Prince Philip

১০ জুন, ১৯২১ সালে, গ্রীক দ্বীপ করফুতের মন রেপো থেকে জন্মগ্রহণ করেন প্রিন্স ফিলিপ (জন্মের নাম ছিল প্রিন্স ফিলিপস অফ গ্রীস এবং ডেনমার্ক), যিনি গ্রীস এ নির্বাসিত হলেন তিনি এখনও শিশু ছিলেন। তিনি ফ্রান্স, জার্মানি এবং যুক্তরাজ্যে স্কুলে পড়তে গিয়েছিলেন এবং ১৯৩৯ সালে রয়াল নেভিতে যোগ দিয়েছিলেন।

রয়াল নেভিতে থাকার সময়, প্রিন্স ফিলিপ প্রথমবারের মতো জায়গা যুক্তরাজ্যের কমিশনদার অফিসার হিসেবে সেবা করার জন্য ব্রিটিশ রয়াল পরিবারের সদস্য হিসেবে পূর্বনির্ধারিত হন। তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সেনা হিসেবে সেবা করেন এবং ক্রিটের যুদ্ধে তাঁর প্রচেষ্টার জন্য গ্রীক ওয়ার ক্রস অফ ভ্যালার ভূষিত করা হয়।

প্রিন্স ফিলিপ ১৯৩৯ সালে তাঁর ভবিষ্যবাণী হতো তাঁর সঙ্গে সম্পৃক্ত হওয়া প্রভাবশালী চুম্বন এবং সেইসময় তিনি সমুদ্রে ছিলেন। তাঁরা ১৯৪৭ সালে বিবাহ করে চারজন বালক পালন করেন: প্রিন্স চার্লস, প্রিন্সেস এন, প্রিন্স এন্ড্রু এবং প্রিন্স এডওয়ার্ড।

প্রিন্স ফিলিপ হাসিনার পার্থক্য ও বিভিন্ন সংস্থা এবং সদস্যদের উন্নয়ন এর কাজে জানা হয়েছিল এবং তিনি তাঁর যুবক দিনে পোলো খেলা এবং জলপাই প্রতিযোগীতাপূর্ণভাবে নেভিগেশন করার মাধ্যমে একজন গার্গীক খেলোয়াড়ও ছিলেন। ১৯৫৬ সালে তিনি ডিউক অব এডিনবার পুরস্কার প্রতিষ্ঠা করে তরুণ মানুষকে ব্যক্তিগত দক্ষতা এবং সম্প্রদায় সেবার উন্নয়ন করার একটি প্রোগ্রাম উদ্ভাবন করেন।

প্রিন্স ফিলিপ ব্রিটিশ ইতিহাসে রাজস্ব বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাতে তাঁর ভূমিকা নিয়ে অত্যন্ত পরিচয় রয়েছে, যেমন রাজপুরো কর্তব্য এবং তাঁর সনে প্রিন্স চার্লস এবং প্রিন্সেস ডায়ানা এর বিবাহ। তিনি ঘোড়া পুরো খেলা খেলা এবং হেলিকপ্টারে উড়া একজন রাজপরিবারের সদস্য হিসেবেও পরিষেবা করলেন।

প্রিন্স ফিলিপ দৃঢ় ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিচিত ছিলেন এবং সাধারনত ফুটিং ও সরলতা নামে বর্ণিত হতেন। তিনি একজন পরিবার মানুষ হিসেবে পরিবারের সমর্থক ছিলেন, এবং ছেলে প্রিন্স চার্লস এর সাথে কিছুটা বিরোধপূর্ণ হওয়ার সময় সক্ষম হলেও তিনি তাঁর জীবনকে প্রথম স্থানে রাখতে জারি রাখতে জারি রাখতে জারি রাখতে জারি রাখতে জারি রাখতে জারি রাখতে জারি রাখতে জারি রাখতে জারি রাখতে জারি রাখতে জারি রাখতে জায়।

জনপ্রিয় হওয়া আগে, প্রিন্স ফিলিপ বিভিন্ন অঙ্গনগরি সংস্থা আগারে সম্পর্কিত ছিলেন। তিনি তাঁর স্ত্রী, রানী ইলিজাবেথ দ্বিতীয় সহ অনেকগুলি রাজপরিবারের সদস্যদের বন্ধু হিসেবে বিবেচিত ছিলেন।

২০২১ সালের এপ্রিল মাসে, ৯৯ বছর বয়সে প্রিন্স ফিলিপ মারা গেছেন, তিনি তাঁর দেশ এবং পরিবারের কর্তব্যপরায়ণতা, উদারতা এবং সেবার একটি প্রবণতা ছেড়ে দিয়ে গেছেন।