David Alan Grier

ডেভিড অ্যালান গ্রিয়ার: মজাদার আইকণ

পরিচিতি:
ডেভিড অ্যালান গ্রিয়ার, একজন প্রখ্যাত আমেরিকান কমিডিয়ান এবং অভিনেতা, তার অদ্বিতীয় কমেডি টাইমিং এবং সমৃদ্ধ বৈচিত্র্য দিয়ে বিশ্বজুড়ে পাঠকদের আকর্ষণ জোড়াচ্ছেন। "ইন লিভিং কালার"এ তার উমারের প্রখ্যাত স্কেচ শো, জনপ্রিয় টক শোয়্‌ অবস্থান এবং চলচ্চিত্র ও থিয়েটারের শ্রেষ্ঠ ভূমিকা দেওয়া হিসেবে গ্রিয়ার তার সময়ের সবচেয়ে প্রতিভাবান কমিডিয়ান হিসাবে নিশ্চিত করে তুলে ধরেছেন।

পটভূমি এবং শিশুতোকাল:
ডেভিড অ্যালান গ্রিয়ার 30 জুন 1956 সালে, মিশিগানের ডেট্রৈটে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণ করেন। তার কমিডি ভুমিকা পাঠানোর প্রাকৃতিক দক্ষতা থেকেই গ্রিয়ার শিশুতোকাল থেকেই কুষ্ঠিগ্র ছাত্রগণ ও পরিবারকে বাধ্য করেছিলেন তার মজাদার মুছিয়ে দিয়ে উপলব্ধি করার জন্য। ক্যাস টেকনিকাল হাই স্কুল থেকে স্নাতকত্ব পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন গ্রিয়ার, যেখানে তিনি বিখ্যাত মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয় হয়েও একজন বিশেষ অধ্যাপকের মাস্টার ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন। তার দক্ষতা ও শিল্পপতিত্বের জন্যই তিনি বিরলেখাপত্রী ইয়েল থিয়েটার স্কুলে পড়াশুনা করেছিলেন এবং এখান থেকে মাস্টার অব ফাইন আর্ট্স ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন।

কর্মজীবন এবং মূলপথ:
গ্রিয়ারের নাম আকাশপথে উত্কর্ষ লভিত হয় যখন তিনি ১৯৯০ থেকে ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত চরিত্রগুলিতের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় স্কেচ কমেডি শো "ইন লিভিং কালার"এ যোগদান করলেন। বিভিন্ন চরিত্রের মেমোরেবল প্রতিষ্ঠান তার অত্যুত্তম কেমেডিক দক্ষতা দেখানোর জন্য,সমস্তকেছে গ্রিয়ার ব্যাপক প্রশংসা ও নির্ধারিত প্রেমিক বেতন অর্জন করেছিলেন। টেলিভিশনের সাফল্যের ছায়াও টেলিভিশনের ঘন্টা ছাড়িয়ে গ্রিয়ার তার কাঁচামালের সাথে আরও বড় পর্দায় এতাদের আকর্ষণ জোড়ায় দর্শকদের জানানোর মাধ্যমে ভারতের মত একটি ভূমিকা পালন করেন। "যুমানজি" মুভিতে, বন্নি হান্ট ও দেমন ওয়েনস এর সঙ্গে আলোচিত অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি দর্শকদের ভালো বোধ করান। অত্যাশ্চর্যজনকভাবে, তিনি ১৯৮১ সালের সঙ্গীতান্তর মিউজিক্যাল "দ্য ফার্স্ট"তে জ্যাকি রবিনসন হিসেবে অভদ্র পাঠকের জন্য Best Featured Actor এর জন্য টনি অ্যাওয়ার্ড নামেশন পেয়েছিলেন।

ব্যক্তিত্ব এবং প্রবৃত্তি:
ডেভিড অ্যালান গ্রিয়ারের উত্সাহময় ব্যক্তিত্ব পটভূমিও ওইটাই প্রতিফলিত হয়। উত্তেজনাময় শক্তি, দ্রুত বুদ্ধিমত্তা ও চোখের আকর্ষণ দিয়ে গ্রিয়ার সহজেই পাঠকদের সংযুক্ত করে দেন এবং ভাঙার মতো হাসা নিয়ে দেন। যথাবিধি কমিডির জন্য আরোহ করার প্রাণপ্রিয় আরোহের সাথে, সময়াবধি কাটাতে গ্রিয়ারের অনবদ্য শ্রম ও চতুরদেশীয়তার মাধ্যমেই তিনি বিনোদন শিল্পের উচ্চতর স্তরে পৌঁছে দেন। একক্ষেপে জীবিত হয়ে উঠা, গ্রিয়ারের উদ্যোগ টুল কমেডির মাধ্যমে যখন মানুষের জীবনে উপহাস ও হাসি এসে তাকিয়ে দেয় তখন তিনি তার প্রবৃত্তি শক্তিতে দ্রুতিসাধ্য হয়।

খ্রীষ্টান হলে পূর্বের কয়েক স্ত্রীর সাথে গ্রিয়ারের পারিবারিক জীবনটি কার্যান্বিত হয়েছে। ২০০৮ সালে তিনি তার দ্বিতীয় স্ত্রী ক্রিস্টিন কিম এর সঙ্গে তাঁর কন্যা লুইসাকে স্বাগত জানায়। কিন্তু দুঃখজনক ভাবে তাঁর বিবাহ ২০০৯ সালে অবহিত হয়ে গেলেও, গ্রিয়ার এখনও একজন দত্তয় পিতা হিসেবে থাকেন, যিনি তাঁর মেয়ে লুইস