Michael Phelps

মাইকেল ফেল্পস, একজন মার্জার ভারতীয় পাল্টে পাল্টে একজন মার্জার সাঁতারের সীমান্ত স্বিমারবিদ, প্রতিযোগী স্বিমিং ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ ক্রীড়াশিল্পী হিসাবে একেকটা সর্বাধিক ছলনাময় খেলোয়াড় আমরা পরিচিত। মাইকেল ফেল্পস জন্মানো হয়েছে ৩০ জুন, ১৯৮৫ সালে, বালটিমোর, মেরিল্যান্ডে। পানিতে অমিলিত দক্ষতা নিয়ে ফেল্পস স্বিমিং জগতে তার নিরপেক্ষ দক্ষতার দ্বারা তার দস্তাবেজ প্রদর্শন করেছে। তিনি অসাধারণ সাফল্য অর্জন করেছেন, রেকর্ড ভেঙ্গে স্পোর্টে উন্নতির নতুন মাপমাত স্থাপন করেন।

ফেল্পস আপূর্ব প্রামান্য এবং নিকট পরিবার থেকে আসেন। তাঁর মা-বাবা, ফ্রেড এবং ডেবি ফেল্পস, তাঁর পেশা গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। কিন্তু, ১৯৯৪ সালে তাদের বিবাহ ম্যাছুর করে ফেলার পরিণতি বেঘে যাওয়া ফেল্পসকে ভাঙ্গা পরিবারের চ্যালেঞ্জ মুখে স্বামী হতে হয়েছে। তবে, মাইকেল তাঁর মা, বোন হিলারি, বিনা-ভঙ্গ সমর্থনের জন্য অন্বৈবর্য্য সমর্থন করছেন এবং সবসময় তাদেরকে তাঁর অথচ স্থিরভাবে সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ দিচ্ছেন।

সাত বছর বয়সে ফেল্পস নিজের জন্য পানি কে প্রিয়জন হিসেবে চিহ্নিত করেন, যা তাকে অসীম শক্তির উপরুদ্ধতা জানাচ্ছে। ছোট বয়সেই তিনি জানেন না যে এই আগ্রহ একটি অস্বাভাবিক পেশার জন্য পথ-প্রদর্শন করতে যাবে। দশ বছর বয়সেই, ও অটেনশন ডেফিসিট হাইপারঅ্যাক্টিভিটি ডিসঅর্ডার (এডএইচডি) আক্রান্ত হয়েছেন, এমন একটি অবস্থা যা আনুষাঙ্গিক চ্যালেঞ্জ দেয়। তবে, ফেল্পস এইটি তাঁর লক্ষ্য প্রভাবিত করার জন্য এটি আড়াল করতে অনিচ্ছুক ছিলেন এবং পুলে তাঁর কেন্দ্রিত ও অনুশাসনে তাকে আবিষ্কৃত করেছেন।

ফেল্পসের অলিম্পিক আইকন হওয়ার যাত্রা প্রতিবন্ধী ছিল নয়। তিনি তাঁর প্রতিষ্ঠানে রোদ্দুর ও নিগম পরীক্ষা করলেন যা তাঁর অসীম সামর্থ্য পরীক্ষা করেছিল। সর্বাধিক ৬৮ বছরের মধ্যে যুবতম পুরুষ স্বিমিং দলে মোটামোটি হিসাবে নিযুক্তি পেলেন এই বিলম্ব কর্মশীলতার সাধারণ উদাহরণ। এই উপাত্ত তাঁর স্থানটি অলিম্পিক ইতিহাসে স্থাপিত হয়ে গেল এবং এছাড়াও এটি তাঁর অসাধারণ কৌশলের প্রমাণও।

২০০৪ সালে অথেন্সে অনুষ্ঠিত অলিম্পিক খেলায় ফেল্পস আনুমানিক ছয়টি সোনা পদক জিতেন। এই অসাধারণ কার্যকার্যকম মাত্র এর আগে হয়েছিল। বীজিংয়ে অনুষ্ঠিত ২০০৮ অলিম্পিকে তিনি বিশ্বব্যাপী তাঁর অসাধারণ দক্ষতা দ্বারা আঠটি সোনা পদক জয় করেছেন, ৩৬ বছর ধরে কায়ম রাখা মার্ক স্পিট্সের কার্যকার্যকমের মোতাত্তাব্য ধ্বংস করে। ফেল্পসের পুলের আক্রমণ ২০১২ লন্ডনে অনুষ্ঠিত অলিম্পিকে চৌদ্দগুন বেশী সোনা পদক যুক্ত করে। এই অপ্রতিবাদিত সাফল্য তাঁকে অসাধারণ উৎসাহও প্রদর্শন করার চাপের মধ্যে আইনাত্মক অভিমানি অলিম্পিক কর্মী তিনিই ছিলেন, যখন তাঁর নামে ২৮টি পদকের সমগ্র সংখ্যা ছিল স্তুপানভূমি থেকে যেতে যেতে অসন্তুষ্ট করেছিল। এর মধ্যে অবশিষ্ট ২৩টি সোনা পদক।

আশ্চর্যজনক সাফল্যের বাইরে, ফেল্পস যুগলে প্রেম এবং সমর্থন খোঁজে পেলেন তাঁর স্ত্রী নিকোল জনসন বা কেন নিজের পথে। তাঁরা মে ২০১৬ সালে তাদের প্রথম সন্তান বুমারকে স্বাগত জানালেন এবং তাঁর দ্বিতীয় ছেলে বেকেট রিচার্ড ফেলগুলিতে অনুসরণ করলেন যা ২০১৮ মার্চ মাসে ঘটে। ২০১৯ সেপ্টেম্বরে, তাদের পরিবার আরও বরগুলিতে প্রস