Mike Tyson

মাইক টাইসন, যে ১৯৬৬ সালের ৩০ জুনে, ব্রুকলিন, নিউইয়র্কে জন্মগ্রহণ করেছেন, বক্সিং বিশ্বে একটি স্মরণীয় আইকন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র হতে প্রসিদ্ধিতা লাভ করেছেন টাইসনের অবাক উদ্যানপ্রান্ত যেখানে বক্সিং ইতিহাস এর সবচেয়ে আদর্শ বক্সার হিসাবে শ্রেষ্ঠ হিসাবে পরিচিতি পান। রিংের ভিতরে অদ্ভুত মাত্রায় বিখ্যাত হিস্সা করায় পরামর্শ করা, ১৯৮৬ সালে পৃথিবীর আদিম হেভীওয়েট চ্যাম্পিয়ন হিসেবে পরিচিতি সুনির্দিষ্ট করছেন টাইসনের অরিজিন।

প্রশংসিত হওয়ার আগে, মাইক টাইসন একটি মাত্র পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। টাইসনের আনন্দ-আলিঙ্গন, এবং পরিবারির জীবন নিয়ে। ১৬ বছর বয়সে তার মা মারা যাওয়ার সময়, টাইসন তার আইনগত অভিভাবক এবং বক্সিং ম্যানেজার, কাস ড্যামাটোর যত্ন নিরীক্ষণ অধীনে পড়েছিলেন যিনি বোক্সিংর জন্য টাইসনের জন্মগ্রহণ কাউালিটি স্বাধীনভাবে চিহ্নিত করে দেন। ড্যামাটোর নির্দেশনায় আদায় করা টাইসনের কৌশলের প্রশিক্ষণ শুরু করেছিলেন এবং একটি ভবিষ্যতবাণী করার যাত্রায় চলে গেলেন।

টাইসনের স্টারডম রাস্তাটি বিবাদে বহুত দ্বিধায় থাকলেও, এটি বিশ্বকে আঘাত করেছে যে তিনি কিছু বিশেষভাবে সার্বজনীনতয় অত্যন্ত সরাসরি ঘটানির জন্য দীর্ঘদিন পরিচিত। নামযুদ্ধের সময় খেলায় বগাড়ের একটি খোপ চূর্ণ ১৯৯৭ সালে, এভান্ডার হলিফিল্ডের বিরুদ্ধে উত্সাহজনকভাবে ভোজ নাম। এইগুলিতে, ১৯৯২ সালে, টাইসনের জীবনটি প্রবলভাবে পোড়ানো হয়েছে যখন তিনি ১৮ বছর বয়সী ডেজিরি ওয়াশিংটনকে বিচৃত করার অনাপত্তির দোষে অপরাধী খরচ করা হয়েছিল।

বক্সিং বাইরে, মাইক টাইসন ভালবাসা, সহচর এবং পরিবার জীবন গ্রহণ করেছেন। ১৯৮৮ থেকে ১৯৮৯ সালে তিনি রবিন গিভেন্সকে বিবাহিত ছিলেন, অনুসরণে মনিকা টার্নার ছিলেন ১৯৯৭ থেকে ২০০৩ সাল। জুন ২০০৯ সালে, টাইসন আবার খুশি হিসেবে পেলেন যখন তিনি লাখিহা স্পাইসারকে বিয়ে করেন। তাকে সঙ্গে ওই একটি পরিবার প্রাতিষ্ঠা করেছেন, যাতে যথাযথ পূর্ণিমা ঘটক রায়না, আমির, ড্যামাটো, মিলান, এক্সোদাস, মরক্কো, মাইকি এবং মিগুয়েল সম্পন্ন। টাইসনের পরিবারিক দিক টি পৃথক করে তার মিলনের সম্পর্কে তার রিংের বাইরে জন্যে প্রতিশ্রুতির একটি অঙ্গীভূত করে তুলে ধরছে।

তার পেশাগত পথে মাইক টাইসন বিভিন্ন বক্সিং শিল্পের শর্টকাটা যিনি তৈরি করেছেন। পরামর্শ দিতে মাস্ট্রের অসামান্য দর্শনি ইসলাম এর প্রভাবিত হনেন, আইলায়নের চমৎকার প্রদর্শনগুলি চরম ভক্তাদের মনোয়ন্ত্রণ করেছিলো বিশ্বব্যাপী প্রদর্শন। যদিও রিংে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা প্রতিদ্বন্দ্বীদের বিনিময়ে শুরু করেছিলেন, কেভিন ম্যাকব্রাইড এমন মিত্রপরি এবং প্রতিযোগিতাজনীদের দ্বারা বিকাশ হয়েছিল যা বাকিসবক্ষে ২০০৫ সালে তার পেশাদার ক্যারিয়ারটির শেষ চিহ্ন তুলে ফেললো।

মাইক টাইসনের অধীর আত্মসমর্পণ, অদ্বিতীয় দক্ষতা এবং মর্মবহক ব্যক্তিত্ব তাকে একটি বক্সিং বিশ্বের নেতৃচর হিসেবে রূপান্তরিত করেছে। যতপ্রকারেই তাঁর পথ বিবাদপ্রবণতা ছিলো না, মাইক টাইসনের অপরিসীম দক্ষতা এবং অথবা অপরিবর্তিত প্রণয়ের জন্য তিনি খেলায় হইতে সামর্থ্য ও সন্তুষ্টির চিহ্নটি ছেড়ে দিয়ে ছেড়ে দিয়েছেন বক্সিং ইতিহাসের বইবরণে। তাঁর জীবন সত্যিকারের একটি চ্যাম্পিয়নের জয় এবং যাত্রায় কঠিন সঙ্গ্রামের জয়ের সাথে তাঁর নামের আঁকা টাট্টু ছাপ পথ চলে গিয়েছে কিনা তা প্রমাণিত করে।