সালের রাজা কুমারুদ্দু নামক ছবিতে তিনি লিড অভিনেতার হিসেবে মশহুর হয়ে উন্নতি এবং কৃতিত্বের সন্তান অর্জন করেন।

তার আলোকিত কর্মজীবনে মহেশ বাবু বিভিন্ন রকমের পারদর্শিতার মাধ্যমে দর্শকদের মাঠে অমর উদযাপন করেছেন। তিনি ডুকুডু (২০১১), বিজনেস ম্যান (২০১২) এবং বাকিতো সীরিমাল্লে চেট্টু (২০১৩) হলের চলচ্চিত্রে চ্যালেঞ্জিং ভূমিকা প্রদর্শন করেছেন এবং তিনি অভিনয়ে তাঁর প্রয়োজনীয় দক্ষতা প্রমাণ করেছেন। তাঁর অসামান্য কৌশল দ্বারা তা মনোনীত হয়েছে যার প্রমাণ হিসেবে প্রতিষ্ঠিতগুলি সংজ্ঞায়িত অনেক পুরস্কার - Filmfare Awards, South Indian International Movie Awards এবং CineMAA Awards, যেখানে পরিবেশায় বিজয়ী অভিনেতা শিরোমণির স্বীকৃতি পেয়েছেন।

চার্মিঙ্গ ব্যক্তিত্ব এবং অজগর সংস্কৃতি দিয়ে প্রশংসিত মহেশ বাবু পৃথিবীর প্রায় দশটি লক্ষ প্রেমিকদের উত্সাহিত করেছেন। তিনি তাঁর নম্রতা এবং পৃথিবীতে তাঁর উপস্থিতিতে দৌড়ান অভিনেতার জন্য একটি বিশেষ আস্থা অর্জন করেছিলেন। তাঁর ব্যক্তিত্বের সাথে নিষ্পত্তিতে ওপর উঠে এসেছেন এবং এটি তাকে তাঁর সঙ্গীদের এবং প্রশংসা গ্রহণকারীদের হৃদয়ে একটি বিশেষ জায়গা দিয়েছে।

দুর্ভোগ, ওপর উঠতে সাধনের সাথে সাথে মহেশ বাবু নিজেকে উত্তিষ্ ঠিৎকরণ এবং বিপন্ন ব্যক্তিগত জীবন অনুভব করেছেন। তিনি নিরন্তর মিডিয়ার তলায় আজীবন উচ্চ স্তরের মাকবুদীর সাথে বসিয়ে আছেন অবদান শিল্পের পথে। তবে, অঙ্গীকার এবং দৃঢ় সংগঠনের সঙ্গে তিনি এই আপাততা এবং অভিন্যাসে তাঁর জন্য নিচেই একটি স্থান করেছেন।

ব্যক্তিগত জীবনে মহেশ বাবু খুশি বাংলাদেশের প্রশংসিত অভিনেত্রী নমরতা শিরোদকরসাথে। দম্পতির দুই সন্তান, গৌতম এবং সিতারা, তাদের জীবনে অসীম আনন্দ এবং সুখ জন্য জন দেয়। মহেশ তাঁর পরিবারের সাথে গভীর বন্ধন ধারণ করে এবং তারা তাঁর চলচ্চিত্রের মুক্তি এবং প্রকাশের সময় সহায়তা করতে দেখা যায়।

মহেশ বাবুর কর্মজীবনের মধ্যে, তিনি প্রতিষ্ঠিত অভিনেতাদের সঙ্গে শক্তিশালী বন্ধুত্ব ও সম্পর্ক স্থাপন করেছেন। তিনি রাজা কুমারুদ্দুতে তাঁরকে সহকর্মী অভিনেত্রী প্রিতি জিন্টার সহ উ